আমার দেশ অনলাইন
পুলিশের বরাতে ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত আটক হওয়া ব্যক্তিদের ৭৩ শতাংশ জামিন পাওয়ার যে তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। রোববার এক বিবৃতিতে তিনি এমনটি জানান।
আতাউর রহমান বলেন, যাদেরকে আটক করা হয়েছে তারা যদি ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত অপরাধী না হয় তাহলে তাদেরকে আটক করা হলো কেন? আর যদি ফ্যাসিবাদের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা ও অপরাধের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থেকে থাকে তাহলে তাদের জামিন পাওয়ার বিষয়টি আশংকাজনক। এর মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ বিরোধী পুরো বলয়ের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে এবং ফ্যাসিস্টের পক্ষে রাজপথে অবস্থান জোরালো হবে।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদের বিচার নিয়ে আমাদের উৎকণ্ঠা বারংবার জানিয়ে আসছি। এর গতি ও বিস্তৃতির সীমা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছি। এখন যা দেখা যাচ্ছে তাতে আমাদের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা আরো গভীর হলো। কারণ ফ্যাসিবাদের সাথে জড়িতরা যদি অল্পদিনেই জামিন পেয়ে যায় তাহলে তারা আরো উৎসাহিত হবে এবং ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের বিপ্লবীদের জন্য হুমকি তৈরি করবে। আসন্ন নির্বাচনে দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব যখন মাঠ পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়বে তখন তাদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা তৈরি হচ্ছে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র প্রশ্ন রেখে বলেন, পুলিশের ভাষ্যমতেই গ্রেপ্তারের পর আদালতে পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপনে মাঠপর্যায়ের পুলিশের দুর্বলতা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই যদি অবস্থা হয় তাহলে আগামী নির্বাচনে কাদের ওপরে নির্ভর করে আমরা নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছি?
তিনি বলেন, আমরা ফ্যাসিবাদের বিচার চাই। একই সঙ্গে কোন নিরিহ মানুষ হয়রানির শিকার না হয় তার নিশ্চয়তা চাই। নিরিহ কাউকে আটক না করা হোক এবং প্রকৃত অপরাধীরা জামিনে বের হয়ে না আসুক- সেজন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে আরো সতর্কতা আশা করি। এছাড়া পতিত শক্তি যাতে কোনভাবে কোন সুযোগ নিতে না পারে সেই বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ আশা করি।
পুলিশের বরাতে ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত আটক হওয়া ব্যক্তিদের ৭৩ শতাংশ জামিন পাওয়ার যে তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। রোববার এক বিবৃতিতে তিনি এমনটি জানান।
আতাউর রহমান বলেন, যাদেরকে আটক করা হয়েছে তারা যদি ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত অপরাধী না হয় তাহলে তাদেরকে আটক করা হলো কেন? আর যদি ফ্যাসিবাদের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা ও অপরাধের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থেকে থাকে তাহলে তাদের জামিন পাওয়ার বিষয়টি আশংকাজনক। এর মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ বিরোধী পুরো বলয়ের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে এবং ফ্যাসিস্টের পক্ষে রাজপথে অবস্থান জোরালো হবে।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদের বিচার নিয়ে আমাদের উৎকণ্ঠা বারংবার জানিয়ে আসছি। এর গতি ও বিস্তৃতির সীমা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছি। এখন যা দেখা যাচ্ছে তাতে আমাদের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা আরো গভীর হলো। কারণ ফ্যাসিবাদের সাথে জড়িতরা যদি অল্পদিনেই জামিন পেয়ে যায় তাহলে তারা আরো উৎসাহিত হবে এবং ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের বিপ্লবীদের জন্য হুমকি তৈরি করবে। আসন্ন নির্বাচনে দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব যখন মাঠ পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়বে তখন তাদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা তৈরি হচ্ছে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র প্রশ্ন রেখে বলেন, পুলিশের ভাষ্যমতেই গ্রেপ্তারের পর আদালতে পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপনে মাঠপর্যায়ের পুলিশের দুর্বলতা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই যদি অবস্থা হয় তাহলে আগামী নির্বাচনে কাদের ওপরে নির্ভর করে আমরা নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছি?
তিনি বলেন, আমরা ফ্যাসিবাদের বিচার চাই। একই সঙ্গে কোন নিরিহ মানুষ হয়রানির শিকার না হয় তার নিশ্চয়তা চাই। নিরিহ কাউকে আটক না করা হোক এবং প্রকৃত অপরাধীরা জামিনে বের হয়ে না আসুক- সেজন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে আরো সতর্কতা আশা করি। এছাড়া পতিত শক্তি যাতে কোনভাবে কোন সুযোগ নিতে না পারে সেই বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ আশা করি।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪০ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে