স্টাফ রিপোর্টার
ছাত্রদলের উগ্র ও সন্ত্রাসী স্লোগান এবং ছাত্র সংসদ নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ।
বুধবার বিকালে মতিঝিলের শাপলা চত্ত্বর থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ বলেন, অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা দেশের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু বাস্তবে তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। বর্তমানে কেবল ধর্ষণকারীদের দলের পরিবর্তন হয়েছে। ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদল ধর্ষণের বিরুদ্ধে অবস্থান না নিয়ে বরং এটিকে আরও উৎসাহিত করছে।
ছাত্রদল সম্পর্কে তিনি বলেন, ডাকসুতে আমাদের নারী প্রার্থীদের অব্যাহতভাবে ট্যাগিং, বুলিং করা হচ্ছে এবং তাদেরকে অশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতারা এক্ষেত্রে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করছেন না।
তিনি আরও বলেন, ‘ধর ধর শিবির ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর’—এটি কোনো স্লোগান নয়, বরং উগ্র ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বহিঃপ্রকাশ। মঙ্গলবার দেশের বিভিন্ন ক্যাম্পাসে এ ধরনের সন্ত্রাসী স্লোগান দেওয়া হয়েছে। নারী শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক মিছিলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ডাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন বানচাল করার জন্য ছাত্রদল নানামুখী অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। আদালতকে প্রভাবিত করার জন্য তারা আদালতের সামনে কর্মসূচি পালন করেছে। তবে কোনো ষড়যন্ত্র করেই লাভ হবে না। ডাকসু নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে, ইনশাআল্লাহ।
ছাত্রশিবিরের সর্বস্তরের জনশক্তি ও ছাত্রসমাজকে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং সর্বদা সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক সম্পাদক মু’তাসিম বিল্লাহ শাহেদী ও সাহিত্য সম্পাদক ডা. নাঈম তাজওয়ার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় ফাউন্ডেশন সম্পাদক আসাদুজ্জামান, মাদরাসা সম্পাদক আলাউদ্দিন আবির, প্ল্যানিং এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক রিয়াজুল ইসলামসহ মহানগরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
ছাত্রদলের উগ্র ও সন্ত্রাসী স্লোগান এবং ছাত্র সংসদ নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ।
বুধবার বিকালে মতিঝিলের শাপলা চত্ত্বর থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সিবগাতুল্লাহ বলেন, অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা দেশের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন প্রত্যাশা করেছিলাম। কিন্তু বাস্তবে তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। বর্তমানে কেবল ধর্ষণকারীদের দলের পরিবর্তন হয়েছে। ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদল ধর্ষণের বিরুদ্ধে অবস্থান না নিয়ে বরং এটিকে আরও উৎসাহিত করছে।
ছাত্রদল সম্পর্কে তিনি বলেন, ডাকসুতে আমাদের নারী প্রার্থীদের অব্যাহতভাবে ট্যাগিং, বুলিং করা হচ্ছে এবং তাদেরকে অশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতারা এক্ষেত্রে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করছেন না।
তিনি আরও বলেন, ‘ধর ধর শিবির ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর’—এটি কোনো স্লোগান নয়, বরং উগ্র ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বহিঃপ্রকাশ। মঙ্গলবার দেশের বিভিন্ন ক্যাম্পাসে এ ধরনের সন্ত্রাসী স্লোগান দেওয়া হয়েছে। নারী শিক্ষার্থীদের জোরপূর্বক মিছিলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ডাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন বানচাল করার জন্য ছাত্রদল নানামুখী অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। আদালতকে প্রভাবিত করার জন্য তারা আদালতের সামনে কর্মসূচি পালন করেছে। তবে কোনো ষড়যন্ত্র করেই লাভ হবে না। ডাকসু নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে, ইনশাআল্লাহ।
ছাত্রশিবিরের সর্বস্তরের জনশক্তি ও ছাত্রসমাজকে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং সর্বদা সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক সম্পাদক মু’তাসিম বিল্লাহ শাহেদী ও সাহিত্য সম্পাদক ডা. নাঈম তাজওয়ার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় ফাউন্ডেশন সম্পাদক আসাদুজ্জামান, মাদরাসা সম্পাদক আলাউদ্দিন আবির, প্ল্যানিং এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক রিয়াজুল ইসলামসহ মহানগরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে