স্টাফ রিপোর্টার
খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, গত বুধবার রাজধানীর মিটফোর্ডে যে লোমহর্ষক ও বিভৎস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে তা জাহেলী যুগের বর্বরতাকে হার মানিয়েছে। একজন জীবন্ত মানুষকে প্রকাশ্য দিবালোকে তিলে তিলে প্রস্তারাঘাতে হত্যা করা হচ্ছে, আর লোকজন দাঁড়িয়ে তা দেখছে।
সন্ত্রাসীদের হাতে কোন মারণাস্ত্র না থাকলেও উক্ত নির্মম ঘটনায় কেউ বাধা দিতে এগিয়ে আসেনি। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে রাস্তায় খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ঘাতক যতই প্রভাবশালী হোক দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। হত্যাকাণ্ড পরবর্তিতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নির্লিপ্ত ভূমিকা হতাশাজনক।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘটনাটি ভাইরাল হওয়ার দু’দিন পর প্রশাসনের টনক নড়ে। ইতিমধ্যে মূল অপরাধীদের বাদ দিয়ে মামলার অভিযোগ এসেছে। যৌথ বাহিনীর টহল চললেও এখন দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির দিকে। এভাবে একটি দেশ চলতে পারে না।
ড. আহমদ আবদুল কাদের আরও বলেন, ঘাতক ও নিহত ব্যক্তি উভয়েই স্থানীয় যুবদলের রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার বিষয় উঠে এসেছে। এভাবে গত প্রায় এক বছর নিজেদের অন্তর্দ্বন্দ্বে বিএনপি সহ তাদের অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মী প্রাণ হারিয়েছে। আহত ও জখম হয়েছে অসংখ্য সাধারণ মানুষ।
৫ আগস্ট ২০২৪ পরবর্তি নতুন বাংলাদেশে তা কখনো মেনে নেওয়া যায় না। হত্যা, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী ও দখলবাজী রাজনীতির কারণে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ হতে হয়েছে, ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে। তাই আধিপত্যবাদী ও চাঁদাবাজদেরকে সাবধান হয়ে যেতে হবে। জনগণ আগের মত নিপীড়ন মুখ বুঝে আর সহ্য করবে না।
দেশপ্রেমিক ইসলামী শক্তি ঐক্যবদ্ধ আছে। আমরা সকলের মধ্যে সুস্থ রাজনীতির চর্চা দেখতে চাই। আজ রাজধানীর মিটফোর্ডে বিভৎস খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে খেলাফত মজলিসের প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আজিজুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, নায়েবে আমীর মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিজানুর রহমান, কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শায়খুল ইসলাম, ঢাকা মহানগরী উত্তর সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস কেন্দ্রীয় সভাপতি রায়হান আলী, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সহ-সভাপতি মাওলানা নুরুল হক, মাওলানা ফারুক আহমদ ভূঁইয়া, আলহাজ¦ আমির আলী হাওলাদার, শ্রমিক মজলিস সাধারণ সম্পাদক এইচ.এম এরশাদ, খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সহ-সাধারণ সম্পাদক কাজী আরিফুর রহমান, মুন্সি মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, মাওলানা সরদার নেয়ামত উল্লাহ, মুহাম্মদ সেলিম হোসাইন প্রমুখ।
খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, গত বুধবার রাজধানীর মিটফোর্ডে যে লোমহর্ষক ও বিভৎস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে তা জাহেলী যুগের বর্বরতাকে হার মানিয়েছে। একজন জীবন্ত মানুষকে প্রকাশ্য দিবালোকে তিলে তিলে প্রস্তারাঘাতে হত্যা করা হচ্ছে, আর লোকজন দাঁড়িয়ে তা দেখছে।
সন্ত্রাসীদের হাতে কোন মারণাস্ত্র না থাকলেও উক্ত নির্মম ঘটনায় কেউ বাধা দিতে এগিয়ে আসেনি। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে রাস্তায় খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ঘাতক যতই প্রভাবশালী হোক দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। হত্যাকাণ্ড পরবর্তিতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নির্লিপ্ত ভূমিকা হতাশাজনক।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘটনাটি ভাইরাল হওয়ার দু’দিন পর প্রশাসনের টনক নড়ে। ইতিমধ্যে মূল অপরাধীদের বাদ দিয়ে মামলার অভিযোগ এসেছে। যৌথ বাহিনীর টহল চললেও এখন দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির দিকে। এভাবে একটি দেশ চলতে পারে না।
ড. আহমদ আবদুল কাদের আরও বলেন, ঘাতক ও নিহত ব্যক্তি উভয়েই স্থানীয় যুবদলের রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার বিষয় উঠে এসেছে। এভাবে গত প্রায় এক বছর নিজেদের অন্তর্দ্বন্দ্বে বিএনপি সহ তাদের অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মী প্রাণ হারিয়েছে। আহত ও জখম হয়েছে অসংখ্য সাধারণ মানুষ।
৫ আগস্ট ২০২৪ পরবর্তি নতুন বাংলাদেশে তা কখনো মেনে নেওয়া যায় না। হত্যা, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী ও দখলবাজী রাজনীতির কারণে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ হতে হয়েছে, ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে। তাই আধিপত্যবাদী ও চাঁদাবাজদেরকে সাবধান হয়ে যেতে হবে। জনগণ আগের মত নিপীড়ন মুখ বুঝে আর সহ্য করবে না।
দেশপ্রেমিক ইসলামী শক্তি ঐক্যবদ্ধ আছে। আমরা সকলের মধ্যে সুস্থ রাজনীতির চর্চা দেখতে চাই। আজ রাজধানীর মিটফোর্ডে বিভৎস খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে খেলাফত মজলিসের প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা আজিজুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, নায়েবে আমীর মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিজানুর রহমান, কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শায়খুল ইসলাম, ঢাকা মহানগরী উত্তর সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন আহমদ খন্দকার, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস কেন্দ্রীয় সভাপতি রায়হান আলী, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সহ-সভাপতি মাওলানা নুরুল হক, মাওলানা ফারুক আহমদ ভূঁইয়া, আলহাজ¦ আমির আলী হাওলাদার, শ্রমিক মজলিস সাধারণ সম্পাদক এইচ.এম এরশাদ, খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ সহ-সাধারণ সম্পাদক কাজী আরিফুর রহমান, মুন্সি মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, মাওলানা সরদার নেয়ামত উল্লাহ, মুহাম্মদ সেলিম হোসাইন প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে