
স্টাফ রিপোর্টার

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সাথে জাগপা’র বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১১ টায় জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপা সভাপতি ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধানের নেতৃত্বে ৬ সদদ্যের প্রতিনিধি বৈঠকে অংশ নেয়।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন- জাগপা’র সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু।
বৈঠক শেষে জাগপা সভাপতি ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান বলেন, ২০০৮ সালে জাগপার প্রাপ্ত নিবন্ধন ২০২১ সালে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার তৎকালীন ইসি অবৈধভাবে বাতিল করে। হাইকোর্টের আদেশে ৪ বছর পর গত ১৯ মার্চ আমরা আমাদের নিবন্ধন ফিরে পেয়েছি। আজ বৈঠকে ইসিকে সেই বিষয়ে অবগত করেছি। একই সাথে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী এবং অনিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলের জন্য নিবন্ধনের কঠিন নিয়ম সহজ করার কথা বলেছি।
তিনি বলেন, আমরা চাই আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য এবং ভারতীয় হস্তক্ষেপমুক্ত হোক। আমরা আশা করি প্রধান নির্বাচন কমিশনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান ইসি এ ব্যাপারে শক্ত ভূমিকা পালন করবে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সাথে জাগপা’র বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১১ টায় জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপা সভাপতি ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধানের নেতৃত্বে ৬ সদদ্যের প্রতিনিধি বৈঠকে অংশ নেয়।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন- জাগপা’র সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু।
বৈঠক শেষে জাগপা সভাপতি ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান বলেন, ২০০৮ সালে জাগপার প্রাপ্ত নিবন্ধন ২০২১ সালে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার তৎকালীন ইসি অবৈধভাবে বাতিল করে। হাইকোর্টের আদেশে ৪ বছর পর গত ১৯ মার্চ আমরা আমাদের নিবন্ধন ফিরে পেয়েছি। আজ বৈঠকে ইসিকে সেই বিষয়ে অবগত করেছি। একই সাথে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী এবং অনিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলের জন্য নিবন্ধনের কঠিন নিয়ম সহজ করার কথা বলেছি।
তিনি বলেন, আমরা চাই আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য এবং ভারতীয় হস্তক্ষেপমুক্ত হোক। আমরা আশা করি প্রধান নির্বাচন কমিশনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান ইসি এ ব্যাপারে শক্ত ভূমিকা পালন করবে।

পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে