সেমিনারে চরমোনাই পীর
স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় নেয়ার জন্য নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর দেশে ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করার একটা ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। এমতাবস্থায় দেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশ নারীদেরকে এ মহান কাজে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছি । অতএব এ কাজে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা ইউনিটের আয়োজনে ‘কল্যাণ রাষ্ট্র বিনির্মাণে নারী সমাজের ভূমিকা’-শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে কেন্দ্রীয় মহিলা ইউনিট, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং সব থানা ও ওয়ার্ডের নারী নেত্রীরা অংশ নেন।
চরমোনাই পীর বলেন, স্বাধীনতার পরে যারা দেশ শাসন করেছে তারা বার বার দেশকে চোরের দিক থেকে চ্যাম্পিয়ন করেছে। দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেগমপাড়া তৈরি করেছে। দেশকে গুম ও খুনের রাজ্যে পরিণত করেছে। বিশ্বের মাঝে দেশকে একটি লজ্জাজনক অবস্থায় পৌঁছে দিয়েছিল। ফলশ্রুতিতে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। এসব অনাচারের মূল কারণ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানবরচিত কুফরি আইন বাস্তবায়ন করা। এখনো যারা কুফরি মতবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে তাদের বাস্তবতা আমরা লক্ষ্য করেছি তারা বিভিন্নভাবে আমাদের ওপর মিথ্যাচার করে বলছে—ইসলামী আন্দোলন নাকি ১৫ বছর হাতপাখা দিয়ে বাতাস করেছে। অথচ এটা চরম মিথ্যাচার। অথচ ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও তাদের (বিএনপির) অনেক নেতারা এসব মিথ্যাচার চালিয়েই যাচ্ছে। অতএব একথা এখন স্পষ্ট যে ওদের চরিত্রই হলো মিথ্যা বলা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহিলা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির আহ্বায়ক মাওলানা এবিএম জাকারিয়ার সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুফতি মোস্তফা কামালের সঞ্চালনায় মহিলা ইউনিটের সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন—ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা নুরুল করীম আকরাম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ফরিদপুর বিভাগ) মাওলানা আরিফুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, কেন্দ্রীয় মহিলা উপ-কমিটির সদস্য আলহাজ শেখ মো. আবু তাহের প্রমুখ।
ইসলামকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় নেয়ার জন্য নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর দেশে ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করার একটা ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। এমতাবস্থায় দেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশ নারীদেরকে এ মহান কাজে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছি । অতএব এ কাজে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা ইউনিটের আয়োজনে ‘কল্যাণ রাষ্ট্র বিনির্মাণে নারী সমাজের ভূমিকা’-শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে কেন্দ্রীয় মহিলা ইউনিট, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং সব থানা ও ওয়ার্ডের নারী নেত্রীরা অংশ নেন।
চরমোনাই পীর বলেন, স্বাধীনতার পরে যারা দেশ শাসন করেছে তারা বার বার দেশকে চোরের দিক থেকে চ্যাম্পিয়ন করেছে। দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেগমপাড়া তৈরি করেছে। দেশকে গুম ও খুনের রাজ্যে পরিণত করেছে। বিশ্বের মাঝে দেশকে একটি লজ্জাজনক অবস্থায় পৌঁছে দিয়েছিল। ফলশ্রুতিতে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। এসব অনাচারের মূল কারণ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানবরচিত কুফরি আইন বাস্তবায়ন করা। এখনো যারা কুফরি মতবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে তাদের বাস্তবতা আমরা লক্ষ্য করেছি তারা বিভিন্নভাবে আমাদের ওপর মিথ্যাচার করে বলছে—ইসলামী আন্দোলন নাকি ১৫ বছর হাতপাখা দিয়ে বাতাস করেছে। অথচ এটা চরম মিথ্যাচার। অথচ ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও তাদের (বিএনপির) অনেক নেতারা এসব মিথ্যাচার চালিয়েই যাচ্ছে। অতএব একথা এখন স্পষ্ট যে ওদের চরিত্রই হলো মিথ্যা বলা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহিলা ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির আহ্বায়ক মাওলানা এবিএম জাকারিয়ার সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুফতি মোস্তফা কামালের সঞ্চালনায় মহিলা ইউনিটের সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন—ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা নুরুল করীম আকরাম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ফরিদপুর বিভাগ) মাওলানা আরিফুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, কেন্দ্রীয় মহিলা উপ-কমিটির সদস্য আলহাজ শেখ মো. আবু তাহের প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে