জাতিসংঘের রিপোর্টের পর
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বিগত জুলাই-আগষ্ট বিপ্লব নিয়ে প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনের উল্লেখ করে বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে স্পষ্ট রিপোর্ট হওয়ার পর আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার আর কোনো অজুহাত থাকতে পারে না।
মঙ্গলবার কক্সবাজার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, কক্সবাজার জেলা শাখা আয়োজিত এক গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, আমি আজকের এই সমাবেশ থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করা হলে বাংলাদেশের মানুষ আর মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না। বাংলাদেশের মানুষের আত্মমর্যাদা বোধ আর জেগে ওঠবে না। সুতরাং শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই।
মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক সমবেত জনতার উদ্দেশে বলেন, এই কক্সবাজারের কৃতি সন্তান আপনাদের জননন্দিত নেতা সালাউদ্দিন সাহেব ভয়ংকর ভাবে গুমের শিকার হয়েছিলেন এবং কুটনৈতিক শিষ্টাচারকে বর্জন করে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র এই গুম প্রক্রিয়ায় প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করেছে। আমরা ভারতের কাছে এর সচ্ছল জবাব চাই।
তিনি বলেন, এমনি ভাবে ইলিয়াস আলীসহ যত বিরোধী নেতাকর্মীরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন সেই সকল জুডিশিয়াল কিলিংয়ের বিচার চাই।
তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেন, শেখ হাসিনা ও তার খুনি মন্ত্রীসভার প্রতিটি সদস্যকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।
সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ মরতে শিখেছে। দেশের তরুণরা নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতে শিখেছে। ভারত বড় দেশ হতে পারে। কিন্তু আমরা ঐ বড় দেশকে কোনো পরোয়া করি না। আমরা আমাদের দেশের স্বার্থে ইসলামের স্বার্থে আপনাদের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দেব ইনশাআল্লাহ।
তারা বলেন, দেশের জনগণ খুনি হাসিনাকে ফাঁসির কাষ্ঠে দেখতে চায়। অবিলম্বে খুনি শেখ হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোথাও তারা রাজনীতি করতে পারবে না।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে বক্তারা বলেন, দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু সংস্কারের নামে কোনো সময় ক্ষেপণ করা যাবে না।
সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, মাওলানা আলী উসমান, মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজি।
জেলা সভাপতি মাওলানা আবছার উদ্দীন চৌধুরী'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গণ-সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আবু সাঈদ নোমান, যুব মজলিস সভাপতি জাহিদুজ্জামান, মাওলানা মোল্লা খালিদ, মাওলানা রিদোয়ানুল ওয়াহিদ, মাওলানা জে.এইচ.এম ইউনুস, ছাত্র নেতা মাহদি হাসানসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এমএস
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বিগত জুলাই-আগষ্ট বিপ্লব নিয়ে প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনের উল্লেখ করে বলেন, সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে স্পষ্ট রিপোর্ট হওয়ার পর আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার আর কোনো অজুহাত থাকতে পারে না।
মঙ্গলবার কক্সবাজার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, কক্সবাজার জেলা শাখা আয়োজিত এক গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, আমি আজকের এই সমাবেশ থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করা হলে বাংলাদেশের মানুষ আর মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না। বাংলাদেশের মানুষের আত্মমর্যাদা বোধ আর জেগে ওঠবে না। সুতরাং শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই।
মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক সমবেত জনতার উদ্দেশে বলেন, এই কক্সবাজারের কৃতি সন্তান আপনাদের জননন্দিত নেতা সালাউদ্দিন সাহেব ভয়ংকর ভাবে গুমের শিকার হয়েছিলেন এবং কুটনৈতিক শিষ্টাচারকে বর্জন করে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র এই গুম প্রক্রিয়ায় প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করেছে। আমরা ভারতের কাছে এর সচ্ছল জবাব চাই।
তিনি বলেন, এমনি ভাবে ইলিয়াস আলীসহ যত বিরোধী নেতাকর্মীরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন সেই সকল জুডিশিয়াল কিলিংয়ের বিচার চাই।
তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেন, শেখ হাসিনা ও তার খুনি মন্ত্রীসভার প্রতিটি সদস্যকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।
সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ মরতে শিখেছে। দেশের তরুণরা নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতে শিখেছে। ভারত বড় দেশ হতে পারে। কিন্তু আমরা ঐ বড় দেশকে কোনো পরোয়া করি না। আমরা আমাদের দেশের স্বার্থে ইসলামের স্বার্থে আপনাদের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দেব ইনশাআল্লাহ।
তারা বলেন, দেশের জনগণ খুনি হাসিনাকে ফাঁসির কাষ্ঠে দেখতে চায়। অবিলম্বে খুনি শেখ হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোথাও তারা রাজনীতি করতে পারবে না।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে বক্তারা বলেন, দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু সংস্কারের নামে কোনো সময় ক্ষেপণ করা যাবে না।
সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, মাওলানা আলী উসমান, মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজি।
জেলা সভাপতি মাওলানা আবছার উদ্দীন চৌধুরী'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গণ-সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আবু সাঈদ নোমান, যুব মজলিস সভাপতি জাহিদুজ্জামান, মাওলানা মোল্লা খালিদ, মাওলানা রিদোয়ানুল ওয়াহিদ, মাওলানা জে.এইচ.এম ইউনুস, ছাত্র নেতা মাহদি হাসানসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এমএস
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৫ ঘণ্টা আগে