গুমের ডকুমেন্টারি রেকর্ড
খালেদ আহমদ, সিলেট
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, কবরের মতো নিঃসঙ্গ কক্ষে আটকে রাখা হয়। গুমের একটি ডকুমেন্টারির রেকর্ডে অংশ নিতে সালাহউদ্দিন আহমেদ সিলেট এসে এসব কথা বলেন। শনিবার ঢাকা থেকে সকালের ফ্লাইটে সিলেটে পৌঁছে তিনি সড়ক পথে তামাবিল সীমান্ত এলাকায় যান। যে পথ দিয়ে ১০ বছর আগে তাকে ভারতে নিয়ে গুম করা হয়েছিল।
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী আমার দেশকে জানান, সরকারের উদ্যোগে গুম খুনের একটি ডকুমেন্টারী হচ্ছে। সচিত্র এই ডকুমেন্টারির রেকর্ডে অংশ নিতে তিনি সরেজমিন আসেন। যে পথ দিয়ে গুম করে তাকে ভারতে নেওয়া হয়েছিল তার স্মৃতিচারণ করতেই তিনি তামাবিল এসেছিলেন।
কীভাবে তাকে গুম করে ভারতে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল তার বর্ণনা ও স্মৃতি চারণ করেন ডকুমেন্টারিতে। এটি তার একান্ত ব্যক্তিগত কর্মসূচি বলে জানান কাইয়ূম চৌধুরী।
এসময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিক, সাবেক সভাপতি আবুল কাহের শামীম, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী, ভিপি মাহবুবুল হক চৌধুরী সহ কয়েক জন নেতা। ।
২০১৫ সালের ১০ মে সন্ধ্যায় সিলেটের গোয়াইনঘাটের স্থল সীমান্ত তামাবিলে এই পথে ভারতের শিলং নেয়া হয় বলে দাবি করেন সালাউদ্দিন আহমদ।। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম খুন নিয়ে ডকুমেন্টারি করা হচ্ছে। সেই ডকুমেন্টারির অংশের শ্যুটিং এ অংশ নিতে তিনি তামাবিল সীমান্তে যান।
২০১৫ সালের ১০ মার্চ গুম হওয়ার ৬৩ দিন পর তাকে ভারতের শিলং-এ পাওয়া যায়। শিলংয়ে আইনি জটিলতা ও মামলা মোকাবিলা করার কারণে তিনি প্রায় নয় বছর অবস্থান করেন। দেশে ফেরার পথ সুগম হয় ৫ আগস্ট, শেখ হাসিনার পতনের পর ৬ আগস্ট তিনি ভ্রমণ অনুমোদন বা ট্রাভেল পাস পান। ১১ আগস্ট তিনি দেশে ফিরেন।
দেশে ফেরার ১০ মাস পর, ৩ জুন, সালাহউদ্দিন আহমেদ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে গুমের অভিযোগ দাখিল করেন। অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করা হয়। তিনি সরাসরি চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে গিয়ে এই অভিযোগ জমা দেন।
শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য যাদের নাম অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, তাঁরা হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহিদুল হক, মেজর জেনারেল (বরখাস্ত) জিয়াউল আহসান, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া ও পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম। এ ছাড়া আরও অজ্ঞাতনামা অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
ফিরে দেখা: সাদা পোশাকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায়
২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাত সাড়ে নয়টায় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ নিখোঁজ হন। তার স্ত্রী হাসিনা আহমেদ দাবি করেন, সাদা পোশাকে পুলিশ তাকে তুলে নিয়ে গেছে।
নিখোঁজ হওয়ার পর হাইকোর্ট ৫টি আইন-প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে জানতে চায় সালাহউদ্দিনের অবস্থান, ঢাকা মহানগর পুলিশ, পুলিশ হেডকোয়ার্টার, র্যাব, স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং সিআইডি জবাবে জানান, তাদের হেফাজতে তিনি নেই।
১৯ মার্চ হাসিনা আহমেদ প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার সুস্থভাবে ফেরত পাওয়ার দাবি জানান। তখন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা একে একে গ্রেপ্তার হচ্ছিলেন এবং আন্দোলন প্রায় নেতৃত্বহীন হয়ে যাচ্ছিল। আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য সালাহউদ্দিন ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দলের কর্মসূচি ঘোষণা করছিলেন।
সালাহউদ্দিন নিখোঁজের পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন বলে দাবি করেন তখনকার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
দুমাস পর ভারতের হাসপাতাল থেকে হঠাৎ স্ত্রীকে ফোন
নিখোঁজের দুমাস পর ভারতের মেঘালয় রাজ্যের একটি হাসপাতাল থেকে তার স্ত্রীকে ফোন করলে সালাউদ্দিন আহমেদের অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। তার পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিলো যে সরকারের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে গেছে। সরকার এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলে আসছিলো যে তাঁর অবস্থান সম্পর্কে তাদের কিছু জানা নেই।
হঠাৎ করে মেঘালয়ের একটি হাসপাতাল থেকে তার ফোন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। ভারতের পুলিশ জানায়, সালাহউদ্দিনকে শিলং শহরের বাসিন্দারা উদভ্রান্তের মতো ঘুরতে দেখার পর তারা বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করেন। প্রথমে তাকে সেখানকার পোলো গ্রাউন্ড গল্ফ লিংক এলাকায় দেখা যায়। পরে তার মানসিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে তাকে একটি সরকারি মানসিক হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সরকারি মানসিক হাসপাতাল ‘মেঘালয় ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ এন্ড নিউরো সায়েন্সেস (মিমহ্যানস) হাসপাতালে চিকিৎসার পর তাকে আদালতে পাঠানো হয়।
কবরের মতো নিঃসঙ্গ কক্ষে আটকে রাখা হয়
পরবর্তীতে সালাউদ্দিন আহমদ জানান, নিখোঁজ হওয়ার পর তাকে কবরের মতো নিঃসঙ্গ একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়। সেখানে ছাদে হাই পাওয়ার লাইট ছিল, লোহার দরজার নিচ দিয়ে খাবার দেওয়া হতো এবং টয়লেট ব্যবস্থার জন্যও কোনো সুবিধা ছিল না।
দুই মাস ধরে মাঝে মাঝে তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। এই সময় সরকারের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ থেকে চরম নির্দেশনা আসছিল। মৃত্যুর প্রহর গণনা করতে থাকা সালাহউদ্দিনকে বাঁচানোর জন্য র্যাবের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা, যিনি সালাহউদ্দিনের জীবন বাঁচাতে সহানুভূতিশীল ছিলেন এবং একই বিসিএস ব্যাচের ছিলেন, গোপনভাবে সহায়তা করেন।
তিনি জানান, তারা নানা কৌশল অবলম্বন করে ১০ মে গভীর রাতে তাকে তামাবিল সীমান্ত দিয়ে ওপারে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলং শহরে পৌঁছে দেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, কবরের মতো নিঃসঙ্গ কক্ষে আটকে রাখা হয়। গুমের একটি ডকুমেন্টারির রেকর্ডে অংশ নিতে সালাহউদ্দিন আহমেদ সিলেট এসে এসব কথা বলেন। শনিবার ঢাকা থেকে সকালের ফ্লাইটে সিলেটে পৌঁছে তিনি সড়ক পথে তামাবিল সীমান্ত এলাকায় যান। যে পথ দিয়ে ১০ বছর আগে তাকে ভারতে নিয়ে গুম করা হয়েছিল।
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী আমার দেশকে জানান, সরকারের উদ্যোগে গুম খুনের একটি ডকুমেন্টারী হচ্ছে। সচিত্র এই ডকুমেন্টারির রেকর্ডে অংশ নিতে তিনি সরেজমিন আসেন। যে পথ দিয়ে গুম করে তাকে ভারতে নেওয়া হয়েছিল তার স্মৃতিচারণ করতেই তিনি তামাবিল এসেছিলেন।
কীভাবে তাকে গুম করে ভারতে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল তার বর্ণনা ও স্মৃতি চারণ করেন ডকুমেন্টারিতে। এটি তার একান্ত ব্যক্তিগত কর্মসূচি বলে জানান কাইয়ূম চৌধুরী।
এসময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিক, সাবেক সভাপতি আবুল কাহের শামীম, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী, ভিপি মাহবুবুল হক চৌধুরী সহ কয়েক জন নেতা। ।
২০১৫ সালের ১০ মে সন্ধ্যায় সিলেটের গোয়াইনঘাটের স্থল সীমান্ত তামাবিলে এই পথে ভারতের শিলং নেয়া হয় বলে দাবি করেন সালাউদ্দিন আহমদ।। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম খুন নিয়ে ডকুমেন্টারি করা হচ্ছে। সেই ডকুমেন্টারির অংশের শ্যুটিং এ অংশ নিতে তিনি তামাবিল সীমান্তে যান।
২০১৫ সালের ১০ মার্চ গুম হওয়ার ৬৩ দিন পর তাকে ভারতের শিলং-এ পাওয়া যায়। শিলংয়ে আইনি জটিলতা ও মামলা মোকাবিলা করার কারণে তিনি প্রায় নয় বছর অবস্থান করেন। দেশে ফেরার পথ সুগম হয় ৫ আগস্ট, শেখ হাসিনার পতনের পর ৬ আগস্ট তিনি ভ্রমণ অনুমোদন বা ট্রাভেল পাস পান। ১১ আগস্ট তিনি দেশে ফিরেন।
দেশে ফেরার ১০ মাস পর, ৩ জুন, সালাহউদ্দিন আহমেদ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে গুমের অভিযোগ দাখিল করেন। অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করা হয়। তিনি সরাসরি চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে গিয়ে এই অভিযোগ জমা দেন।
শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য যাদের নাম অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, তাঁরা হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহিদুল হক, মেজর জেনারেল (বরখাস্ত) জিয়াউল আহসান, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া ও পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলাম। এ ছাড়া আরও অজ্ঞাতনামা অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
ফিরে দেখা: সাদা পোশাকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায়
২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাত সাড়ে নয়টায় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ নিখোঁজ হন। তার স্ত্রী হাসিনা আহমেদ দাবি করেন, সাদা পোশাকে পুলিশ তাকে তুলে নিয়ে গেছে।
নিখোঁজ হওয়ার পর হাইকোর্ট ৫টি আইন-প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে জানতে চায় সালাহউদ্দিনের অবস্থান, ঢাকা মহানগর পুলিশ, পুলিশ হেডকোয়ার্টার, র্যাব, স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং সিআইডি জবাবে জানান, তাদের হেফাজতে তিনি নেই।
১৯ মার্চ হাসিনা আহমেদ প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার সুস্থভাবে ফেরত পাওয়ার দাবি জানান। তখন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা একে একে গ্রেপ্তার হচ্ছিলেন এবং আন্দোলন প্রায় নেতৃত্বহীন হয়ে যাচ্ছিল। আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য সালাহউদ্দিন ভিডিও বার্তার মাধ্যমে দলের কর্মসূচি ঘোষণা করছিলেন।
সালাহউদ্দিন নিখোঁজের পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন বলে দাবি করেন তখনকার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
দুমাস পর ভারতের হাসপাতাল থেকে হঠাৎ স্ত্রীকে ফোন
নিখোঁজের দুমাস পর ভারতের মেঘালয় রাজ্যের একটি হাসপাতাল থেকে তার স্ত্রীকে ফোন করলে সালাউদ্দিন আহমেদের অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। তার পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিলো যে সরকারের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে গেছে। সরকার এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলে আসছিলো যে তাঁর অবস্থান সম্পর্কে তাদের কিছু জানা নেই।
হঠাৎ করে মেঘালয়ের একটি হাসপাতাল থেকে তার ফোন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। ভারতের পুলিশ জানায়, সালাহউদ্দিনকে শিলং শহরের বাসিন্দারা উদভ্রান্তের মতো ঘুরতে দেখার পর তারা বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করেন। প্রথমে তাকে সেখানকার পোলো গ্রাউন্ড গল্ফ লিংক এলাকায় দেখা যায়। পরে তার মানসিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে তাকে একটি সরকারি মানসিক হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সরকারি মানসিক হাসপাতাল ‘মেঘালয় ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ এন্ড নিউরো সায়েন্সেস (মিমহ্যানস) হাসপাতালে চিকিৎসার পর তাকে আদালতে পাঠানো হয়।
কবরের মতো নিঃসঙ্গ কক্ষে আটকে রাখা হয়
পরবর্তীতে সালাউদ্দিন আহমদ জানান, নিখোঁজ হওয়ার পর তাকে কবরের মতো নিঃসঙ্গ একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়। সেখানে ছাদে হাই পাওয়ার লাইট ছিল, লোহার দরজার নিচ দিয়ে খাবার দেওয়া হতো এবং টয়লেট ব্যবস্থার জন্যও কোনো সুবিধা ছিল না।
দুই মাস ধরে মাঝে মাঝে তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। এই সময় সরকারের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ থেকে চরম নির্দেশনা আসছিল। মৃত্যুর প্রহর গণনা করতে থাকা সালাহউদ্দিনকে বাঁচানোর জন্য র্যাবের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা, যিনি সালাহউদ্দিনের জীবন বাঁচাতে সহানুভূতিশীল ছিলেন এবং একই বিসিএস ব্যাচের ছিলেন, গোপনভাবে সহায়তা করেন।
তিনি জানান, তারা নানা কৌশল অবলম্বন করে ১০ মে গভীর রাতে তাকে তামাবিল সীমান্ত দিয়ে ওপারে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলং শহরে পৌঁছে দেন।
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৫ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে