স্টাফ রিপোর্টার
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, 'প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছি।' তিনি বলেন, 'গত কয়েক দিনের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টা বিব্রত হয়েছিলেন। তাই পদত্যাগের কথা ভাবছিলেন। আমরা বলেছি, এতে রাজনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হবে।'
রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, 'আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, সবাইকে যেন সমানভাবে মূল্যায়ন করা হয়। কারণ সরকারের নেতৃত্বের মধ্যে সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে। উপদেষ্টারা একেক সময় একেক কথা বলছেন। করিডর ও বন্দরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত না নিতে বলা হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে একটি জাতীয় সনদ করার দাবি।'
সাইফুল হক আরো বলেন, 'মাঝনদীতে মাঝি বদলাতে হয় না। আপনার সরকারের উপরে আমরা আস্থা রাখতে চাই। আমরা এক সরকারের মধ্যে অনেকগুলো সরকার দেখতে চাই না। আপনাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে। একেক উপদেষ্টার একেক রকম মন্তব্য। সবকিছু ঠিক করা জরুরি।'
করিডোর ইস্যুতে সাইফুল হক বলেন, 'রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা না করে কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে না। সমস্ত কিছু আপনাদের কিছু করতে যেতে হবে না।'
ছাত্র উপদেষ্টাদের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে সাইফুল হক বলেন, 'বিতর্কিতদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত কি নেবেন, তা আপনার উপর নির্ভর করছে। গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করা সবাইকে নিয়ে কিভাবে একসাথে হাঁটবেন, সেটা আপনাদের উপর নির্ভর করবে।'
নির্বাচন ইস্যুতে তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের মানুষ ১৬ বছর ধরে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা আপনাদের যৌক্তিকভাবে সহযোগিতা করতে চাই এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই।'
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, 'প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছি।' তিনি বলেন, 'গত কয়েক দিনের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টা বিব্রত হয়েছিলেন। তাই পদত্যাগের কথা ভাবছিলেন। আমরা বলেছি, এতে রাজনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হবে।'
রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, 'আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, সবাইকে যেন সমানভাবে মূল্যায়ন করা হয়। কারণ সরকারের নেতৃত্বের মধ্যে সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে। উপদেষ্টারা একেক সময় একেক কথা বলছেন। করিডর ও বন্দরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত না নিতে বলা হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে একটি জাতীয় সনদ করার দাবি।'
সাইফুল হক আরো বলেন, 'মাঝনদীতে মাঝি বদলাতে হয় না। আপনার সরকারের উপরে আমরা আস্থা রাখতে চাই। আমরা এক সরকারের মধ্যে অনেকগুলো সরকার দেখতে চাই না। আপনাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে। একেক উপদেষ্টার একেক রকম মন্তব্য। সবকিছু ঠিক করা জরুরি।'
করিডোর ইস্যুতে সাইফুল হক বলেন, 'রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা না করে কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে না। সমস্ত কিছু আপনাদের কিছু করতে যেতে হবে না।'
ছাত্র উপদেষ্টাদের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে সাইফুল হক বলেন, 'বিতর্কিতদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত কি নেবেন, তা আপনার উপর নির্ভর করছে। গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করা সবাইকে নিয়ে কিভাবে একসাথে হাঁটবেন, সেটা আপনাদের উপর নির্ভর করবে।'
নির্বাচন ইস্যুতে তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের মানুষ ১৬ বছর ধরে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা আপনাদের যৌক্তিকভাবে সহযোগিতা করতে চাই এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই।'
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
১ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে