স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশে নতুন পরিবেশ তৈরি হয়েছে, নতুন বাস্তবতা সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের মাঠ সবার জন্য উন্মুক্ত। দেশের মানুষ ইসলামের জন্য ব্যাকুল হয়ে আছে। এমন পরিস্থিতিতে ইসলামী আন্দোলন ৩০০ আসনে বিজয়ের জন্যই লড়াই করবে। সংগঠন সেভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বুধবার পুরানা পল্টন কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির এক জরুরি মিটিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মুফতি রেজাউল করীম বলেন, পিআর নিয়ে আমরা শেষ দিন পর্যন্ত আন্দোলন করে যাবো। কারণ জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে পিআর ছাড়া আর কোন উপায় নাই। একই সঙ্গে বিকল্প পদ্ধতি হিসেবে এফটিপিটি পদ্ধতির প্রস্তুতি আমাদের চলমান থাকবে, ৩০০ আসনই আমাদের লক্ষ। আর জোটের বিষয়ে যে ধরণের আলোচনা চলছে তা চলমান থাকবে। কোন আসনে কে প্রার্থী হবে সে বিষয়ে আলোচনা করার সময় এখনও আসে নাই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির জোর দিয়ে বলেন, সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন এই ধারাবাহিকতায় সরকারকে কাজ করতে হবে। কারণ কোন অবস্থাতেই দেশকে আগের পরিস্থিতিতে ফেরত যেতে দেয়া হবে না।
জরুরি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের-মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম, হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ইফতেখার তারিক, প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করীম মারুফ, দফতর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী প্রমুখ।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশে নতুন পরিবেশ তৈরি হয়েছে, নতুন বাস্তবতা সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের মাঠ সবার জন্য উন্মুক্ত। দেশের মানুষ ইসলামের জন্য ব্যাকুল হয়ে আছে। এমন পরিস্থিতিতে ইসলামী আন্দোলন ৩০০ আসনে বিজয়ের জন্যই লড়াই করবে। সংগঠন সেভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বুধবার পুরানা পল্টন কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির এক জরুরি মিটিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মুফতি রেজাউল করীম বলেন, পিআর নিয়ে আমরা শেষ দিন পর্যন্ত আন্দোলন করে যাবো। কারণ জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে পিআর ছাড়া আর কোন উপায় নাই। একই সঙ্গে বিকল্প পদ্ধতি হিসেবে এফটিপিটি পদ্ধতির প্রস্তুতি আমাদের চলমান থাকবে, ৩০০ আসনই আমাদের লক্ষ। আর জোটের বিষয়ে যে ধরণের আলোচনা চলছে তা চলমান থাকবে। কোন আসনে কে প্রার্থী হবে সে বিষয়ে আলোচনা করার সময় এখনও আসে নাই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির জোর দিয়ে বলেন, সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন এই ধারাবাহিকতায় সরকারকে কাজ করতে হবে। কারণ কোন অবস্থাতেই দেশকে আগের পরিস্থিতিতে ফেরত যেতে দেয়া হবে না।
জরুরি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের-মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম, হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ইফতেখার তারিক, প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করীম মারুফ, দফতর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে