স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই সনদের ৫ দফা দাবিতে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় দফার কর্মসূচির অংশ হিসেবে শুক্রবার ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহসহ দেশেন সকল বিভাগীয় শহরে গণমিছিল করেছে ইসলামী আন্দোলন । দাবিগুলো হলো, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন, গণহত্যার বিচার, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা,ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার ও বিচারকালীন নিষিদ্ধকরণ।
দলীয় সূত্র জানায়, ঢাকায় বৃষ্টির জন্য আছরের পর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে মিছিল শুরু হয়ে পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম ও মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ এবং মাওলানা ইমতেয়াজ আলম সহ সহ শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশের এতোগুলো রাজনৈতিক সংগঠন ধারাবাহিকভাবে রাজপথে আন্দোলন করে আসছে। কিন্তু আজ অবধি সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে কোন উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। অথচ আমাদের দাবির যৌক্তিকতা সুস্পষ্ট। যারা আমাদের সন্তানদের হত্যা করে, যারা সেই হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করেছে তাদের বিচারের মতো মৌলিক দাবি নিয়ে আমরা রাজপথে আন্দোলন করছি।
তারা বলেন, জুলাইয়ের রক্তের চাহিদা ছিলো দেশ থেকে স্বৈরতন্ত্রকে চিরস্থায়ী বিলোপের ব্যবস্থা করা। জনতার সেই চাওয়া পূরণের জন্যই আমরা পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব করছি যাতে কোনদিনই দেশে স্বৈরতন্ত্র ফিরে না আসতে পারে। এসব দাবির প্রতি সরকারের উদাসীনতা গ্রহণযোগ্য না। গণদাবি উপেক্ষার পরিণতি কখনো ভাল হয় না। তাই পিআর সহ ৫ দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান বক্তারা।
জুলাই সনদের ৫ দফা দাবিতে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় দফার কর্মসূচির অংশ হিসেবে শুক্রবার ঢাকা, খুলনা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহসহ দেশেন সকল বিভাগীয় শহরে গণমিছিল করেছে ইসলামী আন্দোলন । দাবিগুলো হলো, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন, গণহত্যার বিচার, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা,ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার ও বিচারকালীন নিষিদ্ধকরণ।
দলীয় সূত্র জানায়, ঢাকায় বৃষ্টির জন্য আছরের পর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে মিছিল শুরু হয়ে পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম ও মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ এবং মাওলানা ইমতেয়াজ আলম সহ সহ শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশের এতোগুলো রাজনৈতিক সংগঠন ধারাবাহিকভাবে রাজপথে আন্দোলন করে আসছে। কিন্তু আজ অবধি সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে কোন উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। অথচ আমাদের দাবির যৌক্তিকতা সুস্পষ্ট। যারা আমাদের সন্তানদের হত্যা করে, যারা সেই হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করেছে তাদের বিচারের মতো মৌলিক দাবি নিয়ে আমরা রাজপথে আন্দোলন করছি।
তারা বলেন, জুলাইয়ের রক্তের চাহিদা ছিলো দেশ থেকে স্বৈরতন্ত্রকে চিরস্থায়ী বিলোপের ব্যবস্থা করা। জনতার সেই চাওয়া পূরণের জন্যই আমরা পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব করছি যাতে কোনদিনই দেশে স্বৈরতন্ত্র ফিরে না আসতে পারে। এসব দাবির প্রতি সরকারের উদাসীনতা গ্রহণযোগ্য না। গণদাবি উপেক্ষার পরিণতি কখনো ভাল হয় না। তাই পিআর সহ ৫ দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান বক্তারা।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪০ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে