স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ বলেছেন, সংস্কার বিষয়ক কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি, প্রতিশ্রুত জুলাই সনদ প্রণয়ন, এবং শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি ছাড়াই নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা করা আসলে জনগণের সঙ্গে তামাশা বা প্রতারণার কৌশল। এতে মনে হচ্ছে যেন নির্বাচনই একমাত্র জরুরি বিষয়; জনগণের প্রত্যাশা কিংবা আকাঙ্ক্ষা গৌণ।
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টের আত্মত্যাগ শুধু একটি নির্বাচনের জন্য ছিল না; বরং সংস্কার, বিচার এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের ভিত্তি প্রতিষ্ঠার জন্যই ছিল।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে জালালুদ্দীন বলেন, নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার মাধ্যমে সংস্কার, বিচার এবং জুলাই সনদের গুরুত্বকে অগ্রাহ্য করা হয়েছে, যা জনগণের প্রত্যাশার পরিপন্থী। আমরা মনে করি—এটি জনগণের রক্তের সঙ্গে করা এক প্রকার প্রতারণা। নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে, তবে কোনোভাবেই সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় যা জনগণের অংশগ্রহণবিহীন হবে বা জনগণের আগ্রহ সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হবে। আর কোনোভাবেই এমন নির্বাচন আয়োজন করা চলবে না, যা আবারও শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী নির্বাচনের নকশাকে সামনে নিয়ে আসে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, দেশের জনগণ এমন নির্বাচন চায় না, যা কেবল আনুষ্ঠানিকতার জন্য হয়। জনগণ চায় প্রকৃত সংস্কার-ভিত্তিক এবং জুলাই সনদের ওপর দাঁড়ানো একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।
তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কার ও বিচারের রোডম্যাপ এবং জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নির্ধারণ করে জনগণকে আস্থায় নিন, তারপর নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যান। অন্যথায়, নির্বাচন প্রহসনে রূপ নেবে এবং এর দায়ভার সম্পূর্ণভাবে সরকারের ওপর বর্তাবে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ বলেছেন, সংস্কার বিষয়ক কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি, প্রতিশ্রুত জুলাই সনদ প্রণয়ন, এবং শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি ছাড়াই নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা করা আসলে জনগণের সঙ্গে তামাশা বা প্রতারণার কৌশল। এতে মনে হচ্ছে যেন নির্বাচনই একমাত্র জরুরি বিষয়; জনগণের প্রত্যাশা কিংবা আকাঙ্ক্ষা গৌণ।
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টের আত্মত্যাগ শুধু একটি নির্বাচনের জন্য ছিল না; বরং সংস্কার, বিচার এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের ভিত্তি প্রতিষ্ঠার জন্যই ছিল।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে জালালুদ্দীন বলেন, নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার মাধ্যমে সংস্কার, বিচার এবং জুলাই সনদের গুরুত্বকে অগ্রাহ্য করা হয়েছে, যা জনগণের প্রত্যাশার পরিপন্থী। আমরা মনে করি—এটি জনগণের রক্তের সঙ্গে করা এক প্রকার প্রতারণা। নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে, তবে কোনোভাবেই সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় যা জনগণের অংশগ্রহণবিহীন হবে বা জনগণের আগ্রহ সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হবে। আর কোনোভাবেই এমন নির্বাচন আয়োজন করা চলবে না, যা আবারও শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী নির্বাচনের নকশাকে সামনে নিয়ে আসে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, দেশের জনগণ এমন নির্বাচন চায় না, যা কেবল আনুষ্ঠানিকতার জন্য হয়। জনগণ চায় প্রকৃত সংস্কার-ভিত্তিক এবং জুলাই সনদের ওপর দাঁড়ানো একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।
তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কার ও বিচারের রোডম্যাপ এবং জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নির্ধারণ করে জনগণকে আস্থায় নিন, তারপর নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যান। অন্যথায়, নির্বাচন প্রহসনে রূপ নেবে এবং এর দায়ভার সম্পূর্ণভাবে সরকারের ওপর বর্তাবে।
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৪ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে