স্টাফ রিপোর্টার
নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিষ্ঠাতাদের সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত করেছে পতিত সরকার প্রধান শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
শুক্রবার এনসিপি গঠনের পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জয় স্ট্যাটাসে এসব কথা লিখেছেন।
তিনি বলেন, ছাত্র নামধারী সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তাদের নিজেদের রাজনৈতিক দল ঘোষণা করেছে। আগের সব ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারদের মতো একই ধারায় এগুচ্ছে তারা।
স্ট্যাটাসে জয় আরও লিখেছেন, সন্ত্রাস করে ক্ষমতা দখল করো, বিরোধী সবাইকে হত্যা করো - তারপর একটা রাজনৈতিক দল করো - আর শেষে একটা প্রহসনের নির্বাচন করে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখো। জেনারেল জিয়া, জেনারেল এরশাদ একই কাজ করেছে - বিএনপি আর জাতীয় পার্টি করেছে তারপর ক্ষমতা পাকাপোক্ত করেছে। একইভাবে এই সন্ত্রাসীরাও NCP - জাতীয় নাগরিক পার্টি করেছে, যাদের পরবর্তী টার্গেট একটা কারচুপির নির্বাচন করা।
তিনি লিখেছেন, তারা নাহিদকে ‘ইমাম’ উপাধি দিয়েছে! আমরা বার বার বলে আসছি, এরা সব মৌলবাদী গোষ্ঠী, যার বড় প্রমাণ এই টাইটেল, যা ব্যবহার করে বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠীরা এই সন্ত্রাসীরা সরাসরি পুলিশ আর আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে- শত শত মানুষকে হত্যা করেছে।
ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের শেখ মুজিবের বাড়ি গুড়িয়ে দেয়ার প্রসঙ্গে স্ট্যাটাসে জয় লিখেছেন, যেই বাড়ি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন, যেখানে তার পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হয়েছে, সেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি তারা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যে তাদের পেছনের শক্তিগুলো চায়নি, এটা তারই প্রমাণ। কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বললেই তাকে ‘মব’ পাঠিয়ে হামলা করছে এরাই।
তিনি লিখেছেন, মনে রাখবেন,আগের সব ফ্যাসিস্টদের মতই, এরা জনগণের কোনো ম্যান্ডেট ছাড়া ক্ষমতা দখল করে আছে। এখনতো বলাই যায় এই দখলদার সরকার একটি রাজনৈতিক সরকার, যেই সরকার কোনো নির্বাচনের মাধ্যমে আসেনি। এই সরকার অবৈধ ও স্বৈরাচারের সরকার, আর স্বৈরাচার কখনই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করেনি, করবেও না।
এমএস
নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিষ্ঠাতাদের সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত করেছে পতিত সরকার প্রধান শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
শুক্রবার এনসিপি গঠনের পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জয় স্ট্যাটাসে এসব কথা লিখেছেন।
তিনি বলেন, ছাত্র নামধারী সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তাদের নিজেদের রাজনৈতিক দল ঘোষণা করেছে। আগের সব ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারদের মতো একই ধারায় এগুচ্ছে তারা।
স্ট্যাটাসে জয় আরও লিখেছেন, সন্ত্রাস করে ক্ষমতা দখল করো, বিরোধী সবাইকে হত্যা করো - তারপর একটা রাজনৈতিক দল করো - আর শেষে একটা প্রহসনের নির্বাচন করে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখো। জেনারেল জিয়া, জেনারেল এরশাদ একই কাজ করেছে - বিএনপি আর জাতীয় পার্টি করেছে তারপর ক্ষমতা পাকাপোক্ত করেছে। একইভাবে এই সন্ত্রাসীরাও NCP - জাতীয় নাগরিক পার্টি করেছে, যাদের পরবর্তী টার্গেট একটা কারচুপির নির্বাচন করা।
তিনি লিখেছেন, তারা নাহিদকে ‘ইমাম’ উপাধি দিয়েছে! আমরা বার বার বলে আসছি, এরা সব মৌলবাদী গোষ্ঠী, যার বড় প্রমাণ এই টাইটেল, যা ব্যবহার করে বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠীরা এই সন্ত্রাসীরা সরাসরি পুলিশ আর আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে- শত শত মানুষকে হত্যা করেছে।
ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের শেখ মুজিবের বাড়ি গুড়িয়ে দেয়ার প্রসঙ্গে স্ট্যাটাসে জয় লিখেছেন, যেই বাড়ি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন, যেখানে তার পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হয়েছে, সেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি তারা বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যে তাদের পেছনের শক্তিগুলো চায়নি, এটা তারই প্রমাণ। কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বললেই তাকে ‘মব’ পাঠিয়ে হামলা করছে এরাই।
তিনি লিখেছেন, মনে রাখবেন,আগের সব ফ্যাসিস্টদের মতই, এরা জনগণের কোনো ম্যান্ডেট ছাড়া ক্ষমতা দখল করে আছে। এখনতো বলাই যায় এই দখলদার সরকার একটি রাজনৈতিক সরকার, যেই সরকার কোনো নির্বাচনের মাধ্যমে আসেনি। এই সরকার অবৈধ ও স্বৈরাচারের সরকার, আর স্বৈরাচার কখনই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করেনি, করবেও না।
এমএস
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবে-এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
৩ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগে