স্টাফ রিপোর্টার
পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হতে পারে, তবে সেটিকে ঘিরে যদি কেউ দেশের জনগণের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষাকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব তৈরি করতে চায়, তাহলে বলা যায়-তারা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মূল আদর্শে বিশ্বাস করে না।
সোমবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের সাধারণ সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।
ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, আজ যারা বড় বড় কথা বলেন, তাদের অনেকেই ভুলে যান- এই দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি আত্মত্যাগ করেছে ছাত্রসমাজ,যার ৮০-৯০ শতাংশই বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেছে। তবে তারা কখনো তা মুখে বলেনি, বরং নিজেদের পরিচয় দিয়েছে সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে। বাংলাদেশ কারও একক মালিকানার সম্পত্তি নয়। এক বছর আগে আওয়ামী লীগ সেটাই ভাবতে গিয়ে তার ফল ভোগ করেছে। এখনো কেউ যদি একই ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করে, তবে সেটা হবে মারাত্মক ভুল।
তিনি বলেন, পিআর নিয়ে আলোচনা হতে পারে। পিআর কর্মকাণ্ড চলতেই পারে। কিন্তু এটিকে কেন্দ্র করে যদি কেউ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে দ্বন্দ্ব সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে ধরে নিতে হবে- তারা বাংলাদেশের মূল আদর্শে নয়, বরং নিজেদের ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থেই বিশ্বাস করে।
মঈন খান বলেন, আজ এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, যেন কিছু মানুষ নিজেদের বাংলাদেশের মালিক মনে করছে। তিনি বলেন, যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন, তারা রাজপথে এসে দেখুন- বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে এক লাখের বেশি মামলা হয়েছে, অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে এমনটা হয়নি। বিএনপির প্রায় ৫০ লাখ নেতাকর্মীকে আসামি করে তাদের পেছনে পুলিশ লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। অথচ আজ যারা বড় বড় কথা বলছেন, তাদের বিরুদ্ধে আদৌ কোনো অন্যায় হয়েছিল কি না, সে প্রশ্নও উত্থাপন করেন তিনি।
একই অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, যেসব রাজনৈতিক দল পিআর (অনুপাতিক প্রতিনিধি) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়, তারা মূলত নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফাঁদে ফেলার অপচেষ্টায় লিপ্ত। তিনি আরও অভিযোগ করেন, লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক নিয়ে একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।
পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হতে পারে, তবে সেটিকে ঘিরে যদি কেউ দেশের জনগণের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষাকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব তৈরি করতে চায়, তাহলে বলা যায়-তারা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মূল আদর্শে বিশ্বাস করে না।
সোমবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের সাধারণ সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।
ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, আজ যারা বড় বড় কথা বলেন, তাদের অনেকেই ভুলে যান- এই দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি আত্মত্যাগ করেছে ছাত্রসমাজ,যার ৮০-৯০ শতাংশই বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেছে। তবে তারা কখনো তা মুখে বলেনি, বরং নিজেদের পরিচয় দিয়েছে সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে। বাংলাদেশ কারও একক মালিকানার সম্পত্তি নয়। এক বছর আগে আওয়ামী লীগ সেটাই ভাবতে গিয়ে তার ফল ভোগ করেছে। এখনো কেউ যদি একই ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করে, তবে সেটা হবে মারাত্মক ভুল।
তিনি বলেন, পিআর নিয়ে আলোচনা হতে পারে। পিআর কর্মকাণ্ড চলতেই পারে। কিন্তু এটিকে কেন্দ্র করে যদি কেউ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে দ্বন্দ্ব সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে ধরে নিতে হবে- তারা বাংলাদেশের মূল আদর্শে নয়, বরং নিজেদের ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থেই বিশ্বাস করে।
মঈন খান বলেন, আজ এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, যেন কিছু মানুষ নিজেদের বাংলাদেশের মালিক মনে করছে। তিনি বলেন, যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন, তারা রাজপথে এসে দেখুন- বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে এক লাখের বেশি মামলা হয়েছে, অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে এমনটা হয়নি। বিএনপির প্রায় ৫০ লাখ নেতাকর্মীকে আসামি করে তাদের পেছনে পুলিশ লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। অথচ আজ যারা বড় বড় কথা বলছেন, তাদের বিরুদ্ধে আদৌ কোনো অন্যায় হয়েছিল কি না, সে প্রশ্নও উত্থাপন করেন তিনি।
একই অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, যেসব রাজনৈতিক দল পিআর (অনুপাতিক প্রতিনিধি) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়, তারা মূলত নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফাঁদে ফেলার অপচেষ্টায় লিপ্ত। তিনি আরও অভিযোগ করেন, লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক নিয়ে একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে