স্টাফ রিপোর্টার
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, বিচারপতিরা যদি অবিচার করেন, পক্ষপাতমূলক বিচার করেন, ভবিষ্যতে তাদের কিন্তু খায়রুল হকের মত বিচার হওয়ার সম্ভাবনা আছে। শুধু উচ্চ আদালত নয় নিম্ন আদালতের বিচারকদের ক্ষেত্রেও তাই।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি খায়রুল হক গ্রেফতারের পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ব্যারিস্টার খোকন বলেন, তিনি সেই সাবেক প্রধান বিচারপতি যার কারণে দেশের মানুষ বছরের পর বছর তদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। তার বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত, রায়, পদক্ষেপ বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রমাণিত। খায়রুল হক তত্ত্বাবদায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে সংঘাতের সৃষ্টি করেছিল। জাতিকে একটি কঠিন রাজনৈতিক সঙ্কটে ফেলেছিল। মৌলিক অধিকার বিনষ্ট করেছিল।
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন আরো বলেন, তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে খায়রুল হকের রায় বিচার বিভাগের সঙ্গে প্রতারণা, সংবিধানের সঙ্গে প্রতারণা। বিচারপতিরা পক্ষপাতদুষ্ট হলে কি হয়, আজ তার গ্রেপ্তার হওয়া এটাই প্রমাণ করে। খায়রুল হক ন্যায়পরায়ণ, পক্ষপাতহীন ছিলেন না। তিনি ছিলেন ব্যক্তিত্বহীন, রাজনৈতিক অনুগত। তার রায় ছিল জনগণের বিরুদ্ধে। তিনি কতটা নির্লজ্জ ছিলেন। তার প্রমাণ হচ্ছে বিচার বিভাগের প্রধান থেকে অবসরে যাওয়ার পর আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। তিনি বিচার বিভাগের মর্যাদার কথা চিন্তা করেননি। তার উদ্দেশ্য ছিল আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকা। গত ১৫-১৬ বছরে বাংলাদেশে যে হত্যা, গুম, গ্রেফতার হয়েছে, এর জন্য সাবেক বিচারপতি খায়রুল হকই দায়ী। জনগণ এবং আইনজীবীরা তার যেন সুষ্ঠু বিচার হয়, তার যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয় সেই দাবি জানাচ্ছি।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, বিচারপতিরা যদি অবিচার করেন, পক্ষপাতমূলক বিচার করেন, ভবিষ্যতে তাদের কিন্তু খায়রুল হকের মত বিচার হওয়ার সম্ভাবনা আছে। শুধু উচ্চ আদালত নয় নিম্ন আদালতের বিচারকদের ক্ষেত্রেও তাই।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি খায়রুল হক গ্রেফতারের পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ব্যারিস্টার খোকন বলেন, তিনি সেই সাবেক প্রধান বিচারপতি যার কারণে দেশের মানুষ বছরের পর বছর তদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। তার বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত, রায়, পদক্ষেপ বাংলাদেশের গণতন্ত্র বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রমাণিত। খায়রুল হক তত্ত্বাবদায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে সংঘাতের সৃষ্টি করেছিল। জাতিকে একটি কঠিন রাজনৈতিক সঙ্কটে ফেলেছিল। মৌলিক অধিকার বিনষ্ট করেছিল।
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন আরো বলেন, তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে খায়রুল হকের রায় বিচার বিভাগের সঙ্গে প্রতারণা, সংবিধানের সঙ্গে প্রতারণা। বিচারপতিরা পক্ষপাতদুষ্ট হলে কি হয়, আজ তার গ্রেপ্তার হওয়া এটাই প্রমাণ করে। খায়রুল হক ন্যায়পরায়ণ, পক্ষপাতহীন ছিলেন না। তিনি ছিলেন ব্যক্তিত্বহীন, রাজনৈতিক অনুগত। তার রায় ছিল জনগণের বিরুদ্ধে। তিনি কতটা নির্লজ্জ ছিলেন। তার প্রমাণ হচ্ছে বিচার বিভাগের প্রধান থেকে অবসরে যাওয়ার পর আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। তিনি বিচার বিভাগের মর্যাদার কথা চিন্তা করেননি। তার উদ্দেশ্য ছিল আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকা। গত ১৫-১৬ বছরে বাংলাদেশে যে হত্যা, গুম, গ্রেফতার হয়েছে, এর জন্য সাবেক বিচারপতি খায়রুল হকই দায়ী। জনগণ এবং আইনজীবীরা তার যেন সুষ্ঠু বিচার হয়, তার যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয় সেই দাবি জানাচ্ছি।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৮ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
৪৩ মিনিট আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে