চট্টগ্রাম ব্যুরো
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘যারা নতুন বাংলাদেশের কথা বলছেন, তাদের আচার-আচরণে সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদের সহনশীল হতে হবে। অন্যের মতের সঙ্গে দ্বিমত থাকলেও সম্মান প্রদর্শনে কোনো অসুবিধা নেই।’
শনিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত ধর্ম সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আর. কে. দাস রুপু।
তিনি আরও বলেন, 'আমরা আগামী দিনে সংখ্যালঘু, অসাম্প্রদায়িক কিংবা দুর্বল কথাটা শুনতে চাই না। আমরা একসাথে মিলেমিশে থাকব, একসাথে এগিয়ে যাব। যারা বিভেদ সৃষ্টি করে দেশকে দুর্বল করতে চায়, তাদের কাছে পরিস্কার বার্তা পৌঁছাতে হবে, এই দেশ সকল নাগরিকের, সকলের সমান অধিকার রয়েছে।'
আমির খসরু আরো বলেন, ‘বিভেদ থাকলে আমরা কখনো উন্নত হতে পারব না। জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে হলে বিভেদ ভুলতে হবে। বারবার যদি সংখ্যালঘু বা অসাম্প্রদায়িক শব্দ উচ্চারিত হয়, তবে বুঝতে হবে কোথাও গলদ আছে। সংবিধান যখন সকল নাগরিককে গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক অধিকার দিয়েছে, সেখানে কাউকে আলাদা পরিচয়ে চিহ্নিত করার প্রয়োজন নেই।'
তিনি বলেন, ‘মুক্তির সংগ্রাম বিশ্বব্যাপী একটি সংগ্রাম। যেখানে মানুষ নিপীড়িত, সেখানেই মুক্তির ডাক ওঠে। আজকের এই দিনে মুক্তির বার্তা হলো, সমাজব্যবস্থা যেন নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করতে পারে, কল্যাণ বয়ে আনতে পারে এবং কোনো বাধায় ব্যাহত না হয়। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা কোনো বিশেষ ধর্ম বা জাতিগোষ্ঠীর জন্য নয়, বরং সবার জন্য। জাতিগতভাবে আমাদের অটুট ঐক্য থাকতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘যারা নতুন বাংলাদেশের কথা বলছেন, তাদের আচার-আচরণে সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে হবে। আমাদের সহনশীল হতে হবে। অন্যের মতের সঙ্গে দ্বিমত থাকলেও সম্মান প্রদর্শনে কোনো অসুবিধা নেই।’
শনিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত ধর্ম সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আর. কে. দাস রুপু।
তিনি আরও বলেন, 'আমরা আগামী দিনে সংখ্যালঘু, অসাম্প্রদায়িক কিংবা দুর্বল কথাটা শুনতে চাই না। আমরা একসাথে মিলেমিশে থাকব, একসাথে এগিয়ে যাব। যারা বিভেদ সৃষ্টি করে দেশকে দুর্বল করতে চায়, তাদের কাছে পরিস্কার বার্তা পৌঁছাতে হবে, এই দেশ সকল নাগরিকের, সকলের সমান অধিকার রয়েছে।'
আমির খসরু আরো বলেন, ‘বিভেদ থাকলে আমরা কখনো উন্নত হতে পারব না। জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে হলে বিভেদ ভুলতে হবে। বারবার যদি সংখ্যালঘু বা অসাম্প্রদায়িক শব্দ উচ্চারিত হয়, তবে বুঝতে হবে কোথাও গলদ আছে। সংবিধান যখন সকল নাগরিককে গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক অধিকার দিয়েছে, সেখানে কাউকে আলাদা পরিচয়ে চিহ্নিত করার প্রয়োজন নেই।'
তিনি বলেন, ‘মুক্তির সংগ্রাম বিশ্বব্যাপী একটি সংগ্রাম। যেখানে মানুষ নিপীড়িত, সেখানেই মুক্তির ডাক ওঠে। আজকের এই দিনে মুক্তির বার্তা হলো, সমাজব্যবস্থা যেন নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করতে পারে, কল্যাণ বয়ে আনতে পারে এবং কোনো বাধায় ব্যাহত না হয়। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা কোনো বিশেষ ধর্ম বা জাতিগোষ্ঠীর জন্য নয়, বরং সবার জন্য। জাতিগতভাবে আমাদের অটুট ঐক্য থাকতে হবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে