
স্টাফ রিপোর্টার

জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত চূড়ান্ত খসড়ায় মতামত দিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে পাঠিয়েছে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিসহ ২৪টি রাজনৈতিক দল ও জোট। তবে কমিশনের কাছে মতামত দেয়নি আরো ৬টি দল ও জোট। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত দেওয়ার শেষ দিন শুক্রবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী এ তথ্য জানিয়েছেন। কমিশন মতামত জমা প্রদানের মেয়াদ আর বৃদ্ধি করেনি বলেও জানান তিনি।
পবন চৌধুরী জানান, এখন পর্যন্ত ২৪টি দল মতামত জমা দিয়েছে। দলগুলো হলো—লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, খেলাফত মজলিস, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, আমজনতার দল, গণফোরাম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ, জাতীয় গণফ্রন্ট, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী), জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি, গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, জাকের পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি।
জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত খসড়ায় মতামত না দেওয়া দলগুলো হলো—নাগরিক ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও ইসলামী ঐক্যজোট।
এর আগে জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যা শনিবার পাওয়ার কথা জানায় দলগুলো। এতে জুলাই সনদের পটভূমি, নোট অব ডিসেন্টসহ ৮৪টি বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে, সঙ্গে রয়েছে সনদ বাস্তবায়নের ৮ দফা অঙ্গীকারনামা।
কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত আছে, তা চলবে। এই সপ্তাহে দলগুলোর সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করার আশার কথা বলেছেন তিনি।
রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ৬টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করতে গত ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছিল সরকার। তারা প্রথম ধাপে ৩৩টি দল ও জোটের সঙ্গে ৪৫টি অধিবেশনের পৃথক পৃথক সংলাপ করে। এরপর দ্বিতীয় ধাপে ২৩ দিনে এক সঙ্গে ৩০টি দল ও জোটের সঙ্গে সংলাপ করে। যেখানে ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়েছে। এগুলো নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ‘জুলাই জাতীয় সনদ’। এতে ৮টি বিষয়ে অঙ্গীকার করার কথা থাকছে।
গত ২৯ জুলাই দলগুলোকে জুলাই সনদের একটি খসড়া দিয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়া নিয়ে দলগুলো মতামতও দিয়েছিল। তার ভিত্তিতে সমন্বিত খসড়া তৈরি করা হয়েছে।

জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত চূড়ান্ত খসড়ায় মতামত দিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে পাঠিয়েছে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিসহ ২৪টি রাজনৈতিক দল ও জোট। তবে কমিশনের কাছে মতামত দেয়নি আরো ৬টি দল ও জোট। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত দেওয়ার শেষ দিন শুক্রবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরী এ তথ্য জানিয়েছেন। কমিশন মতামত জমা প্রদানের মেয়াদ আর বৃদ্ধি করেনি বলেও জানান তিনি।
পবন চৌধুরী জানান, এখন পর্যন্ত ২৪টি দল মতামত জমা দিয়েছে। দলগুলো হলো—লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, খেলাফত মজলিস, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, আমজনতার দল, গণফোরাম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ, জাতীয় গণফ্রন্ট, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী), জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি, গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, জাকের পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি।
জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত খসড়ায় মতামত না দেওয়া দলগুলো হলো—নাগরিক ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও ইসলামী ঐক্যজোট।
এর আগে জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যা শনিবার পাওয়ার কথা জানায় দলগুলো। এতে জুলাই সনদের পটভূমি, নোট অব ডিসেন্টসহ ৮৪টি বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে, সঙ্গে রয়েছে সনদ বাস্তবায়নের ৮ দফা অঙ্গীকারনামা।
কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত আছে, তা চলবে। এই সপ্তাহে দলগুলোর সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করার আশার কথা বলেছেন তিনি।
রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ৬টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করতে গত ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছিল সরকার। তারা প্রথম ধাপে ৩৩টি দল ও জোটের সঙ্গে ৪৫টি অধিবেশনের পৃথক পৃথক সংলাপ করে। এরপর দ্বিতীয় ধাপে ২৩ দিনে এক সঙ্গে ৩০টি দল ও জোটের সঙ্গে সংলাপ করে। যেখানে ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়েছে। এগুলো নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ‘জুলাই জাতীয় সনদ’। এতে ৮টি বিষয়ে অঙ্গীকার করার কথা থাকছে।
গত ২৯ জুলাই দলগুলোকে জুলাই সনদের একটি খসড়া দিয়েছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়া নিয়ে দলগুলো মতামতও দিয়েছিল। তার ভিত্তিতে সমন্বিত খসড়া তৈরি করা হয়েছে।

পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে