স্টাফ রিপোর্টার
নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবির আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ও সংহতি জানিয়েছে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য জোট। বৃহস্পতিবার সংগঠনের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষক ও কর্মচারীরা দীর্ঘদিনের অবহেলা ও বঞ্চনার প্রতিবাদে রাজপথে নেমেছেন। তাদের দাবি— দ্রুত এমপিওভুক্তির আওতায় আনা, ন্যায্য বেতন-ভাতা নিশ্চিত করা, চাকরির নিরাপত্তা প্রদান এবং মানবিক জীবনযাপনের সুযোগ সৃষ্টি করা।
ঐক্য জোট মনে করে, শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন প্রাথমিক পর্যায়ের প্রতিটি শিক্ষককে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও আর্থিক সুরক্ষা দেওয়া হবে। অথচ নন-এমপিও এবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষকরা বছরের পর বছর অমানবিক কষ্টে জীবনযাপন করছেন— যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বিজ্ঞপ্তিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, “শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি উপেক্ষা করে তাঁদের আন্দোলনকে অবহেলার চোখে দেখা হচ্ছে। এটি শুধু শিক্ষকদের প্রতি নয়, গোটা শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি এক ধরনের অবমাননা।”
এই প্রেক্ষাপটে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য জোট ঘোষণা করেছে যে তারা নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একাত্ম ও সংহতি প্রকাশ করছে। প্রয়োজনে তারা মাঠে ও রাজপথে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবে।
সংগঠনটি সরকারের প্রতি চার দফা দাবি জানিয়েছে-অবিলম্বে নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসাগুলোকে এমপিওভুক্ত করা; বকেয়া ভাতা ও সম্মানী প্রদানের ব্যবস্থা করা; শিক্ষকদের চাকরির নিরাপত্তা ও পদোন্নতির নীতিমালা প্রণয়ন করা; জাতীয় শিক্ষানীতিতে ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষার মর্যাদা নিশ্চিত করা;
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষকদের মুখে হাসি ফিরলে শিক্ষার মানও উন্নত হবে। তাই সরকারের প্রতি আহ্বান— দ্রুত ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়ে এই অচলাবস্থা দূর করুন।#
নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবির আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ও সংহতি জানিয়েছে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য জোট। বৃহস্পতিবার সংগঠনের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষক ও কর্মচারীরা দীর্ঘদিনের অবহেলা ও বঞ্চনার প্রতিবাদে রাজপথে নেমেছেন। তাদের দাবি— দ্রুত এমপিওভুক্তির আওতায় আনা, ন্যায্য বেতন-ভাতা নিশ্চিত করা, চাকরির নিরাপত্তা প্রদান এবং মানবিক জীবনযাপনের সুযোগ সৃষ্টি করা।
ঐক্য জোট মনে করে, শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন প্রাথমিক পর্যায়ের প্রতিটি শিক্ষককে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও আর্থিক সুরক্ষা দেওয়া হবে। অথচ নন-এমপিও এবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষকরা বছরের পর বছর অমানবিক কষ্টে জীবনযাপন করছেন— যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বিজ্ঞপ্তিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, “শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি উপেক্ষা করে তাঁদের আন্দোলনকে অবহেলার চোখে দেখা হচ্ছে। এটি শুধু শিক্ষকদের প্রতি নয়, গোটা শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি এক ধরনের অবমাননা।”
এই প্রেক্ষাপটে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য জোট ঘোষণা করেছে যে তারা নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একাত্ম ও সংহতি প্রকাশ করছে। প্রয়োজনে তারা মাঠে ও রাজপথে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবে।
সংগঠনটি সরকারের প্রতি চার দফা দাবি জানিয়েছে-অবিলম্বে নন-এমপিও ইবতেদায়ী মাদরাসাগুলোকে এমপিওভুক্ত করা; বকেয়া ভাতা ও সম্মানী প্রদানের ব্যবস্থা করা; শিক্ষকদের চাকরির নিরাপত্তা ও পদোন্নতির নীতিমালা প্রণয়ন করা; জাতীয় শিক্ষানীতিতে ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষার মর্যাদা নিশ্চিত করা;
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষকদের মুখে হাসি ফিরলে শিক্ষার মানও উন্নত হবে। তাই সরকারের প্রতি আহ্বান— দ্রুত ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়ে এই অচলাবস্থা দূর করুন।#
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা যদি দেশ পরিচালনার সুযোগ পাই, তাহলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে। তিনি বলেন, মানুষ নিজের জায়গা বদলাতে পারে, কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারে না। আমরা আমাদের প্রতিবেশীকে সম্মান করতে চাই এবং একইভাবে প্রতিবেশীর কাছ থেকেও সম্মান প্রত
৩৪ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থান-প্রসূত ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) নাম পরিবর্তন করে এখন থেকে ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ নামে কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধিতার কারণেই অধ্যাপক গোলাম আযম শহীদ হয়েছেন বলে দাবি করেছেন তার মেঝ ছেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুল্লাহিল আমান আযমী।
৩ ঘণ্টা আগেটঙ্গী থেকে এক ইমামকে বারবার হুমকি দেওয়া, পরে অপহরণ করে পঞ্চগড়ে নিয়ে গিয়ে হাত-পা শিকল দিয়ে বেঁধে ফেলে রাখার ঘটনা একটি জঘন্য, অমানবিক ও সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক কাজ, যা কোনো সভ্য রাষ্ট্রে মেনে নেওয়া যায় না।
৩ ঘণ্টা আগে