স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখানে আমাদের দেশেরই কিছু মানুষ ঐক্যে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছেন। আমি জানি সে চেষ্টা সফল হবে না। আমরা অবশ্যই সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবো।
শনিবার সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) ১ম জাতীয় কাউন্সিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ৫ মাস পরে অনেকেই জিজ্ঞেস করছেন আমাদের অর্জন কি? অর্জন হচ্ছে আজকে আমরা এখানে দাঁড়িয়ে নিঃসংকোচে, নির্ভয়ে কথা বলতে পারছি। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় বিজয়। এখানে এবি পার্টিরও একটা বড় ভূমিকা আছে।
আমরা একটা ভয়াবহ দানবের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা আবার নতুন করে বাংলাদেশকে নির্মাণ করার স্বপ্ন দেখছি, কথা বলছি। এখন যেটা প্রয়োজন, সকল উস্কানির পরেও আমরা যেনো সিদ্ধান্তে অটল থাকি, একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যেতে চাই, বৈষম্য দূর করতে চাই, বাংলাদেশের তরুণদের হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একটা নতুন বাংলাদেশ দেখতে চাই। এখানে আমাদের কোন বিভেদ নেই।
বাংলাদেশকে নতুন করে নির্মাণ করার যে স্বপ্ন আমরা দেখছি সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হলে আমাদের একটু ধৈর্য ধারণ করতে হবে। হঠকারিতা করে, ভুল সিদ্ধান্ত, ভুল পদক্ষেপ নিয়ে সেই সম্ভাবনাকে বিনষ্ট না করি সেদিকে আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হবে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, হ্যা, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভাল নয়, রাজনৈতিক দিক দিয়ে ভঙ্গুর অবস্থায় আছে, আমরা সেটাকে মোকাবেলা করতে একসাথে লড়তে চাই। আমরা সবাই এক সাথে হয়ে ফ্যাসিস্টকে সরাতে পেরেছি, তাহলে আমরা কেন পারবো না একটা নতুন সম্ভাবনার রাষ্ট্র নির্মাণ করতে।
বিএনপি সংস্কারের কথা আগেই বলেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা সংস্কারের কথা আগেই বলেছি, আবারও বলছি আমরা সংস্কার চাই। কিছু কিছু মানুষ আছেন তারা একটু বোঝানোর চেষ্টা করেন আমরা সংস্কারের আগেই নির্বাচন চাই বা নির্বাচনের জন্য অস্থির হয়ে গেছি। বিষয়টা তেমন না। আমরা যেটা বলছি, নির্বাচন কেন দ্রুত চাই? এই কারণে দ্রুত চাই যে নির্বাচনটা হলেই আমাদের শক্তি আরও বাড়বে। সরকার থাকবে, সংসদ থাকবে। যে সংকটগুলো সৃষ্টি হয়েছে সেগুলো দূর হয়ে যাবে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা এই কথাও বলেছি যে, নির্বাচনের পরে আমরা ঐক্যবদ্ধ জাতীয় সরকার গঠন করত চাই। সবাই মিলে রাজনৈতিক সমস্যাগুলোর সমাধান করতে চাই। যারা অন্যান্য দলে আছে তারা অবশ্যই এটা ভাববেন, চিন্তা করবেন। তারা তাদের মতামত দিবেন।
বর্তমান সরকারকে সমর্থন দিচ্ছেন ও দিয়ে যাবেন জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলছি না, অন্তর্বর্তী সরকার বলছি। তাদেরকে আমরা সমর্থন দিয়েছি। সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি ৷
এমবি
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখানে আমাদের দেশেরই কিছু মানুষ ঐক্যে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করছেন। আমি জানি সে চেষ্টা সফল হবে না। আমরা অবশ্যই সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবো।
শনিবার সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) ১ম জাতীয় কাউন্সিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ৫ মাস পরে অনেকেই জিজ্ঞেস করছেন আমাদের অর্জন কি? অর্জন হচ্ছে আজকে আমরা এখানে দাঁড়িয়ে নিঃসংকোচে, নির্ভয়ে কথা বলতে পারছি। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় বিজয়। এখানে এবি পার্টিরও একটা বড় ভূমিকা আছে।
আমরা একটা ভয়াবহ দানবের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা আবার নতুন করে বাংলাদেশকে নির্মাণ করার স্বপ্ন দেখছি, কথা বলছি। এখন যেটা প্রয়োজন, সকল উস্কানির পরেও আমরা যেনো সিদ্ধান্তে অটল থাকি, একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যেতে চাই, বৈষম্য দূর করতে চাই, বাংলাদেশের তরুণদের হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একটা নতুন বাংলাদেশ দেখতে চাই। এখানে আমাদের কোন বিভেদ নেই।
বাংলাদেশকে নতুন করে নির্মাণ করার যে স্বপ্ন আমরা দেখছি সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হলে আমাদের একটু ধৈর্য ধারণ করতে হবে। হঠকারিতা করে, ভুল সিদ্ধান্ত, ভুল পদক্ষেপ নিয়ে সেই সম্ভাবনাকে বিনষ্ট না করি সেদিকে আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হবে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, হ্যা, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভাল নয়, রাজনৈতিক দিক দিয়ে ভঙ্গুর অবস্থায় আছে, আমরা সেটাকে মোকাবেলা করতে একসাথে লড়তে চাই। আমরা সবাই এক সাথে হয়ে ফ্যাসিস্টকে সরাতে পেরেছি, তাহলে আমরা কেন পারবো না একটা নতুন সম্ভাবনার রাষ্ট্র নির্মাণ করতে।
বিএনপি সংস্কারের কথা আগেই বলেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা সংস্কারের কথা আগেই বলেছি, আবারও বলছি আমরা সংস্কার চাই। কিছু কিছু মানুষ আছেন তারা একটু বোঝানোর চেষ্টা করেন আমরা সংস্কারের আগেই নির্বাচন চাই বা নির্বাচনের জন্য অস্থির হয়ে গেছি। বিষয়টা তেমন না। আমরা যেটা বলছি, নির্বাচন কেন দ্রুত চাই? এই কারণে দ্রুত চাই যে নির্বাচনটা হলেই আমাদের শক্তি আরও বাড়বে। সরকার থাকবে, সংসদ থাকবে। যে সংকটগুলো সৃষ্টি হয়েছে সেগুলো দূর হয়ে যাবে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা এই কথাও বলেছি যে, নির্বাচনের পরে আমরা ঐক্যবদ্ধ জাতীয় সরকার গঠন করত চাই। সবাই মিলে রাজনৈতিক সমস্যাগুলোর সমাধান করতে চাই। যারা অন্যান্য দলে আছে তারা অবশ্যই এটা ভাববেন, চিন্তা করবেন। তারা তাদের মতামত দিবেন।
বর্তমান সরকারকে সমর্থন দিচ্ছেন ও দিয়ে যাবেন জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলছি না, অন্তর্বর্তী সরকার বলছি। তাদেরকে আমরা সমর্থন দিয়েছি। সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি ৷
এমবি
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৩৫ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে