
স্টাফ রিপোর্টার

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতারা বলেছেন, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সদস্যগণ গতকাল ১৯ এপ্রিল অন্তর্বর্তী সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার নিকট ১৫টি মূল বিষয়সহ ৪৩৩টি প্রস্তাবসম্বলিত একটি প্রতিবেদন হস্তান্তর করেছেন। এই প্রস্তাবনা সমূহে এমন কিছু সুপারিশ রয়েছে যেগুলো সরাসরি ইসলামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। যেমন শ্রমিক আইনে যৌনকর্মীদেরকে শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা, ইসলামের পারিবারিক উত্তরাধিকার আইনকে নারীদের প্রতি বৈষম্য হিসবে আখ্যা দিয়ে এটির বিলুপ্তি চাওয়া ইত্যাদি।
জমিয়ত নেতৃবৃন্দ এ ধরণের প্রস্তাবনায় বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করে আরো বলেছেন, একটি মুসলিম সংখ্যগরিষ্ঠ দেশে এ ভাবে সরাসরি ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার অধিকার কারো নেই। কুরআনবিরোধী এ রকম আইন করলে মুসলিম পরিচয় দেয়ার অধিকারও থাকে না। স্বাভাবিক কারণে এ সব ইসলামবিরোধী প্রস্তাবনা কার্যকর তো দূরের কথা,আগে নারীবিষয়ক এই সংস্কার কমিশন বাতিল করতে হবে।
রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে দলের সভাপতি মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দীন,সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস তালুকদার, মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস কাসেমী, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া, মাওলানা তাফাজ্জল হক আজীজ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী এস কথা বলেছেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, যেখানে অতীতে কোন নির্বাচিত সরকার এ রকম ইসলামবিরোধী আইন করার সাহস পায়নি সেখানে অন্তর্বর্তী সরকার কী ভাবে এই সাহস করে? আমরা তা ভেবে হতবাক। কুরআন-সুন্নাহবিরোধী এ জাতীয় প্রস্তাবনা কার্যকর করা হলে এই দেশে আবহমান কাল থেকে চলে আসা ধর্মীয় ঐতিহ্য মারাত্মক রূপে বাধাগ্রস্ত হবে এবং মুসলিম সমাজে জেনা-ব্যভিচার বৃদ্ধি পাওয়াসহ বহুমাত্রিক কুফল দৃশ্যমান হতে শুরু করবে।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতারা বলেছেন, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সদস্যগণ গতকাল ১৯ এপ্রিল অন্তর্বর্তী সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার নিকট ১৫টি মূল বিষয়সহ ৪৩৩টি প্রস্তাবসম্বলিত একটি প্রতিবেদন হস্তান্তর করেছেন। এই প্রস্তাবনা সমূহে এমন কিছু সুপারিশ রয়েছে যেগুলো সরাসরি ইসলামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। যেমন শ্রমিক আইনে যৌনকর্মীদেরকে শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা, ইসলামের পারিবারিক উত্তরাধিকার আইনকে নারীদের প্রতি বৈষম্য হিসবে আখ্যা দিয়ে এটির বিলুপ্তি চাওয়া ইত্যাদি।
জমিয়ত নেতৃবৃন্দ এ ধরণের প্রস্তাবনায় বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করে আরো বলেছেন, একটি মুসলিম সংখ্যগরিষ্ঠ দেশে এ ভাবে সরাসরি ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার অধিকার কারো নেই। কুরআনবিরোধী এ রকম আইন করলে মুসলিম পরিচয় দেয়ার অধিকারও থাকে না। স্বাভাবিক কারণে এ সব ইসলামবিরোধী প্রস্তাবনা কার্যকর তো দূরের কথা,আগে নারীবিষয়ক এই সংস্কার কমিশন বাতিল করতে হবে।
রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে দলের সভাপতি মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দীন,সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস তালুকদার, মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস কাসেমী, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া, মাওলানা তাফাজ্জল হক আজীজ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী এস কথা বলেছেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, যেখানে অতীতে কোন নির্বাচিত সরকার এ রকম ইসলামবিরোধী আইন করার সাহস পায়নি সেখানে অন্তর্বর্তী সরকার কী ভাবে এই সাহস করে? আমরা তা ভেবে হতবাক। কুরআন-সুন্নাহবিরোধী এ জাতীয় প্রস্তাবনা কার্যকর করা হলে এই দেশে আবহমান কাল থেকে চলে আসা ধর্মীয় ঐতিহ্য মারাত্মক রূপে বাধাগ্রস্ত হবে এবং মুসলিম সমাজে জেনা-ব্যভিচার বৃদ্ধি পাওয়াসহ বহুমাত্রিক কুফল দৃশ্যমান হতে শুরু করবে।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লিতে অবস্থান করে সম্প্রতি যে মন্তব্য করেছেন, তাতে স্পষ্ট দিকনির্দেশনার অভাবে হতাশ হয়ে পড়েছেন কলকাতায় আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ইন্টারভিউয়ে নেত্রীর মন্তব্যে দলের ভবিষ্যৎ কৌশল নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। নেত্রীর মন্তব্যে ‘হুং
২ ঘণ্টা আগে
মানুষ এখন পরিবর্তন চায়, পুরোনো স্বৈরাচারী ও দুর্নীতিপরায়ণ বন্দোবস্তের অবসান ঘটিয়ে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণরাষ্ট্র গড়তে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
৪ ঘণ্টা আগে
শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার ও পিকআপ ভ্যান অংশ নেয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে উৎসুক জনতা ভিড় করেন এবং তারা হাত নেড়ে ও স্লোগান দিয়ে শোভাযাত্রাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। ঢাকা-১৩ আসনের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের কর্মী সমর্থক ও তরুণদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন বাতিলের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত চার মূলনীতি সমুন্নত রাখতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগে