
স্টাফ রিপোর্টার

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা ও ম্যারাথন কর্মসূচি পালন করেছেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর প্রার্থীরা।
আজ শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিশাল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা ও জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আগারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) চত্বর থেকে শুরু হয়ে শ্যামলী, রিং রোড, ঢাকা উদ্যান বেড়িবাঁধ, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড, ধানমন্ডি ২৭ ও আসাদগেট প্রদক্ষিণ করে টাউনহলে গিয়ে শোভাযাত্রাটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার ও পিকআপ ভ্যান অংশ নেয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে উৎসুক জনতা ভিড় করেন এবং তারা হাত নেড়ে ও স্লোগান দিয়ে শোভাযাত্রাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। ঢাকা-১৩ আসনের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের কর্মী সমর্থক ও তরুণদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোবারক হোসাইন আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিয়ে জামায়াতের প্রার্থীদের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা-১৩ আসনের নির্বাচন পরিচালক মোঃ শফিউর রহমান এবং সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব মোঃ আব্দুল আওয়াল আজম। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জোন টিম সদস্য আজহার মুন্সি, আদাবর থানা আমীর আল আমীন সবুজ, মোহাম্মদপুর উত্তর থানা আমীর এস. এম. আব্দুল হান্নান, পূর্ব থানা আমীর মশিউর রহমান, পশ্চিম থানা আমীর মাসুদুজ্জামান, দক্ষিণ থানা আমীর শাখাওয়াত হোসেন, মধ্য থানা আমীর মশিউর রহমান, এবং বিভিন্ন থানা সেক্রেটারি ও কাউন্সিলর প্রার্থীবৃন্দ।
সমাবেশে উপস্থিত জনতা মোবারক হোসাইনের বক্তব্যে সমর্থন জানিয়ে গণভোটের পক্ষে হ্যাঁ ভোট চাই বলে স্লোগান দেন।
সমাবেশে আসা অনেক তরুণ কর্মী জানান, জুলাই সনদ হচ্ছে জনগণের মুক্তির দলিল—এটি বাস্তবায়িত হলে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
শোভাযাত্রা শেষে মোবারক হোসাইন সংক্ষিপ্ত ভাষণে বলেন, দেশের মানুষ পরিবর্তনের অপেক্ষায় আছে। আমরা গণভোটের মাধ্যমে সেই পরিবর্তনের সূচনা করতে চাই। জনগণের রায়ই হবে দেশের ভাগ্য নির্ধারণের একমাত্র ভিত্তি।
এদিকে ঢাকা ১১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী এডভোকেট আতিকুর রহমান মোটরশোভাযাত্রা বের করেন। এতে অংশ নেন পরিচালক মাওলানা মোঃ মহিব্বুল্লাহ, সদস্য সচিব মাওলানা মোঃ কুতুব উদ্দিন এবং প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক আব্দুস সবুর ফরহাদ, রামপুরা উত্তর থানা আমীর ফজলে আহমদ ফজলু, ভাটারা থানা আমীর এডভোকেট রেজাউল করিম, বসুন্ধরা থানা আমীর মোঃ আবুল বাশার সহ স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
শোভাযাত্রাটি কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে মালিবাগ রেলগেট হয়ে পূনরায় কুড়িল বিশ্বরোডে গিয়ে শেষ হয়।
প্রীতিমূলক ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারী (ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) ড. আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে পুরান ঢাকাকে আধুনিক নগরীতে রূপান্তরের প্রত্যয়ে প্রীতিমূলক ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর ইত্তেফাক মোড় থেকে সদরঘাট পর্যন্ত “রান উইথ ড. আব্দুল মান্নান” — ম্যারাথনে স্থানীয় সহস্রাধিক লোকজন অংশগ্রহণ করেন। ব্যতিক্রমী এই আয়োজনে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখা যায়। অংশগ্রহণকারীদের হাতে ছিল “আর নয় অবহেলা, আধুনিক হবে পুরান ঢাকা” লেখা ব্যানার ও পোস্টার। পুরো আয়োজনে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। তরুণ-যুবক,প্রবীণসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এতে অংশ নেন।
ড. আব্দুল মান্নান উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, “পুরান ঢাকা আমাদের ঐতিহ্য, কিন্তু আধুনিকতার স্পর্শ থেকে বঞ্চিত। আমরা চাই একটি পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও আধুনিক পুরান ঢাকা — যেখানে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ও ঐতিহ্য দুটিই থাকবে সমান গুরুত্বে। তিনি আরও বলেন, “এই ম্যারাথনের মূল লক্ষ্য হলো নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা, চাঁদাবাজ, মাদক, সন্ত্রাস মুক্ত সমাজ গঠন করা এবং সবাইকে একসাথে নিয়ে পুরান ঢাকাকে একটি উন্নত ও আধুনিক নগরীতে রূপান্তরের আহ্বান জানানো।”
ম্যারাথন শেষে সদরঘাট এলাকায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তারা বলেন, এই ধরনের ইতিবাচক সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ঐক্য, শৃঙ্খলা ও উন্নয়নচেতনা জাগ্রত হবে। তাঁরা আধুনিক পুরান ঢাকা গঠনের জন্য সবাইকে ড. আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা ও ম্যারাথন কর্মসূচি পালন করেছেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর প্রার্থীরা।
আজ শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিশাল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা ও জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আগারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) চত্বর থেকে শুরু হয়ে শ্যামলী, রিং রোড, ঢাকা উদ্যান বেড়িবাঁধ, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড, ধানমন্ডি ২৭ ও আসাদগেট প্রদক্ষিণ করে টাউনহলে গিয়ে শোভাযাত্রাটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার ও পিকআপ ভ্যান অংশ নেয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে উৎসুক জনতা ভিড় করেন এবং তারা হাত নেড়ে ও স্লোগান দিয়ে শোভাযাত্রাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। ঢাকা-১৩ আসনের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের কর্মী সমর্থক ও তরুণদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোবারক হোসাইন আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লায় ভোট দিয়ে জামায়াতের প্রার্থীদের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা-১৩ আসনের নির্বাচন পরিচালক মোঃ শফিউর রহমান এবং সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব মোঃ আব্দুল আওয়াল আজম। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জোন টিম সদস্য আজহার মুন্সি, আদাবর থানা আমীর আল আমীন সবুজ, মোহাম্মদপুর উত্তর থানা আমীর এস. এম. আব্দুল হান্নান, পূর্ব থানা আমীর মশিউর রহমান, পশ্চিম থানা আমীর মাসুদুজ্জামান, দক্ষিণ থানা আমীর শাখাওয়াত হোসেন, মধ্য থানা আমীর মশিউর রহমান, এবং বিভিন্ন থানা সেক্রেটারি ও কাউন্সিলর প্রার্থীবৃন্দ।
সমাবেশে উপস্থিত জনতা মোবারক হোসাইনের বক্তব্যে সমর্থন জানিয়ে গণভোটের পক্ষে হ্যাঁ ভোট চাই বলে স্লোগান দেন।
সমাবেশে আসা অনেক তরুণ কর্মী জানান, জুলাই সনদ হচ্ছে জনগণের মুক্তির দলিল—এটি বাস্তবায়িত হলে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
শোভাযাত্রা শেষে মোবারক হোসাইন সংক্ষিপ্ত ভাষণে বলেন, দেশের মানুষ পরিবর্তনের অপেক্ষায় আছে। আমরা গণভোটের মাধ্যমে সেই পরিবর্তনের সূচনা করতে চাই। জনগণের রায়ই হবে দেশের ভাগ্য নির্ধারণের একমাত্র ভিত্তি।
এদিকে ঢাকা ১১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী এডভোকেট আতিকুর রহমান মোটরশোভাযাত্রা বের করেন। এতে অংশ নেন পরিচালক মাওলানা মোঃ মহিব্বুল্লাহ, সদস্য সচিব মাওলানা মোঃ কুতুব উদ্দিন এবং প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক আব্দুস সবুর ফরহাদ, রামপুরা উত্তর থানা আমীর ফজলে আহমদ ফজলু, ভাটারা থানা আমীর এডভোকেট রেজাউল করিম, বসুন্ধরা থানা আমীর মোঃ আবুল বাশার সহ স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
শোভাযাত্রাটি কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে মালিবাগ রেলগেট হয়ে পূনরায় কুড়িল বিশ্বরোডে গিয়ে শেষ হয়।
প্রীতিমূলক ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারী (ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) ড. আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে পুরান ঢাকাকে আধুনিক নগরীতে রূপান্তরের প্রত্যয়ে প্রীতিমূলক ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর ইত্তেফাক মোড় থেকে সদরঘাট পর্যন্ত “রান উইথ ড. আব্দুল মান্নান” — ম্যারাথনে স্থানীয় সহস্রাধিক লোকজন অংশগ্রহণ করেন। ব্যতিক্রমী এই আয়োজনে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখা যায়। অংশগ্রহণকারীদের হাতে ছিল “আর নয় অবহেলা, আধুনিক হবে পুরান ঢাকা” লেখা ব্যানার ও পোস্টার। পুরো আয়োজনে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। তরুণ-যুবক,প্রবীণসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এতে অংশ নেন।
ড. আব্দুল মান্নান উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, “পুরান ঢাকা আমাদের ঐতিহ্য, কিন্তু আধুনিকতার স্পর্শ থেকে বঞ্চিত। আমরা চাই একটি পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও আধুনিক পুরান ঢাকা — যেখানে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ও ঐতিহ্য দুটিই থাকবে সমান গুরুত্বে। তিনি আরও বলেন, “এই ম্যারাথনের মূল লক্ষ্য হলো নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা, চাঁদাবাজ, মাদক, সন্ত্রাস মুক্ত সমাজ গঠন করা এবং সবাইকে একসাথে নিয়ে পুরান ঢাকাকে একটি উন্নত ও আধুনিক নগরীতে রূপান্তরের আহ্বান জানানো।”
ম্যারাথন শেষে সদরঘাট এলাকায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তারা বলেন, এই ধরনের ইতিবাচক সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ঐক্য, শৃঙ্খলা ও উন্নয়নচেতনা জাগ্রত হবে। তাঁরা আধুনিক পুরান ঢাকা গঠনের জন্য সবাইকে ড. আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।


মানুষ এখন পরিবর্তন চায়, পুরোনো স্বৈরাচারী ও দুর্নীতিপরায়ণ বন্দোবস্তের অবসান ঘটিয়ে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণরাষ্ট্র গড়তে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন বাতিলের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত চার মূলনীতি সমুন্নত রাখতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন ড. আজহারুল ইসলাম, অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, “যুবদল যে উদ্যম নিয়ে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম আয়োজন করেছে, তা একটি ইতিবাচক নতুন জাতি গঠনের কার্যক্রম। আজকের শিশুরাই আগামী দিনের নাগরিক। তাদের সৃজনশীল চিন্তা, যুক্তি ও অনুধাবনে
১০ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। বুধবার নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগে