স্টাফ রিপোর্টার
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেছেন, যাদের বিষয়ে আমাদের পূর্বপুরুষেরা আমাদেরকে সতর্ক করে গেছেন এবং অসংখ্য বইপুস্তকে যাদের ভ্রান্ত মতাদর্শ তুলে ধরেছেন, আল্লাহর ওয়াস্তে তাদের সঙ্গে আপনারা কোন অবস্থাতেই জোট করবেন না।
তিনি বলেন, যাদের কাছে আম্বিয়ায়ে কেরাম ও সাহাবায়ে কেরামের শান ও সম্মান নিরাপদ নয় তারা কখনোই আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন না।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় উলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতির এই সংকটময় মুহূর্তে এ রকম সম্মেলন আয়োজন করার জন্য আয়োজক সংগঠনকে মোবারকবাদ জানান তিনি।
জমিয়ত সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুকের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, যুগ্ম মহাসচিব মাওনা ফজলুল করিম কাসেমী ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা লোকমান মাযহারী যৌথ পরিচালনায় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে জমিয়ত সভাপতি বলেন, আমরা আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের স্বচ্ছ আক্বীদা লালন ও ইলমে ওহীর হেফাজতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েই রাজনীতি করি, সুতরাং যত বাধা ও সমালোচনাই আসুক না কেন আমরা আমাদের এই আদর্শিক জায়গা থেকে কোন ভাবেই সরবোনা ইনশাআল্লাহ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারীর মহাপরিচালক মাওলানা খলীল আহমদ কুরাইশী, মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন।
আরো বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, পটিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক মাওলানা আবু তাহের নদবী, চট্টগ্রাম দারুল মারিফের মহাপরিচালক মাওলানা ফুরকানুল্লাহ নদবী, মাওলানা সালাউদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,মাওলানা আলিমুদ্দীন দুর্লভপুরী,মুফতি কেফায়েতুল্লাহ হাটহাজারী, মাওলানা খুবাইব জিরি, মাওলানা আনোয়ারুল করিম যশোরী, খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী,মাওলানা যাইনুল আবিদীন, মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা মুসা আল হাফিজ, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী হাটহাজারী, মুফতি মুহাম্মদ আলী আফতাবনগর,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ, মুফতি সালাউদ্দিন দিলু রোড প্রমুখ। এছাড়া জমিয়তের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সম্মেলনে দেশের চলমান রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে ১৫ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেছেন, যাদের বিষয়ে আমাদের পূর্বপুরুষেরা আমাদেরকে সতর্ক করে গেছেন এবং অসংখ্য বইপুস্তকে যাদের ভ্রান্ত মতাদর্শ তুলে ধরেছেন, আল্লাহর ওয়াস্তে তাদের সঙ্গে আপনারা কোন অবস্থাতেই জোট করবেন না।
তিনি বলেন, যাদের কাছে আম্বিয়ায়ে কেরাম ও সাহাবায়ে কেরামের শান ও সম্মান নিরাপদ নয় তারা কখনোই আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন না।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় উলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতির এই সংকটময় মুহূর্তে এ রকম সম্মেলন আয়োজন করার জন্য আয়োজক সংগঠনকে মোবারকবাদ জানান তিনি।
জমিয়ত সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুকের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, যুগ্ম মহাসচিব মাওনা ফজলুল করিম কাসেমী ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা লোকমান মাযহারী যৌথ পরিচালনায় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে জমিয়ত সভাপতি বলেন, আমরা আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের স্বচ্ছ আক্বীদা লালন ও ইলমে ওহীর হেফাজতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েই রাজনীতি করি, সুতরাং যত বাধা ও সমালোচনাই আসুক না কেন আমরা আমাদের এই আদর্শিক জায়গা থেকে কোন ভাবেই সরবোনা ইনশাআল্লাহ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারীর মহাপরিচালক মাওলানা খলীল আহমদ কুরাইশী, মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন।
আরো বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, পটিয়া মাদ্রাসার মহাপরিচালক মাওলানা আবু তাহের নদবী, চট্টগ্রাম দারুল মারিফের মহাপরিচালক মাওলানা ফুরকানুল্লাহ নদবী, মাওলানা সালাউদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,মাওলানা আলিমুদ্দীন দুর্লভপুরী,মুফতি কেফায়েতুল্লাহ হাটহাজারী, মাওলানা খুবাইব জিরি, মাওলানা আনোয়ারুল করিম যশোরী, খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী,মাওলানা যাইনুল আবিদীন, মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা মুসা আল হাফিজ, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী হাটহাজারী, মুফতি মুহাম্মদ আলী আফতাবনগর,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ, মুফতি সালাউদ্দিন দিলু রোড প্রমুখ। এছাড়া জমিয়তের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সম্মেলনে দেশের চলমান রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে ১৫ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া।
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৫ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে