স্টাফ রিপোর্টার
গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য পরিকল্পিতভাবে ভারতের মদদে ২০০৯ সালে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল।
রোববার সকালে রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা জেলার উদ্যোগে তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিডিআরের চাকরিচ্যুত সদস্য ও কারাগারে আটক পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সমন্বয়ক আবু হানিফ বলেন, আওয়ামী লীগ একটি ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করে যে সেটা বিডিআর বিদ্রোহ ছিল, প্রকৃত পক্ষে সেটা বিডিআর বিদ্রোহ নয়, সেটা ছিল ভারতের মদদে পরিকল্পিত একটা হত্যাকাণ্ড। আমরা স্পষ্ট করে বলছি, বিডিআরের নিরপরাধ সদস্যদেরকে মুক্তি দিতে হবে। অন্যায়ভাবে যাদেরকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তাদেরকে পুর্নবহাল করতে হবে। সেই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
তিনি বলেন, আগামী ১৯ জানুয়ারি জামিন শুনানি রয়েছে, যারা অন্যায়ভাবে কারাগারে আটক রয়েছে তাদের সবাইকে জামিন দিতে হবে। যদি জামিন না দেওয়া হয় তাহলে আইন উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে। বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় তদন্ত কমিশনকে সচ্ছতার সহিত কাজ করতে হবে। সেখানে যে যেতর্কিত ধারাটি রয়েছে তা বাতিল করতে হবে।
গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য পরিকল্পিতভাবে ভারতের মদদে ২০০৯ সালে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল।
রোববার সকালে রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা জেলার উদ্যোগে তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিডিআরের চাকরিচ্যুত সদস্য ও কারাগারে আটক পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সমন্বয়ক আবু হানিফ বলেন, আওয়ামী লীগ একটি ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করে যে সেটা বিডিআর বিদ্রোহ ছিল, প্রকৃত পক্ষে সেটা বিডিআর বিদ্রোহ নয়, সেটা ছিল ভারতের মদদে পরিকল্পিত একটা হত্যাকাণ্ড। আমরা স্পষ্ট করে বলছি, বিডিআরের নিরপরাধ সদস্যদেরকে মুক্তি দিতে হবে। অন্যায়ভাবে যাদেরকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তাদেরকে পুর্নবহাল করতে হবে। সেই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
তিনি বলেন, আগামী ১৯ জানুয়ারি জামিন শুনানি রয়েছে, যারা অন্যায়ভাবে কারাগারে আটক রয়েছে তাদের সবাইকে জামিন দিতে হবে। যদি জামিন না দেওয়া হয় তাহলে আইন উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে। বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় তদন্ত কমিশনকে সচ্ছতার সহিত কাজ করতে হবে। সেখানে যে যেতর্কিত ধারাটি রয়েছে তা বাতিল করতে হবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৪ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে