বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিবৃতি
স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই হত্যাকাণ্ডের সরাসরি আসামির জামিন পাওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি নিন্দা জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। একই সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট আসামির জামিন বাতিল করে দ্রুত গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দিয়ে সংগঠনটি অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম এক যৌথ বিবৃতিতে এ হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালে যাত্রাবাড়ীতে শহীদ ইমাম হাসান তাইমকে প্রথম গুলি করা যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন সাব-ইন্সপেক্টর সাজ্জাদুজ্জামান ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন।
জুলাই হত্যাকাণ্ডের সরাসরি আসামির এভাবে জামিন পাওয়া অত্যন্ত উদ্বেগজনক ও গভীর আশঙ্কার বিষয়।
এতে বলা হয়, ২৪-এর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শুরু থেকেই পতিত, ফ্যাসিস্ট ও গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ তাদের পালিত প্রশাসন, পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনী দিয়ে নির্মম গণহত্যা চালিয়েছিল, যাতে সহস্রাধিক আহত হওয়ার পাশাপাশি শহীদ হয়েছেন প্রায় ১৪শ।
এখনও পর্যন্ত গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত কারো মধ্যে ন্যূনতম কোনো অনুশোচনা নেই; বরং এরই মধ্যে জুলাই হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত আসামিদের জামিন হওয়া জনমনে নতুন করে উদ্বেগ ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। এর আগেও নানা সময়ে আমরা জুলাই হত্যাকাণ্ডের আসামিদের জামিন হতে দেখেছি; যা হাজারও শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানোত্তর অন্যতম প্রত্যাশা ছিল বিগত ফ্যাসিস্ট আমলের গুম-খুনের পাশাপাশি জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, অন্তর্বর্তী সরকার এখনও পর্যন্ত তা দৃশ্যমান করতে পারেনি; যা অভ্যুত্থানের জন-আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি এবং শহীদদের রক্তের প্রতি অবমাননা ও বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিগত ফ্যাসিবাদী আমলের গুম-খুনসহ জুলাই হত্যাকাণ্ডের দৃশ্যমান বিচার নিশ্চিত করতে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি জামিনপ্রাপ্ত ও সকল পলাতক আসামিকে অতিদ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানাচ্ছে।
জুলাই হত্যাকাণ্ডের সরাসরি আসামির জামিন পাওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি নিন্দা জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। একই সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট আসামির জামিন বাতিল করে দ্রুত গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দিয়ে সংগঠনটি অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম এক যৌথ বিবৃতিতে এ হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালে যাত্রাবাড়ীতে শহীদ ইমাম হাসান তাইমকে প্রথম গুলি করা যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন সাব-ইন্সপেক্টর সাজ্জাদুজ্জামান ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন।
জুলাই হত্যাকাণ্ডের সরাসরি আসামির এভাবে জামিন পাওয়া অত্যন্ত উদ্বেগজনক ও গভীর আশঙ্কার বিষয়।
এতে বলা হয়, ২৪-এর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শুরু থেকেই পতিত, ফ্যাসিস্ট ও গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ তাদের পালিত প্রশাসন, পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনী দিয়ে নির্মম গণহত্যা চালিয়েছিল, যাতে সহস্রাধিক আহত হওয়ার পাশাপাশি শহীদ হয়েছেন প্রায় ১৪শ।
এখনও পর্যন্ত গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত কারো মধ্যে ন্যূনতম কোনো অনুশোচনা নেই; বরং এরই মধ্যে জুলাই হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত আসামিদের জামিন হওয়া জনমনে নতুন করে উদ্বেগ ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। এর আগেও নানা সময়ে আমরা জুলাই হত্যাকাণ্ডের আসামিদের জামিন হতে দেখেছি; যা হাজারও শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানোত্তর অন্যতম প্রত্যাশা ছিল বিগত ফ্যাসিস্ট আমলের গুম-খুনের পাশাপাশি জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, অন্তর্বর্তী সরকার এখনও পর্যন্ত তা দৃশ্যমান করতে পারেনি; যা অভ্যুত্থানের জন-আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি এবং শহীদদের রক্তের প্রতি অবমাননা ও বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিগত ফ্যাসিবাদী আমলের গুম-খুনসহ জুলাই হত্যাকাণ্ডের দৃশ্যমান বিচার নিশ্চিত করতে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি জামিনপ্রাপ্ত ও সকল পলাতক আসামিকে অতিদ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানাচ্ছে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৬ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে