মুঘল সম্রাট আকবরের স্মৃতিবিজড়িত

রকিবুর রহমান টুকুন

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পাবনা জেলায় প্রাচীন ও পুরাকীর্তির নিদর্শন হিসেবে এখনো কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে মুঘল সম্রাট আকবরের স্মৃতিবিজড়িত মাসুম খাঁর তিন গম্বুজবিশিষ্ট শাহি মসজিদ। একসময় প্রমত্তা বড়াল নদীর দক্ষিণ পাশে চাটমোহর থানা ছিল। এটি প্রাচীন বাণিজ্য কেন্দ্র ও পাঠান ভূমি হিসেবে খ্যাতি লাভ করে। সেখানেই ৪৫ ফুট লম্বা, ২২ ফুট ৬ ইঞ্চি চওড়া এবং ৪৫ ফুট উঁচু মাসুম খাঁ কাবলীর মসজিদটি আজও মুসলমান ধর্মপ্রাণ মানুষের ইবাদতে মুখর থাকে।
ক্ষুদ্র পাতলা জাফরী ইটে মসজিদটি নির্মিত। এর দোতলা ৬ ফুট ৯ ইঞ্চি প্রশস্ত। তিনটি প্রবেশপথের সঙ্গে মিল রেখে পশ্চিম দেয়ালে রয়েছে মোট তিনটি মিহরাব। কেন্দ্রীয় মিহরাব থেকে দুপাশের মিহরাবে রয়েছে বড় সুড়ঙ্গের মতো অপূর্ব নিদর্শন। দেয়ালের গায়ে প্রাচীন ভাস্কর্যশিল্পের নিদর্শন এখনো দেখা যায়। ৪৪৪ বছর আগে নির্মিত এ মসজিদটির তিনটি গম্বুজ ও ছাদ প্রায় ধ্বংস হয়ে পড়েছিল। দেয়ালের ইট খসে যখন পুরোনো নিদর্শন আর ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছিল, ঠিক সেসময় গত শতকের আশির দশকে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর সম্পূর্ণরূপে সংস্কার করে মসজিদটি। বর্তমানে এটি সংরক্ষিত মসজিদ।
‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ এবং ‘কালেমা শাহাদাত’ লেখা খণ্ডিত একখানা কালো পাথর মসজিদের সামনের ভাগে স্থাপন করা রয়েছে। মিঠাপানির একটি ইঁদারা ছিল মসজিদটির সামনে। বর্তমানে ইঁদারাটি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ইঁদারার মুখ ঢালাই করে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ১৯০৪ সালে প্রাচীন কীর্তি রক্ষা আইনের তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার মসজিদটি রক্ষার চেষ্টা করে। মসজিদটি নির্মাণের ইতিহাস-সংবলিত এক খণ্ড কৃষ্ণপাথরের একপাশে ফারসি ভাষা এবং অপর পাশে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিবের মূর্তি অঙ্কিত ছিল। সে পাথর বর্তমানে রাজশাহী বরেন্দ্র রিসার্চ মিউজিয়ামে রক্ষিত আছে। মাসুম খাঁ কাবলীর মসজিদের পাশে অতীতে নগররক্ষীদের কয়েকটি পাহারা ঘর (চৌকি) ছিল বলে জানা যায়। বর্তমানে সে পাহাড়া চৌকিগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। দখল হয়ে গেছে ওই স্থানগুলো।
অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদের ‘চলনবিলের ইতিকথা’ গ্রন্থ থেকে জানা যায়, সম্রাট আকবরের শাসনামলে সৈয়দ নেতা আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁর অর্থায়নে তারই সহোদর খান মুহাম্মদ তুকি খান কর্তৃক ৯৮৯ হিজরি অর্থাৎ ১৫৮১ খ্রিষ্টাব্দে চাটমোহরে মাসুম খাঁর মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল। সৈয়দ আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁর সম্বন্ধে জানা যায়, তিনি দিল্লির সম্রাট আকবরের অধীনে পাঁচ হাজার সৈন্যের অধিনায়ক ছিলেন। তার পূর্বপুরুষ সুলতান হুসেন শাহের রাজত্বকালে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে এসেছিলেন। শিলালিপি পাঠ অনুযায়ী অনুমান করা যায়, মাসুম খান নিজেকে সুলতান হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি নিজে এই উপাধি গ্রহণ করেন। কিছুকালের জন্য পাবনা অঞ্চলে স্বাধীন সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন এবং চাটমোহরে রাজধানী স্থাপন করেন। পরবর্তী সময়ে চাটমোহরে বসতি স্থাপন করেন। ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে এখানেই সৈয়দ আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁ জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্বপুরুষরা খোরাসানের তুরাবর্তী বংশের কাকশাল গোত্রের সৈয়দ ছিলেন। মাসুম খাঁর চাচা আজিজ মোহাম্মদ মাসুম খাঁ ২০ বছর বয়সে ১৫৭৫ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট আকবরের সৈন্যদলে যোগদান করেন। যুবক মাসুম খাঁ কালা পাহাড় নামক শত্রু সৈন্যের অধিনায়ককে যুদ্ধে পরাজিত করে স্বীয় দক্ষতার গুণে পাঁচ হাজারি মনসবদার পদে উন্নীত হন।
ইসলাম ধর্মের ওপর সম্রাট আকবরের নিষ্ঠা ছিল না মনে করে কাকশাল গোত্র ও বাংলার বারো ভূঁইয়ারা বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। ১৫৭৯ সালে মাসুম খাঁ বারো ভূঁইয়াদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। চাকরি ছেড়ে দিয়ে তিনি বারো ভূঁইয়াদের দলে যোগদান করেন। কিন্তু সম্রাট আকবরের প্রধান সেনাপতি ও গভর্নর শাহবাজ খানের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে তিনি শীতলক্ষ্যার তীরে ভাওয়ালের গভীর অরণ্যে আত্মগোপন করেন। সেখানেই বাদশাহি ফৌজের সঙ্গে পুনঃযুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ সময় ৪৪ বছর বয়সে ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দে ফৌজি বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ করেন মাসুম খাঁ। সৈয়দ আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁ সম্রাট আকবরের অধীনতা অস্বীকার করে চাটমোহর স্বাধীন ক্ষমতা পরিচালনাকালে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। তখন থেকেই মসজিদটি মাসুম খাঁর মসজিদ নামে পরিচিত।
মসজিদটির সৌন্দর্য এখনো মানুষকে বিমোহিত করে। বহু পর্যটক আসেন সম্রাট আকবরের স্মৃতিবিজড়িত প্রায় ৪৫০ বছরের মাসুম খাঁ কাবলীর (শাহি মসজিদ) মসজিদটি দেখতে, যা এখনো চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দুটি জামাত এখানে অনুষ্ঠিত হয়। দূর থেকে মসজিদটি বিশাল মনে হলেও ভেতরে মাত্র দুই কাতার লোক নামাজে দাঁড়াতে পারে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও জুমার নামাজ আদায় হয় এই মসজিদে। এছাড়া মসজিদের বাইরে দুটি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পাবনা জেলায় প্রাচীন ও পুরাকীর্তির নিদর্শন হিসেবে এখনো কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে মুঘল সম্রাট আকবরের স্মৃতিবিজড়িত মাসুম খাঁর তিন গম্বুজবিশিষ্ট শাহি মসজিদ। একসময় প্রমত্তা বড়াল নদীর দক্ষিণ পাশে চাটমোহর থানা ছিল। এটি প্রাচীন বাণিজ্য কেন্দ্র ও পাঠান ভূমি হিসেবে খ্যাতি লাভ করে। সেখানেই ৪৫ ফুট লম্বা, ২২ ফুট ৬ ইঞ্চি চওড়া এবং ৪৫ ফুট উঁচু মাসুম খাঁ কাবলীর মসজিদটি আজও মুসলমান ধর্মপ্রাণ মানুষের ইবাদতে মুখর থাকে।
ক্ষুদ্র পাতলা জাফরী ইটে মসজিদটি নির্মিত। এর দোতলা ৬ ফুট ৯ ইঞ্চি প্রশস্ত। তিনটি প্রবেশপথের সঙ্গে মিল রেখে পশ্চিম দেয়ালে রয়েছে মোট তিনটি মিহরাব। কেন্দ্রীয় মিহরাব থেকে দুপাশের মিহরাবে রয়েছে বড় সুড়ঙ্গের মতো অপূর্ব নিদর্শন। দেয়ালের গায়ে প্রাচীন ভাস্কর্যশিল্পের নিদর্শন এখনো দেখা যায়। ৪৪৪ বছর আগে নির্মিত এ মসজিদটির তিনটি গম্বুজ ও ছাদ প্রায় ধ্বংস হয়ে পড়েছিল। দেয়ালের ইট খসে যখন পুরোনো নিদর্শন আর ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছিল, ঠিক সেসময় গত শতকের আশির দশকে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর সম্পূর্ণরূপে সংস্কার করে মসজিদটি। বর্তমানে এটি সংরক্ষিত মসজিদ।
‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ এবং ‘কালেমা শাহাদাত’ লেখা খণ্ডিত একখানা কালো পাথর মসজিদের সামনের ভাগে স্থাপন করা রয়েছে। মিঠাপানির একটি ইঁদারা ছিল মসজিদটির সামনে। বর্তমানে ইঁদারাটি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ইঁদারার মুখ ঢালাই করে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ১৯০৪ সালে প্রাচীন কীর্তি রক্ষা আইনের তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার মসজিদটি রক্ষার চেষ্টা করে। মসজিদটি নির্মাণের ইতিহাস-সংবলিত এক খণ্ড কৃষ্ণপাথরের একপাশে ফারসি ভাষা এবং অপর পাশে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিবের মূর্তি অঙ্কিত ছিল। সে পাথর বর্তমানে রাজশাহী বরেন্দ্র রিসার্চ মিউজিয়ামে রক্ষিত আছে। মাসুম খাঁ কাবলীর মসজিদের পাশে অতীতে নগররক্ষীদের কয়েকটি পাহারা ঘর (চৌকি) ছিল বলে জানা যায়। বর্তমানে সে পাহাড়া চৌকিগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। দখল হয়ে গেছে ওই স্থানগুলো।
অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদের ‘চলনবিলের ইতিকথা’ গ্রন্থ থেকে জানা যায়, সম্রাট আকবরের শাসনামলে সৈয়দ নেতা আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁর অর্থায়নে তারই সহোদর খান মুহাম্মদ তুকি খান কর্তৃক ৯৮৯ হিজরি অর্থাৎ ১৫৮১ খ্রিষ্টাব্দে চাটমোহরে মাসুম খাঁর মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল। সৈয়দ আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁর সম্বন্ধে জানা যায়, তিনি দিল্লির সম্রাট আকবরের অধীনে পাঁচ হাজার সৈন্যের অধিনায়ক ছিলেন। তার পূর্বপুরুষ সুলতান হুসেন শাহের রাজত্বকালে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল থেকে এসেছিলেন। শিলালিপি পাঠ অনুযায়ী অনুমান করা যায়, মাসুম খান নিজেকে সুলতান হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি নিজে এই উপাধি গ্রহণ করেন। কিছুকালের জন্য পাবনা অঞ্চলে স্বাধীন সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন এবং চাটমোহরে রাজধানী স্থাপন করেন। পরবর্তী সময়ে চাটমোহরে বসতি স্থাপন করেন। ১৫৫৫ খ্রিষ্টাব্দে এখানেই সৈয়দ আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁ জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্বপুরুষরা খোরাসানের তুরাবর্তী বংশের কাকশাল গোত্রের সৈয়দ ছিলেন। মাসুম খাঁর চাচা আজিজ মোহাম্মদ মাসুম খাঁ ২০ বছর বয়সে ১৫৭৫ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট আকবরের সৈন্যদলে যোগদান করেন। যুবক মাসুম খাঁ কালা পাহাড় নামক শত্রু সৈন্যের অধিনায়ককে যুদ্ধে পরাজিত করে স্বীয় দক্ষতার গুণে পাঁচ হাজারি মনসবদার পদে উন্নীত হন।
ইসলাম ধর্মের ওপর সম্রাট আকবরের নিষ্ঠা ছিল না মনে করে কাকশাল গোত্র ও বাংলার বারো ভূঁইয়ারা বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। ১৫৭৯ সালে মাসুম খাঁ বারো ভূঁইয়াদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। চাকরি ছেড়ে দিয়ে তিনি বারো ভূঁইয়াদের দলে যোগদান করেন। কিন্তু সম্রাট আকবরের প্রধান সেনাপতি ও গভর্নর শাহবাজ খানের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে তিনি শীতলক্ষ্যার তীরে ভাওয়ালের গভীর অরণ্যে আত্মগোপন করেন। সেখানেই বাদশাহি ফৌজের সঙ্গে পুনঃযুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ সময় ৪৪ বছর বয়সে ১৫৯৯ খ্রিষ্টাব্দে ফৌজি বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ করেন মাসুম খাঁ। সৈয়দ আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁ সম্রাট আকবরের অধীনতা অস্বীকার করে চাটমোহর স্বাধীন ক্ষমতা পরিচালনাকালে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। তখন থেকেই মসজিদটি মাসুম খাঁর মসজিদ নামে পরিচিত।
মসজিদটির সৌন্দর্য এখনো মানুষকে বিমোহিত করে। বহু পর্যটক আসেন সম্রাট আকবরের স্মৃতিবিজড়িত প্রায় ৪৫০ বছরের মাসুম খাঁ কাবলীর (শাহি মসজিদ) মসজিদটি দেখতে, যা এখনো চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দুটি জামাত এখানে অনুষ্ঠিত হয়। দূর থেকে মসজিদটি বিশাল মনে হলেও ভেতরে মাত্র দুই কাতার লোক নামাজে দাঁড়াতে পারে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও জুমার নামাজ আদায় হয় এই মসজিদে। এছাড়া মসজিদের বাইরে দুটি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ইসলাম নারীকে শুধু গৃহিণী বা সংসারের দায়িত্বশীল হিসেবে নয়, বরং সম্মানিত মা হিসেবে মর্যাদাশীল বানিয়েছে। একজন নারী যখন সংসারের কাজে পরিশ্রম করেন, স্বামী ও সন্তানের জন্য ভালোবাসা ও ত্যাগের মাধ্যমে ঘরকে জান্নাতের বাগান বানিয়ে ফেলেন, তখন সেই কাজগুলোও ইবাদতে পরিণত হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আজকের পৃথিবী যেন এক ক্লিকের দূরত্বে। তথ্য, বিনোদন, সংবাদ—সবকিছু মুহূর্তেই পৌঁছে যাচ্ছে হাতে থাকা একটি মোবাইল স্ক্রিনে। কিন্তু এই প্রযুক্তির আশীর্বাদই অনেক সময় ঈমানের জন্য ভয়ংকর পরীক্ষা হয়ে দাঁড়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ার ঝলমলে দুনিয়ায় মানুষ দিন দিন হারাচ্ছে লজ্জাশীলতা, সময়ের মূল্যবোধ ও আল্লাহভীতি।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশসহ উপমহাদেশে ‘ওয়াজ মাহফিল’ এক জনপ্রিয় ধর্মীয় আয়োজন। ইসলামি শিক্ষার প্রচার, মানুষকে নৈতিকতার পথে আহ্বান ও সমাজ সংস্কারের উদ্দেশ্যে এই মাহফিলের অবদান অনস্বীকার্য। দেখা যাচ্ছে, ওয়াজ মাহফিল অনেক ক্ষেত্রে তার মূল লক্ষ্য থেকে সরে গিয়ে উল্টো বিভ্রান্তি, বিদ্বেষ ও বিভেদ তৈরি করে।
৪ ঘণ্টা আগে
সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পদ গ্র্যান্ড মুফতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শায়খ সালেহ আল-ফাওজান। বুধবার সৌদি আরবের রাজা সালমান বিন আবদুল আজিজ এ আদেশ জারি করেন। শেখ আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আল শেখের মৃত্যুর পর তিনি এ দায়িত্ব গ্রহণ করছেন।
১ দিন আগে