
আমার দেশ অনলাইন

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’ মুসল্লিদের ঢল নেমেছে। পুরো সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে আনুষ্ঠানিক বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয় ধর্মীয় এ সমাবেশ। এটি চলে দুপুর ২টা পর্যন্ত। এতে বাংলাদেশসহ ৫টি দেশের আলেম-উলামারা যোগ দেন।
মহাসম্মেলনকে কেন্দ্র করে এদিন দেশের বিভিন্ন স্থানের আলেম-উলামা ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ভোর থেকেই সম্মেলনস্থলে আসতে দেখা গেছে। দুুপুরের পরই সমাবেশস্থল পূর্ণ হয়ে যায়। এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন দেশি-বিদেশি অনেক আলেম।
এদের মধ্যে রয়েছেন— পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তানের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমান, পাকিস্তানের ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা ইলিয়াস গুম্মান, পাকিস্তানের বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার মহাসচিব মাওলানা হানিফ জালন্দরি, পাকিস্তানের ইউসুফ বিন্নুরি টাউন মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম আহমাদ ইউসুফ বিন্নুরি; ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতামিম মুফতি আবুল কাসেম নোমানি, জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সভাপতি মাওলানা মাহমুদ মাদানী, ইন্টারন্যাশনাল খতমে নবুয়ত মুভমেন্ট, সৌদি আরবের নায়েবে আমির শায়খ আবদুর রউফ মাক্কি, মিসরের আল-আজহার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শায়খ মুসআব নাবিল ইবরাহিম।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরামদের মধ্যে থাকছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মাওলানা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, দারুল উলুম হাটহাজারীর অধ্যক্ষ মাওলানা খলিল আহমাদ কুরাইশী, আল হাইয়াতুল উলিয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা মাহমুদুল হাসান, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ আবদুল মালেক প্রমুখ।
মহাসম্মেলনে সভাপতিত্ব করছেন সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদের আহ্বায়ক ও খতমে নবুয়ত সংরক্ষণ কমিটি বাংলাদেশের আমির মাওলানা আবদুল হামিদ (পীর সাহেব, মধুপুর)।

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’ মুসল্লিদের ঢল নেমেছে। পুরো সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে আনুষ্ঠানিক বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হয় ধর্মীয় এ সমাবেশ। এটি চলে দুপুর ২টা পর্যন্ত। এতে বাংলাদেশসহ ৫টি দেশের আলেম-উলামারা যোগ দেন।
মহাসম্মেলনকে কেন্দ্র করে এদিন দেশের বিভিন্ন স্থানের আলেম-উলামা ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ভোর থেকেই সম্মেলনস্থলে আসতে দেখা গেছে। দুুপুরের পরই সমাবেশস্থল পূর্ণ হয়ে যায়। এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন দেশি-বিদেশি অনেক আলেম।
এদের মধ্যে রয়েছেন— পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম পাকিস্তানের সভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমান, পাকিস্তানের ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা ইলিয়াস গুম্মান, পাকিস্তানের বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার মহাসচিব মাওলানা হানিফ জালন্দরি, পাকিস্তানের ইউসুফ বিন্নুরি টাউন মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম আহমাদ ইউসুফ বিন্নুরি; ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতামিম মুফতি আবুল কাসেম নোমানি, জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের সভাপতি মাওলানা মাহমুদ মাদানী, ইন্টারন্যাশনাল খতমে নবুয়ত মুভমেন্ট, সৌদি আরবের নায়েবে আমির শায়খ আবদুর রউফ মাক্কি, মিসরের আল-আজহার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শায়খ মুসআব নাবিল ইবরাহিম।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরামদের মধ্যে থাকছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মাওলানা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, দারুল উলুম হাটহাজারীর অধ্যক্ষ মাওলানা খলিল আহমাদ কুরাইশী, আল হাইয়াতুল উলিয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা মাহমুদুল হাসান, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ আবদুল মালেক প্রমুখ।
মহাসম্মেলনে সভাপতিত্ব করছেন সম্মিলিত খতমে নবুয়ত পরিষদের আহ্বায়ক ও খতমে নবুয়ত সংরক্ষণ কমিটি বাংলাদেশের আমির মাওলানা আবদুল হামিদ (পীর সাহেব, মধুপুর)।

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’। শনিবার সকাল নয়টার পর আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসম্মেলন শুরু হয়। তার আগেই সারা দেশ থেকে আগত ধর্মপ্রাণ মানুষের উপস্থিতিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
৭ ঘণ্টা আগে
মানুষ আকৃতি ও মস্তিষ্কের জটিল নার্ভ সিস্টেমে গঠিত এক বিস্ময়কর সৃষ্টি, যা আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে সেরা, যেখানে entrusted হয়েছে ন্যায়, করুণা ও সৌন্দর্যের নানা দিক। মানুষের স্বভাবসুলভ সেই পারিপার্শ্বিক অবস্থা এখন মানুষই যেন ভুলে গেছে। পৃথিবীর দিকে দিকে মানুষ এখন নিজের মিশন, নিজের কর্ম—সব ভুলে নির্দয়
১ দিন আগে
কথা ও সুরের সমন্বয়ে গঠিত হয় গান। গীতিকারের কথা, সুরকারের সুর ও গায়কের পরিবেশনের মাধ্যমে গান মুক্তি পায়। গীতিকার তাল-লয়ের ব্যাকরণ মেনে ছন্দবদ্ধ কবিতা বা ছড়া রচনা করেন। সুরকার গানটি কীভাবে পরিবেশন করা হবে, সেটি নির্ধারণ করেন; অর্থাৎ কোথায় টান দিতে হবে, কোথায় থামতে হবে, তা নির্ধারণ করেন। আর গায়ক গানটি
১ দিন আগে
ইমাম প্রশিক্ষণে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন সৌদি সরকারের ইসলাম বিষয়ক, দাওয়াহ ও দিকনির্দেশনা মন্ত্রী শেখ ড. আব্দুল লতীফ বিন আবদুল আযীজ আল-শাইখ।
২ দিন আগে