প্রীতি ম্যাচ

স্পোর্টস রিপোর্টার

নারী এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে প্রথমবারের মতো খেলবে বাংলাদেশ। এজন্য দেশের মেয়েদের সময় এখন নিজেদের ঝালাই করে নেওয়ার। বড় এ আসরের জন্য প্রস্তুতির লক্ষ্য নিয়েই থাইল্যান্ড সফর করল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। কিন্তু প্রস্তুতিটা মোটেই ভালো হলো না। প্রথম ম্যাচে গোল না দিয়ে হজম করেছেন মেয়েরা তিন গোল। এবার দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ গোলের দেখা অবশ্য পেল। কিন্তু হার মানল বড় ব্যবধানে। আজ প্রীতি ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে দেশের মেয়েরা বিধ্বস্ত হলো ৫-১ ব্যবধানে।
প্রথমার্ধে লড়াই খানিকটা জমিয়ে তোলার চেষ্টা করেছিল বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। কিন্তু তারপরও পিছিয়ে পড়ে ৩-১ গোলে। বিরতির পর আরও অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠে থাই কন্যারা। যে কারণে অতিথি মেয়েরা হজম করে আরও ২ গোল।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে বাংলাদেশের ফুটবলারদের নাস্তানাবুদ করতে থাকে থাইল্যান্ড। যার ফল স্বাগতিকরা পেয়ে যায় ম্যাচের ১৮ মিনিটেই। বাংলাদেশের হাই লাইন ডিফেন্সের সুযোগ নিয়ে জালে বল জড়ান থাই ক্যাপ্টেন সাওয়ালক। ২৩ মিনিটে থাইল্যান্ডের জার্সিতে গোল ব্যবধান ২-০ তে নিয়ে যান জিরাপরান।
লড়াইয়ের ২৯ মিনিটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। শামসুন্নাহারের চোখ ধাঁধানো গোলে প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখার রসদ পেয়ে গিয়েছিল। মারিয়া মান্দার কর্নার কিক থেকে উড়ে আসা বলে মাথা ছোঁয়ান শামসুন্নাহার। তাতে বদলে যায় বলের গতিপথ। গোলরক্ষকের চোখ ফাঁকি দিয়ে বল চলে যায় থাইল্যান্ডের জালে। সাইড পোস্টে আঘাত করে বলে আশ্রয় নেয় জালে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা উল্লাসে ফেটে পড়েন।
আনন্দটা খুব বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। মিনিট পাঁচেক বাদেই থাইল্যান্ড ফের গোল পেয়ে যায়। এবারও বাংলাদেশের হাই লাইন ডিফেন্সের সুযোগ নেয় তারা। গোলরক্ষক রুপনা গোল বাঁচাতে পারেননি। ৫৪ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ক্ষিপ্রগতির শটে গোল আদায় করে নেন মেরিসন। মিনিট তিনেক না যেতেই রক্ষণভাগের ফুটবলাররা থাই ফরোয়ার্ডদের গতির কাছে ধরাশায়ী হওয়ায় বাংলাদেশ আরও একটি গোল হজম করে বসে। পেছন থেকে ডিফেন্ডার কোহাতি কিসকু থাই অধিনায়ক সাওলাককে বাজেভাবে ট্যাকল করেন। এ কারণে রেফারি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নেন। নির্ভুল নিশানায় সুযোগটা কাজে লাগিয়ে স্কোরলাইন ৫-১ এ নিয়ে যান জিরাপরান।

নারী এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে প্রথমবারের মতো খেলবে বাংলাদেশ। এজন্য দেশের মেয়েদের সময় এখন নিজেদের ঝালাই করে নেওয়ার। বড় এ আসরের জন্য প্রস্তুতির লক্ষ্য নিয়েই থাইল্যান্ড সফর করল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। কিন্তু প্রস্তুতিটা মোটেই ভালো হলো না। প্রথম ম্যাচে গোল না দিয়ে হজম করেছেন মেয়েরা তিন গোল। এবার দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ গোলের দেখা অবশ্য পেল। কিন্তু হার মানল বড় ব্যবধানে। আজ প্রীতি ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে দেশের মেয়েরা বিধ্বস্ত হলো ৫-১ ব্যবধানে।
প্রথমার্ধে লড়াই খানিকটা জমিয়ে তোলার চেষ্টা করেছিল বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। কিন্তু তারপরও পিছিয়ে পড়ে ৩-১ গোলে। বিরতির পর আরও অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠে থাই কন্যারা। যে কারণে অতিথি মেয়েরা হজম করে আরও ২ গোল।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে বাংলাদেশের ফুটবলারদের নাস্তানাবুদ করতে থাকে থাইল্যান্ড। যার ফল স্বাগতিকরা পেয়ে যায় ম্যাচের ১৮ মিনিটেই। বাংলাদেশের হাই লাইন ডিফেন্সের সুযোগ নিয়ে জালে বল জড়ান থাই ক্যাপ্টেন সাওয়ালক। ২৩ মিনিটে থাইল্যান্ডের জার্সিতে গোল ব্যবধান ২-০ তে নিয়ে যান জিরাপরান।
লড়াইয়ের ২৯ মিনিটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। শামসুন্নাহারের চোখ ধাঁধানো গোলে প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখার রসদ পেয়ে গিয়েছিল। মারিয়া মান্দার কর্নার কিক থেকে উড়ে আসা বলে মাথা ছোঁয়ান শামসুন্নাহার। তাতে বদলে যায় বলের গতিপথ। গোলরক্ষকের চোখ ফাঁকি দিয়ে বল চলে যায় থাইল্যান্ডের জালে। সাইড পোস্টে আঘাত করে বলে আশ্রয় নেয় জালে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা উল্লাসে ফেটে পড়েন।
আনন্দটা খুব বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। মিনিট পাঁচেক বাদেই থাইল্যান্ড ফের গোল পেয়ে যায়। এবারও বাংলাদেশের হাই লাইন ডিফেন্সের সুযোগ নেয় তারা। গোলরক্ষক রুপনা গোল বাঁচাতে পারেননি। ৫৪ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ক্ষিপ্রগতির শটে গোল আদায় করে নেন মেরিসন। মিনিট তিনেক না যেতেই রক্ষণভাগের ফুটবলাররা থাই ফরোয়ার্ডদের গতির কাছে ধরাশায়ী হওয়ায় বাংলাদেশ আরও একটি গোল হজম করে বসে। পেছন থেকে ডিফেন্ডার কোহাতি কিসকু থাই অধিনায়ক সাওলাককে বাজেভাবে ট্যাকল করেন। এ কারণে রেফারি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নেন। নির্ভুল নিশানায় সুযোগটা কাজে লাগিয়ে স্কোরলাইন ৫-১ এ নিয়ে যান জিরাপরান।

অ্যাশেজের প্রথম ম্যাচে প্যাট কামিন্স থাকছেন না বলে আগেই জানিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাচক জর্জ বেইলি। এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলো।
৭ মিনিট আগে
আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের ২০২৫ সালের আসরের মিশন শেষ করেছে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে প্রত্যাশার কথা শুনিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে মাঠের লড়াইয়ে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত শুরু করলেও পরের ম্যাচগুলোয় ফুটে উঠেছে দৈন্যদশা।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেয়েছিল সান্ত্বনার জয়। জয়ের সেই ধারা তারা নিয়ে গেল টি-টোয়েন্টি সিরিজে। ক্যারিবীয়রা শুরুটা রাঙাল জয়ের রঙে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে উইন্ডিজ জিতল ১৬ রানে।
২ ঘণ্টা আগে
মূল শহর থেকে লম্বা দূরত্ব পেরিয়ে ক্রিকেট ম্যাচ দেখতে বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আসতে লম্বা অনেক পথ পাড়ি দিতে হয় সমর্থকদের। দূরত্ব বেশির সঙ্গে যাতায়াত ব্যবস্থাও বেশ দুর্বল। সরাসরি মাঠে আসার জন্য নেই কোনো গণপরিবহন।
২ ঘণ্টা আগে