স্পোর্টস রিপোর্টার
প্রথম টি-টোয়েন্টির পুনরাবৃত্তিই যেন দেখা গেল দ্বিতীয় ম্যাচেও। পাকিস্তানের টস জয়, দুর্দান্ত ব্যাটিং এবং দুইশ ছাড়ানো স্কোর। তাতে আরো একবার প্রমাণিত হলো বাংলাদেশের বোলিং ও ফিল্ডিংয়ের দৈন্যদশা। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ২০১ পাকিস্তান তুলে নিয়েছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের লক্ষ্য ২০২ রান।
টস হেরে ফিল্ডিং করতে নেমে প্রথম ওভারেই ক্যাচ মিস করে বাংলাদেশ। মেহেদি হাসান মিরাজের তৃতীয় বল তুলে মারতে চেয়েছেন সাহিবজাদা ফারহান। বল উঠে যায় আকাশে। পয়েন্ট থেকে দৌড়ে কাভারের দিকে গিয়ে ঝাঁপিয়ে বল নাগালে পেলেও মিস করেছেন তানজিম হাসান সাকিব।
পরের ওভারেই রানআউটে ফিরে যান সাইম আইয়ুব। লং অন বাউন্ডারি থেকে ফিল্ডিং করে বল পাঠিয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয়, স্টাম্প ভেঙেছেন লিটন দাস। পরের দুই ওভারে ৩১ রান তুলে নেয় পাকিস্তান। মিরাজের ওভারে ১৪ ও হাসানের ওভারে খরচ হয় ১৭ রান।
এরপর চলতে থাকে পাকিস্তানের ঝড়ো ব্যাটিং। পাওয়ার প্লেতে তাদের রান দাঁড়ায় ৬৭/১। সাইম আইয়ুব রানআউট হয়ে ফিরলেও সাহিবজাদা ফারহান ও মোহাম্মদ হারিসের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে প্রথম ৬ ওভারে পাকিস্তান ৬৭ রান তুলেছে। এরপর আরেকবার জীবন পান ফারহান। রিশাদকে তুলে মারতে গিয়ে বল আকাশে তুললেও ক্যাচ মিস করেন মিরাজ।
পরের ওভারে হারিসকে ফেরান তানজিম। পয়েন্টে সোজা রিশাদের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন হারিস (২৫ বলে ৪১ রান)। এরপর ক্রিজে আসেন হাসান নওয়াজ। আরেক প্রান্তে ফিফটি তুলে অপরাজিত ফারহান।
এরপর ফারহানকেও থামান রিশাদ। দুবার ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যাওয়া ফারহান রিশাদ হোসেনের বলে উইকেটের পেছনে লিটন দাসকে ক্যাচ দিয়েছেন। আউট হওয়ার আগে ৪টি চার আর ৬টি ছক্কায় ৪১ বলে করেছেন ৭৬ রান।
এরপর ঝড়ো ইনিংস খেলেন হাসান নাওয়াজ। ২৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেন ৫১ রান। আর তাতেই দুইশ ছাড়ানো বড় পুঁজি পায় পাকিস্তান।
প্রথম টি-টোয়েন্টির পুনরাবৃত্তিই যেন দেখা গেল দ্বিতীয় ম্যাচেও। পাকিস্তানের টস জয়, দুর্দান্ত ব্যাটিং এবং দুইশ ছাড়ানো স্কোর। তাতে আরো একবার প্রমাণিত হলো বাংলাদেশের বোলিং ও ফিল্ডিংয়ের দৈন্যদশা। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ২০১ পাকিস্তান তুলে নিয়েছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের লক্ষ্য ২০২ রান।
টস হেরে ফিল্ডিং করতে নেমে প্রথম ওভারেই ক্যাচ মিস করে বাংলাদেশ। মেহেদি হাসান মিরাজের তৃতীয় বল তুলে মারতে চেয়েছেন সাহিবজাদা ফারহান। বল উঠে যায় আকাশে। পয়েন্ট থেকে দৌড়ে কাভারের দিকে গিয়ে ঝাঁপিয়ে বল নাগালে পেলেও মিস করেছেন তানজিম হাসান সাকিব।
পরের ওভারেই রানআউটে ফিরে যান সাইম আইয়ুব। লং অন বাউন্ডারি থেকে ফিল্ডিং করে বল পাঠিয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয়, স্টাম্প ভেঙেছেন লিটন দাস। পরের দুই ওভারে ৩১ রান তুলে নেয় পাকিস্তান। মিরাজের ওভারে ১৪ ও হাসানের ওভারে খরচ হয় ১৭ রান।
এরপর চলতে থাকে পাকিস্তানের ঝড়ো ব্যাটিং। পাওয়ার প্লেতে তাদের রান দাঁড়ায় ৬৭/১। সাইম আইয়ুব রানআউট হয়ে ফিরলেও সাহিবজাদা ফারহান ও মোহাম্মদ হারিসের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে প্রথম ৬ ওভারে পাকিস্তান ৬৭ রান তুলেছে। এরপর আরেকবার জীবন পান ফারহান। রিশাদকে তুলে মারতে গিয়ে বল আকাশে তুললেও ক্যাচ মিস করেন মিরাজ।
পরের ওভারে হারিসকে ফেরান তানজিম। পয়েন্টে সোজা রিশাদের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন হারিস (২৫ বলে ৪১ রান)। এরপর ক্রিজে আসেন হাসান নওয়াজ। আরেক প্রান্তে ফিফটি তুলে অপরাজিত ফারহান।
এরপর ফারহানকেও থামান রিশাদ। দুবার ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যাওয়া ফারহান রিশাদ হোসেনের বলে উইকেটের পেছনে লিটন দাসকে ক্যাচ দিয়েছেন। আউট হওয়ার আগে ৪টি চার আর ৬টি ছক্কায় ৪১ বলে করেছেন ৭৬ রান।
এরপর ঝড়ো ইনিংস খেলেন হাসান নাওয়াজ। ২৬ বলে ২ চার ও ৩ ছক্কায় করেন ৫১ রান। আর তাতেই দুইশ ছাড়ানো বড় পুঁজি পায় পাকিস্তান।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৯ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৯ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
১০ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগে