
স্পোর্টস ডেস্ক

ব্যাটিং বিপর্যয়ে ফের হারের মুখ দেখল পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকা জিতল ৫৫ রানে। দুরন্ত এ জয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করল প্রোটিয়ারা। সিরিজে এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। টেস্ট সিরিজটা জয়ে শুরু করেছিল পাকিস্তান। কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে শুরুটা জয়ে রঙাতে পারল না তারা। দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট জিতে সিরিজে ড্র করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার সেই জয়ের ছন্দটা তারা বইয়ে নিয়ে গেল টি-টোয়েন্টি সিরিজেও।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে শুরুতে মাঠে নেমে দাপুটে ব্যাটিং করতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। রিজা হেনড্রিকস হাঁকান দারুণ এক হাফসেঞ্চুরি। যদিও তার ব্যাটিংয়ে মিলছিল সেঞ্চুরির আভাস। কিন্তু জাদুকরী তিন অঙ্কের দেখা পাননি। সন্তুষ্ট থেকে যান ৬০ রানে। তার ফিফটির ওপর ভর করেই ৯ উইকেট হারিয়ে ১৯৪ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা।
রিজা হেনড্রিকসের অর্ধশতকের সঙ্গে দলীয় স্কোরে ৩৩ রান যোগ করেন টনি ডি জর্জি। ৩৬ রানের দারুণ কার্যকরী এক ইনিংস খেলেন ম্যাচসেরা জর্জ লিন্ডে। আর ২৩ রান আসে কুইন্টন ডি ককের ব্যাট ছুঁয়ে। পাকিস্তানের জার্সিতে ৪ ওভার বোলিং করে ২৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মোহাম্মদ নাওয়াজ। সমান চার ওভারে ৩১ রান খরচায় ২টি উইকেট পেয়েছেন সাইম আইয়ুব।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি পাকিস্তান। ৪৩ রান তুলতেই নাই হয়ে যায় স্বাগতিকদের ৩ উইকেট। ২৪ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সাহিবজাদা ফারহান। বাবর আজম শূন্য আর সালমান আগা ২ রানে বিদায় নেন। সাইম ৩৭ ও মোহাম্মদ নাওয়াজ এনে দেন ৩৬ রান। ফলে ১৩৯ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৯৪/৯, ২০ ওভার (রিজা ৬০, লিন্ডে ৩৬, জর্জি ৩৩, ডি কক ২৩; নাওয়াজ ৩/২৬ ও সাইম ২/৩১)।
পাকিস্তান: ১৩৯/১৯, ১৮.১ ওভার (সাইম ৩৭, নাওয়াজ ৩৬, ফারহান ২৪; করবিন ৪/১৪, লিন্ডে ৩/৩১ ও লিজার্ড ২/২১)।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৫৫ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা: জর্জ লিন্ডে।

ব্যাটিং বিপর্যয়ে ফের হারের মুখ দেখল পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকা জিতল ৫৫ রানে। দুরন্ত এ জয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করল প্রোটিয়ারা। সিরিজে এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। টেস্ট সিরিজটা জয়ে শুরু করেছিল পাকিস্তান। কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে শুরুটা জয়ে রঙাতে পারল না তারা। দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট জিতে সিরিজে ড্র করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার সেই জয়ের ছন্দটা তারা বইয়ে নিয়ে গেল টি-টোয়েন্টি সিরিজেও।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে শুরুতে মাঠে নেমে দাপুটে ব্যাটিং করতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। রিজা হেনড্রিকস হাঁকান দারুণ এক হাফসেঞ্চুরি। যদিও তার ব্যাটিংয়ে মিলছিল সেঞ্চুরির আভাস। কিন্তু জাদুকরী তিন অঙ্কের দেখা পাননি। সন্তুষ্ট থেকে যান ৬০ রানে। তার ফিফটির ওপর ভর করেই ৯ উইকেট হারিয়ে ১৯৪ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা।
রিজা হেনড্রিকসের অর্ধশতকের সঙ্গে দলীয় স্কোরে ৩৩ রান যোগ করেন টনি ডি জর্জি। ৩৬ রানের দারুণ কার্যকরী এক ইনিংস খেলেন ম্যাচসেরা জর্জ লিন্ডে। আর ২৩ রান আসে কুইন্টন ডি ককের ব্যাট ছুঁয়ে। পাকিস্তানের জার্সিতে ৪ ওভার বোলিং করে ২৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মোহাম্মদ নাওয়াজ। সমান চার ওভারে ৩১ রান খরচায় ২টি উইকেট পেয়েছেন সাইম আইয়ুব।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি পাকিস্তান। ৪৩ রান তুলতেই নাই হয়ে যায় স্বাগতিকদের ৩ উইকেট। ২৪ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সাহিবজাদা ফারহান। বাবর আজম শূন্য আর সালমান আগা ২ রানে বিদায় নেন। সাইম ৩৭ ও মোহাম্মদ নাওয়াজ এনে দেন ৩৬ রান। ফলে ১৩৯ রানে গুটিয়ে যায় পাকিস্তান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৯৪/৯, ২০ ওভার (রিজা ৬০, লিন্ডে ৩৬, জর্জি ৩৩, ডি কক ২৩; নাওয়াজ ৩/২৬ ও সাইম ২/৩১)।
পাকিস্তান: ১৩৯/১৯, ১৮.১ ওভার (সাইম ৩৭, নাওয়াজ ৩৬, ফারহান ২৪; করবিন ৪/১৪, লিন্ডে ৩/৩১ ও লিজার্ড ২/২১)।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৫৫ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা: জর্জ লিন্ডে।

শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে দুরন্ত ব্যাটিং করলেন উজাইরুল্লাহ নিয়াজাই। ব্যাটিংয়ে দাপট দেখিয়ে সেঞ্চুরিও হাঁকিয়েছেন। তাকে দমাতে না পারলেও ফাইফার পেয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন। জবাবে জাদুকরী তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন কালাম সিদ্দিকী অ্যালিন। সঙ্গে হাফসেঞ্চুরি পেয়েছেন রিজান হোসেন।
৫ ঘণ্টা আগে
মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে সেন্ট্রাল এশিয়া ভলিবল অ্যাসোসিয়েশন কাভা কাপে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তুর্কমেনিস্তান। শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে আফগানিস্তানকে ৩-২ সেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে তারা। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো কাভা কাপ জিতল দেশটি।
৬ ঘণ্টা আগে
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে গ্রুপ পর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেও হারল বসুন্ধরা কিংস। লেবাননের ক্লাব আল-আনসার এফসির কাছে ৩-০ গোলে হেরে যায় বাংলাদেশের ক্লাবটি। এর আগে ওমানের ক্লাব আল-সিবের কাছে ৩-২ গোলে হেরেছিল তারা। ৩
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী ৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হবে ২৪তম এশিয়ান আরচারি চ্যাম্পিয়নশিপ। শেষ হবে ১৪ নভেম্বর। ৩৪ দেশের ৩৭৬ জন আরচার অংশ নেবেন এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই টুর্নামেন্টে। প্রথম দল হিসেবে আজ মঙ্গলবার ঢাকায় এসেছেন তিমুর লেস্তের আরচাররা।
৬ ঘণ্টা আগে