এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ
স্পোর্টস ডেস্ক
জাতীয় স্টেডিয়াম সংস্কার হওয়ার পর প্রথমবার খেলতে নেমেছিল আবাহনী লিমিটেড। এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ছিল কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউনাইটেড। কিন্তু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রত্যাবর্তন ম্যাচটি স্মরণীয় করে রাখতে পারল না দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। প্রথমার্ধে মুরাসের বিপক্ষে চোখে চোখ রেখে লড়াই করলেও পরের অর্ধে খেই হারিয়ে ফেলে তারা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ও শেষে দুই গোল হজম চ্যালেঞ্জ লিগের প্লে-অফ থেকেই বিদায় নিল আবাহনী। ঘরের মাঠে আবাহনীকে ২-০ গোলে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের গ্রুপ পর্বে উঠল মুরাস।
আবাহনী ও মুরাসের ম্যাচ দিয়ে দুই মাস পর আন্তর্জাতিক ফুটবল ফিরে জাতীয় স্টেডিয়ামে। গত জুনে বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুর ম্যাচে স্টেডিয়ামে যে দর্শকের উপড়ে পড়া ভিড় ছিল- আজ দুই ক্লাবের ম্যাচে দেখা যায় উল্টো চিত্র। ঘরোয়া নতুন মৌসুম শুরুর আগে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আর পাঁচ বছর পর জাতীয় স্টেডিয়ামে খেলতে নামলেও আবাহনীর গ্যালারি ছিল দর্শকশূন্য। পশ্চিম দিকের গ্যালারিতে কিছু দর্শকের উপস্থিতি থাকলেও স্টেডিয়ামের বেশির ভাগ গ্যালারি ফাঁকা পড়েছিল। এমন দর্শক আমেজহীন মাঠে রং ছড়াতে পারেনি আবাহনী। কাগজে কলমে হিসাবে যেমন ফেভারিট ছিল মুরাস, মাঠের লড়াইয়েও এগিয়ে যায় তারা। সাতজন ইউক্রেনের ফুটবলার নিয়ে মাঠে নামা মুরাসের বিপক্ষে প্রথমার্ধে আশাজাগানিয়া ফুটবল খেললেও বিরতির পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়।
ইউরোপিয়ান ঘরানার গতিময় ফুটবলে অভ্যস্ত মুরাসের সঙ্গে তাল মিলিয়ে খেলতে গিয়ে হিমশিম খায় আবাহনী। পুরো ম্যাচে বলতে গেলে দুর্দান্ত কিছু সেভ করেছেন আবাহনীর গোলরক্ষক মিতুল মারমা। আর সুলেমান দিয়াবাতের কিছুটা ঝলক দেখালেও মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও আল আমিন সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। দুইবার সুযোগ নষ্ট করেন এই দুই ফুটবলার। ফলে হারের হতাশা আর আফসোস নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে আবাহনীর খেলোয়াড়দের। খেলার শুরুতেই গোল পেতে পারতো মুরাস। ৬ মিনিটে মুরাসের ফরোয়ার্ড ওলে মারচুক সহজ সুযোগ মিস করেন। মিতুলকে সামনে পেয়েও বল জালে জড়াতে পারেননি। ১০ মিনিট পর মুরাসের গোমেজের শট দারুণ দক্ষতায় ফিস্ট করেন মিতুল। দিয়াবাতেকে বোতলবন্দি করে রাখলেও বেশ কয়েকবার বক্সে আতঙ্ক ছড়ান।
১৮ মিনিটে আক্রমণে যান দিয়াবাতে। বক্সে ঢুকে পড়ে গিয়েও শট নেন। কিন্তু গোল হয়নি। ২২ মিনিটে আবার মিতুল মারমা দুর্দান্ত ফিস্ট করে গোল বাঁচান। ৩২ মিনিটে সবচেয়ে বড় সুযোগ নষ্ট করে আবাহনী। দিয়াবাতে ও আল আমিনের দেওয়া নেওয়া করে বক্সে ঢোকার পর দিয়াবাতে ক্রস দেন। কিন্তু ইব্রাহিম বাইরে মারলেন বল। ৪৫ মিনিটে একটা ফ্রি কিক পায় মুরাস ইউনাইটেড। একেবারে বক্সের সামান্য বাইরে থেকে সেই ফ্রি কিকে অবশ্য গোল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে খেলতে নেমে শুরুতেই আনন্দের উপলক্ষ পায় মুরাস। পরিকল্পিত আক্রমণ থেকে গোল করেন আতাই জুমাশেভ। বাম প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে ওঠা মুরাসের এক ফরোয়ার্ডের ক্রসে হেডে গোল করেন তিনি।
গোল হজমের পর ৫৮ মিনিটে ইব্রাহিমকে তুলে জাফর ইকবালকে মাঠে নামান কোচ মারুফুল হক। কিন্তু জাফর ইকবালও কোচের আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি। ৭২ মিনিটে মোরসালিনের শট ফিস্ট করেন মুরাসের ইউক্রেনীয় গোলরক্ষক ওরেস্ত কস্তিক। দ্বিতীয়ার্ধে অতিরিক্ত সময়ে আবাহনীর ডিফেন্ডার কামরুলের ভুলে দ্বিতীয় গোল দেয় মুরাস। ডান প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে ওঠা মুরাসের আতাইয়ের কাছ থেকে বল কেড়ে নেওয়ার কোনো চেষ্টাই ছিল না কামরুলের। সুযোগটা কাজে লাগান আতাই। ২-০ গোলে এগিয়ে যায় মুরাস। এতেই প্লে-অফ থেকে চ্যালেঞ্জ লিগের গ্রুপ পর্বে উঠেছে কিরগিজস্তানের ক্লাবটি।
জাতীয় স্টেডিয়াম সংস্কার হওয়ার পর প্রথমবার খেলতে নেমেছিল আবাহনী লিমিটেড। এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ ছিল কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউনাইটেড। কিন্তু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রত্যাবর্তন ম্যাচটি স্মরণীয় করে রাখতে পারল না দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। প্রথমার্ধে মুরাসের বিপক্ষে চোখে চোখ রেখে লড়াই করলেও পরের অর্ধে খেই হারিয়ে ফেলে তারা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ও শেষে দুই গোল হজম চ্যালেঞ্জ লিগের প্লে-অফ থেকেই বিদায় নিল আবাহনী। ঘরের মাঠে আবাহনীকে ২-০ গোলে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের গ্রুপ পর্বে উঠল মুরাস।
আবাহনী ও মুরাসের ম্যাচ দিয়ে দুই মাস পর আন্তর্জাতিক ফুটবল ফিরে জাতীয় স্টেডিয়ামে। গত জুনে বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুর ম্যাচে স্টেডিয়ামে যে দর্শকের উপড়ে পড়া ভিড় ছিল- আজ দুই ক্লাবের ম্যাচে দেখা যায় উল্টো চিত্র। ঘরোয়া নতুন মৌসুম শুরুর আগে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আর পাঁচ বছর পর জাতীয় স্টেডিয়ামে খেলতে নামলেও আবাহনীর গ্যালারি ছিল দর্শকশূন্য। পশ্চিম দিকের গ্যালারিতে কিছু দর্শকের উপস্থিতি থাকলেও স্টেডিয়ামের বেশির ভাগ গ্যালারি ফাঁকা পড়েছিল। এমন দর্শক আমেজহীন মাঠে রং ছড়াতে পারেনি আবাহনী। কাগজে কলমে হিসাবে যেমন ফেভারিট ছিল মুরাস, মাঠের লড়াইয়েও এগিয়ে যায় তারা। সাতজন ইউক্রেনের ফুটবলার নিয়ে মাঠে নামা মুরাসের বিপক্ষে প্রথমার্ধে আশাজাগানিয়া ফুটবল খেললেও বিরতির পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়।
ইউরোপিয়ান ঘরানার গতিময় ফুটবলে অভ্যস্ত মুরাসের সঙ্গে তাল মিলিয়ে খেলতে গিয়ে হিমশিম খায় আবাহনী। পুরো ম্যাচে বলতে গেলে দুর্দান্ত কিছু সেভ করেছেন আবাহনীর গোলরক্ষক মিতুল মারমা। আর সুলেমান দিয়াবাতের কিছুটা ঝলক দেখালেও মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও আল আমিন সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। দুইবার সুযোগ নষ্ট করেন এই দুই ফুটবলার। ফলে হারের হতাশা আর আফসোস নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে আবাহনীর খেলোয়াড়দের। খেলার শুরুতেই গোল পেতে পারতো মুরাস। ৬ মিনিটে মুরাসের ফরোয়ার্ড ওলে মারচুক সহজ সুযোগ মিস করেন। মিতুলকে সামনে পেয়েও বল জালে জড়াতে পারেননি। ১০ মিনিট পর মুরাসের গোমেজের শট দারুণ দক্ষতায় ফিস্ট করেন মিতুল। দিয়াবাতেকে বোতলবন্দি করে রাখলেও বেশ কয়েকবার বক্সে আতঙ্ক ছড়ান।
১৮ মিনিটে আক্রমণে যান দিয়াবাতে। বক্সে ঢুকে পড়ে গিয়েও শট নেন। কিন্তু গোল হয়নি। ২২ মিনিটে আবার মিতুল মারমা দুর্দান্ত ফিস্ট করে গোল বাঁচান। ৩২ মিনিটে সবচেয়ে বড় সুযোগ নষ্ট করে আবাহনী। দিয়াবাতে ও আল আমিনের দেওয়া নেওয়া করে বক্সে ঢোকার পর দিয়াবাতে ক্রস দেন। কিন্তু ইব্রাহিম বাইরে মারলেন বল। ৪৫ মিনিটে একটা ফ্রি কিক পায় মুরাস ইউনাইটেড। একেবারে বক্সের সামান্য বাইরে থেকে সেই ফ্রি কিকে অবশ্য গোল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে খেলতে নেমে শুরুতেই আনন্দের উপলক্ষ পায় মুরাস। পরিকল্পিত আক্রমণ থেকে গোল করেন আতাই জুমাশেভ। বাম প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে ওঠা মুরাসের এক ফরোয়ার্ডের ক্রসে হেডে গোল করেন তিনি।
গোল হজমের পর ৫৮ মিনিটে ইব্রাহিমকে তুলে জাফর ইকবালকে মাঠে নামান কোচ মারুফুল হক। কিন্তু জাফর ইকবালও কোচের আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি। ৭২ মিনিটে মোরসালিনের শট ফিস্ট করেন মুরাসের ইউক্রেনীয় গোলরক্ষক ওরেস্ত কস্তিক। দ্বিতীয়ার্ধে অতিরিক্ত সময়ে আবাহনীর ডিফেন্ডার কামরুলের ভুলে দ্বিতীয় গোল দেয় মুরাস। ডান প্রান্ত দিয়ে আক্রমণে ওঠা মুরাসের আতাইয়ের কাছ থেকে বল কেড়ে নেওয়ার কোনো চেষ্টাই ছিল না কামরুলের। সুযোগটা কাজে লাগান আতাই। ২-০ গোলে এগিয়ে যায় মুরাস। এতেই প্লে-অফ থেকে চ্যালেঞ্জ লিগের গ্রুপ পর্বে উঠেছে কিরগিজস্তানের ক্লাবটি।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে