
স্পোর্টস ডেস্ক

রান তাড়ায় নেমে রোমারিও শেফার্ড ও শামার স্প্রিঙ্গার নবম উইকেট জুটিতে যোগ করেন ৭৮ রান, যা এই উইকেটে টেস্ট খেলুড়ে কোনো দলের টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ। কিন্তু রেকর্ড জুটিও জয় এনে দিতে পারলো না ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড।
নেলসনের স্যাক্সটন ওভালে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৭৭ রান করে নিউজিল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ড্যারিল টাফির পেস আর ইশ সোধির ঘূর্ণিতে ১ বল বাকি থাকতেই ১৬৮ রানে অলআউট হয় উইন্ডিজ। এ জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল কিউইরা।
রান তাড়ায় নেমে স্রেফ ধসে পড়ে ক্যারিবীয়দের ব্যাটিং লাইনআপ। আমির জাঙ্গু (৪ বলে), শাই হোপ (৩ বলে ১), আলিক আথানেজ (২৩ বলে ৩১), আকিম অগাস্ত (১৬ বলে ২৪), শেরফান রাদারফোর্ডরা (৪ বলে ২) তেমন কিছু করতে পারেননি। এক পর্যায়ে ৮৮ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে বড় পরাজয়ের শঙ্কায় পড়ে যায় ক্যারিবিয়ানরা।
সেখান থেকে পাল্টা আক্রমণে নবম উইকেটে মাত্র ৩৯ বলে ৭৮ রান যোগ করেন শেফার্ড ও স্প্রিঙ্গার। শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২৪ রান। শেফার্ডের ছক্কা-চারে সমীকরণ নেমে আসে ৯ বলে ১৩ রানে। এরপর স্প্রিঙ্গার ২০ বলে ৩৯ রান করে ফিরলে ৬ বলে সমীকরণ দাঁড়ায় ১২ রান! শেষ ২ বলে ১০ রান বাকি থাকতে ছক্কার খোঁজে লং অফে ধরা পড়েন ৩৪ বলে ৪৯ রান করা শেফার্ড।
নিউ জিল্যান্ডের পক্ষে ৩টি করে উইকেট নেন ডাফি ও ইশ সোধি।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ১০ ১ উইকেটে ৯৬ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। যদিও শেষ ১০ ওভারে প্রত্যাশামাফিক সংগ্রহ আসেনি। বরং উইকেট হারিয়েছে। বাকি ১০ ওভারে ৮ উইকেটে করে ৮১ রান।
৬ চার ও ২ ছক্কায় ৩৪ বলে দলের সর্বোচ্চ ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন ডেভন কনওয়ে। চার নম্বরে নামা ড্যারেল মিচেলের ব্যাট থেকে আসে ২৪ বলে ৪১ রান। এছাড়া টিম রবিনসন ২১ বলে ২৩ ও রাচিন রবীন্দ্র ১৫ বলে ২৬ রান করেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে ২টি করে উইকেট নেন ম্যাথু ফোর্ড ও জেসন হোল্ডার।
নেলসনেই সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ আগামীকাল সকালে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভারে ১৭৭/৯ (কনওয়ে ৫৬, মিচেল ৪১, রবীন্দ্র ২৬, রবিনসন ২৩; ফোর্ড ২/২০, হোল্ডার ২/৩১, শেফার্ড ১/২৩, স্প্রিঙ্গার ১/৩৬)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৯.৫ ওভারে ১৬৮ অলআউট (শেফার্ড ৪৯, স্প্রিঙ্গার ৩৯, অ্যাথানেজ ৩১, অগাস্টে ২৪; সোধি ৩/৩৪, ডাফি ৩/৩৬, ব্রেসওয়েল ১/৭, স্যান্টনার ১/২৯)।
ফল: নিউজিল্যান্ড ৯ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ইশ সোধি।
সিরিজ: ৫ ম্যাচের সিরিজে নিউজিল্যান্ড ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে।

রান তাড়ায় নেমে রোমারিও শেফার্ড ও শামার স্প্রিঙ্গার নবম উইকেট জুটিতে যোগ করেন ৭৮ রান, যা এই উইকেটে টেস্ট খেলুড়ে কোনো দলের টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ। কিন্তু রেকর্ড জুটিও জয় এনে দিতে পারলো না ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড।
নেলসনের স্যাক্সটন ওভালে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৭৭ রান করে নিউজিল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ড্যারিল টাফির পেস আর ইশ সোধির ঘূর্ণিতে ১ বল বাকি থাকতেই ১৬৮ রানে অলআউট হয় উইন্ডিজ। এ জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল কিউইরা।
রান তাড়ায় নেমে স্রেফ ধসে পড়ে ক্যারিবীয়দের ব্যাটিং লাইনআপ। আমির জাঙ্গু (৪ বলে), শাই হোপ (৩ বলে ১), আলিক আথানেজ (২৩ বলে ৩১), আকিম অগাস্ত (১৬ বলে ২৪), শেরফান রাদারফোর্ডরা (৪ বলে ২) তেমন কিছু করতে পারেননি। এক পর্যায়ে ৮৮ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে বড় পরাজয়ের শঙ্কায় পড়ে যায় ক্যারিবিয়ানরা।
সেখান থেকে পাল্টা আক্রমণে নবম উইকেটে মাত্র ৩৯ বলে ৭৮ রান যোগ করেন শেফার্ড ও স্প্রিঙ্গার। শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২৪ রান। শেফার্ডের ছক্কা-চারে সমীকরণ নেমে আসে ৯ বলে ১৩ রানে। এরপর স্প্রিঙ্গার ২০ বলে ৩৯ রান করে ফিরলে ৬ বলে সমীকরণ দাঁড়ায় ১২ রান! শেষ ২ বলে ১০ রান বাকি থাকতে ছক্কার খোঁজে লং অফে ধরা পড়েন ৩৪ বলে ৪৯ রান করা শেফার্ড।
নিউ জিল্যান্ডের পক্ষে ৩টি করে উইকেট নেন ডাফি ও ইশ সোধি।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ১০ ১ উইকেটে ৯৬ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। যদিও শেষ ১০ ওভারে প্রত্যাশামাফিক সংগ্রহ আসেনি। বরং উইকেট হারিয়েছে। বাকি ১০ ওভারে ৮ উইকেটে করে ৮১ রান।
৬ চার ও ২ ছক্কায় ৩৪ বলে দলের সর্বোচ্চ ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন ডেভন কনওয়ে। চার নম্বরে নামা ড্যারেল মিচেলের ব্যাট থেকে আসে ২৪ বলে ৪১ রান। এছাড়া টিম রবিনসন ২১ বলে ২৩ ও রাচিন রবীন্দ্র ১৫ বলে ২৬ রান করেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে ২টি করে উইকেট নেন ম্যাথু ফোর্ড ও জেসন হোল্ডার।
নেলসনেই সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ আগামীকাল সকালে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভারে ১৭৭/৯ (কনওয়ে ৫৬, মিচেল ৪১, রবীন্দ্র ২৬, রবিনসন ২৩; ফোর্ড ২/২০, হোল্ডার ২/৩১, শেফার্ড ১/২৩, স্প্রিঙ্গার ১/৩৬)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৯.৫ ওভারে ১৬৮ অলআউট (শেফার্ড ৪৯, স্প্রিঙ্গার ৩৯, অ্যাথানেজ ৩১, অগাস্টে ২৪; সোধি ৩/৩৪, ডাফি ৩/৩৬, ব্রেসওয়েল ১/৭, স্যান্টনার ১/২৯)।
ফল: নিউজিল্যান্ড ৯ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ইশ সোধি।
সিরিজ: ৫ ম্যাচের সিরিজে নিউজিল্যান্ড ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে।

দুই ম্যাচ শেষে ইন্টার মিয়ামি ও ন্যাশভিলের স্কোর ছিল সমতায়। তৃতীয় ম্যাচ হয়ে দাঁড়াল ভাগ্য নির্ধারণী। তাতে লিওনেল মেসির জাদুর কাছে পাত্তাই পেল না ন্যাশভিলে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিতব্য এশিয়ান অ্যাম্পুটি ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ অ্যাম্পুটি ফুটবল দল। এ আসরকে ঘিরে নিয়মিত অনুশীলন করে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বকাপের আগামী আসরে খেলতে চান লিওনেল মেসি। এ ফুটবল জাদুকর মনে-প্রাণেই চান আর্জেন্টিনার বিশ্ব শিরোপার ধরে রাখার মিশনে অংশীদার হতে। তবে বিভিন্ন সময়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিজের ফিটনেসের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন সব সময়। সে যাই হোক, ২০২৬ বিশ্বকাপে মেসি প্রিয় জন্মভূমির প্রতিনিধিত্ব করতে চান।
৫ ঘণ্টা আগে