স্পোর্টস রিপোর্টার
সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে এক ম্যাচ হারই তো দুঃখজনক। সেখানে শারজায় স্বাগতিকদের কাছে দুই ম্যাচে হেরে সিরিজ খুইয়েছে বাংলাদেশ। আমিরাতের মতো দলের কাছে হেরে লিটন-শান্তদের মনোবল খানিকটা ভেঙেছে সেটা বলার অপেক্ষা নেই। পেশাদার ক্রিকেটের যুগে অবশ্য সেই ভাঙা মনোবল জোড়া লাগার আগেই নামতে হচ্ছে মাঠে।
লাহোরে স্বাগতিকদের বিপক্ষে দিতে হবে কঠিন পরীক্ষা। পাকিস্তান স্কোয়াডে বাবর আজম-শাহিন শাহ আফ্রিদিরা না থাকায় বাংলাদেশ যে খুব একটা স্বস্তিতে থাকবে তা বলার জো নেই। কারণ, বদলি হিসেবে যারা সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটাররা পিএসএলে পারফর্ম করেছেন। দুই দল ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রশ্নটা হচ্ছে শারজা দুঃখ ঘোচাতে পারবে কি না। বাইরে এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খেলেও কোচ ফিল সিমন্স অবশ্য আশাবাদী। তার মতে, পাকিস্তান সফরই বাংলাদেশ দলের সেরা খেলার সময়।
টি-টোয়েন্টিতে দুই দলের ১৯ দেখায় পাকিস্তানের ১৬ জয়ের বিপরীতে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে মাত্র তিন ম্যাচে। এই তিন জয়ের মধ্যে একটি আবার হাংঝু এশিয়ান গেমসে। সেই হিসাব কষলে দুই দলের ১৮ দেখায় বাংলাদেশের জয় মাত্র দুই ম্যাচে। এবার জয় সংখ্যাটা বাড়বে এমনটাই আশা বাংলাদেশ হেড কোচ সিমন্সের। আনপ্রেডিক্টেবল পাকিস্তানের ফর্ম নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন তিনি। তার আশা নিজেদের দিনে বাংলাদেশ জয়মাল্য নিয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরবে।
সিমন্সের কথায়, ‘আমার মনে হয় সিরিজ জেতার দারুণ সুযোগ আছে। সবাই বলছে পাকিস্তান ভালো খেলছে না। কিন্তু আসল বিষয় হচ্ছে, নির্দিষ্ট দিনে কী হচ্ছে।’ তিনি আরো যোগ করেন, ‘আমি জানি না পাকিস্তানকে টি-টোয়েন্টিতে হারানোর জন্য এটাই সেরা সময় কি না। আমার মনে হয় এটা আমাদের সেরাটা খেলার সময়। আমরা সিরিজ জিতলে, জিতেছি। কিন্তু পাকিস্তান ভয়ংকর দল। তারা আজ খারাপ খেলতে পারে, কাল ভিন্ন হবে।’ আনপ্রেডিক্টেবল পাকিস্তানকে নিয়ে কোচ সিমন্সের ভাষ্য ছিল, ‘আপনারা বলছেন পাকিস্তান ভালো খেলছে না, কিন্তু পাকিস্তান তো পাকিস্তানই।’
মাঠের বাইরে যখন আরব আমিরাতের বিপক্ষে সিরিজ হার নিয়ে হচ্ছে তুমুল সমালোচনা। তখন কোচ দিয়েছেন ভিন্নমত। তার মতে আমিরাতের কাছে সিরিজ হারের পর দলের মনোবল চাঙা হয়েছে। সিমন্সের কথায়, ‘আরব আমিরাতে সিরিজ হেরে যাওয়া কঠিন। কিন্তু কখনো কখনো এমন কিছু আপনাকে চাঙা করে, আশা করি দলকে তা করবে।’
সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে এক ম্যাচ হারই তো দুঃখজনক। সেখানে শারজায় স্বাগতিকদের কাছে দুই ম্যাচে হেরে সিরিজ খুইয়েছে বাংলাদেশ। আমিরাতের মতো দলের কাছে হেরে লিটন-শান্তদের মনোবল খানিকটা ভেঙেছে সেটা বলার অপেক্ষা নেই। পেশাদার ক্রিকেটের যুগে অবশ্য সেই ভাঙা মনোবল জোড়া লাগার আগেই নামতে হচ্ছে মাঠে।
লাহোরে স্বাগতিকদের বিপক্ষে দিতে হবে কঠিন পরীক্ষা। পাকিস্তান স্কোয়াডে বাবর আজম-শাহিন শাহ আফ্রিদিরা না থাকায় বাংলাদেশ যে খুব একটা স্বস্তিতে থাকবে তা বলার জো নেই। কারণ, বদলি হিসেবে যারা সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটাররা পিএসএলে পারফর্ম করেছেন। দুই দল ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রশ্নটা হচ্ছে শারজা দুঃখ ঘোচাতে পারবে কি না। বাইরে এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খেলেও কোচ ফিল সিমন্স অবশ্য আশাবাদী। তার মতে, পাকিস্তান সফরই বাংলাদেশ দলের সেরা খেলার সময়।
টি-টোয়েন্টিতে দুই দলের ১৯ দেখায় পাকিস্তানের ১৬ জয়ের বিপরীতে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে মাত্র তিন ম্যাচে। এই তিন জয়ের মধ্যে একটি আবার হাংঝু এশিয়ান গেমসে। সেই হিসাব কষলে দুই দলের ১৮ দেখায় বাংলাদেশের জয় মাত্র দুই ম্যাচে। এবার জয় সংখ্যাটা বাড়বে এমনটাই আশা বাংলাদেশ হেড কোচ সিমন্সের। আনপ্রেডিক্টেবল পাকিস্তানের ফর্ম নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন তিনি। তার আশা নিজেদের দিনে বাংলাদেশ জয়মাল্য নিয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরবে।
সিমন্সের কথায়, ‘আমার মনে হয় সিরিজ জেতার দারুণ সুযোগ আছে। সবাই বলছে পাকিস্তান ভালো খেলছে না। কিন্তু আসল বিষয় হচ্ছে, নির্দিষ্ট দিনে কী হচ্ছে।’ তিনি আরো যোগ করেন, ‘আমি জানি না পাকিস্তানকে টি-টোয়েন্টিতে হারানোর জন্য এটাই সেরা সময় কি না। আমার মনে হয় এটা আমাদের সেরাটা খেলার সময়। আমরা সিরিজ জিতলে, জিতেছি। কিন্তু পাকিস্তান ভয়ংকর দল। তারা আজ খারাপ খেলতে পারে, কাল ভিন্ন হবে।’ আনপ্রেডিক্টেবল পাকিস্তানকে নিয়ে কোচ সিমন্সের ভাষ্য ছিল, ‘আপনারা বলছেন পাকিস্তান ভালো খেলছে না, কিন্তু পাকিস্তান তো পাকিস্তানই।’
মাঠের বাইরে যখন আরব আমিরাতের বিপক্ষে সিরিজ হার নিয়ে হচ্ছে তুমুল সমালোচনা। তখন কোচ দিয়েছেন ভিন্নমত। তার মতে আমিরাতের কাছে সিরিজ হারের পর দলের মনোবল চাঙা হয়েছে। সিমন্সের কথায়, ‘আরব আমিরাতে সিরিজ হেরে যাওয়া কঠিন। কিন্তু কখনো কখনো এমন কিছু আপনাকে চাঙা করে, আশা করি দলকে তা করবে।’
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৯ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৯ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
১০ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগে