১২ রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে এতিমখানা প্রশাসনের বিশেষ আমন্ত্রণে তার সঙ্গে ছিলেন পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ওয়াসিফ, প্রেস কাউন্সিলর ফসিউল্লাহসহ হাইকমিশনের অন্যান্য কর্মকর্তারা। ওই সময় তারা এতিমখানা প্রাঙ্গণের মাদ্রাসা, আধুনিক ল্যাবরেটরি মসজিদসহ বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনা
ফিলিস্তিনের গাজার রক্তাক্ত মাটি থেকে হিজরত করে রাফা সীমান্তে গিয়ে আশ্রয় নেওয়া প্রায় ৩০০ এতিম ও আশ্রয়হীন শিশুর জীবনে ফিরল নতুন আলো। দীর্ঘদিন অর্থাভাবে বন্ধ থাকা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুনরায় চালু করল হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি অব বাংলাদেশ।