প্রাইভেট ক্লিনিকে সরকারি সার্জনের কাণ্ড
চলতি বছরের ২৫ মে জরায়ুতে টিউমারজনিত কারণে সাহেরা খাতুনকে আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের দ্বিতীয় তলার পপুলার মেডিক্যাল সেন্টার (প্রা.) অস্ত্রপাচার করা হয়। অপারেশন করেন কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ডাক্তার হোসাইন ইমাম। অপারেশনের জন্য পরিবারের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা নেয়া হয়। অপারেশনের পাঁচ দিন
হাসপাতালটির মালিক রায়হান মিয়া রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছেন। অধিকাংশ কর্মী অদক্ষ, পুরনো যন্ত্রপাতি দিয়ে রোগীদের ভুল রিপোর্ট দেয়া হয়। এছাড়া ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা কার্ড’ নামে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
মাতৃসেবা ক্লিনিকের মালিক রাজিব রায় নিজেকে ডাক্তার পরিচয়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করেন এবং রোগী ভর্তি করান। এরপর ডাক্তার আব্দুল মতিনকে ডেকে এনে সিজার করান। আলাদাভাবে এনেস্থেসিয়া থাকার কথা থাকলেও ক্লিনিকে কোনো এনেস্থেসিয়া বিশেষজ্ঞ নেই। এমনকি অতীতে এই ক্লিনিকে অপারেশনের পর একাধিক রোগী মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে, যা প
পাহাড়ি ও দুর্গম চরাঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তিকে আরও সহজতর করতে নতুন করে অন্তত ৫০০ কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট। উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকার অর্থায়নে এসব ক্লিনিক বাস্তবায়িত হবে।