
‘দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই’
সরকার পরিবর্তনের পর ডিলার পরিবর্তনের জন্য সার্কুলার দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় মামলা জটিলতায় স্থগিতাদেশের কারণে ডিলার পরিবর্তন করা যায়নি। আশা করছি, মামলা শেষ হওয়ার পর দ্রুতই সেগুলোও পরিবর্তন করা হবে।

সরকার পরিবর্তনের পর ডিলার পরিবর্তনের জন্য সার্কুলার দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় মামলা জটিলতায় স্থগিতাদেশের কারণে ডিলার পরিবর্তন করা যায়নি। আশা করছি, মামলা শেষ হওয়ার পর দ্রুতই সেগুলোও পরিবর্তন করা হবে।

বাড়তি প্রস্তুতি হিসেবে শুধু সরকারি পর্যায়ে ৮ লাখ টন চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে ভারত, পাকিস্তান ও মিয়ানমার থেকে চালের চালান আসতে শুরু করেছে। ভিয়েতনামের সঙ্গে চুক্তি অনেকদূর এগিয়েছে। এছাড়া সরকার আরো নতুন উৎসের সন্ধান করছে বলে জানান তিনি। কোনো সিন্ডিকেট কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করার অপচেষ্টা

আজিমপুর মহল্লার খোদেজা বেগম দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে ঝাড়ুদারের কাজ করে আসছিলেন। প্রতিদিন ৫৫০ টাকা হিসেবে পারিশ্রমিক বরাদ্দ। সেই হিসেবে ঝাড়ুদার ১১ হাজার টাকা পাওয়ার কথা। ইতিপূর্বে কর্মকর্তারা ঝাড়ুদার খোদেজাকে প্রতিমাসে মাত্র তিন হাজার করে টাকা দিতেন। বাকি টাকা সংশ্লিষ্টরা