
‘দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই’
সরকার পরিবর্তনের পর ডিলার পরিবর্তনের জন্য সার্কুলার দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় মামলা জটিলতায় স্থগিতাদেশের কারণে ডিলার পরিবর্তন করা যায়নি। আশা করছি, মামলা শেষ হওয়ার পর দ্রুতই সেগুলোও পরিবর্তন করা হবে।

সরকার পরিবর্তনের পর ডিলার পরিবর্তনের জন্য সার্কুলার দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় মামলা জটিলতায় স্থগিতাদেশের কারণে ডিলার পরিবর্তন করা যায়নি। আশা করছি, মামলা শেষ হওয়ার পর দ্রুতই সেগুলোও পরিবর্তন করা হবে।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ‘বোরো সংগ্রহ কর্মসূচি-২০২৫ এর অধীনে’ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান ও চাল সংগ্রহ করা হয়েছে। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংগ্রহ। কর্মসূচিতে ৩ লাখ ৭৬ হাজার ৯৪২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টনের বেশি।

খাদ্যশস্য মজুদে রেকর্ড গড়েছে। সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে এ মুহূর্তে চাল ও গম মিলে ২১ লাখ ৩১ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। যা গত বছরের তুলনায় ৭ লাখ টন বেশি। গত বছর এই সময়ে খাদ্যপণ্য মজুত ছিল ১৪ লাখ চার হাজার টন। যা গত বছরের তুলনায় ৭ লাখ টন বেশি।

চলতি মৌসুমে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি পরিমাণ খাদ্যশস্য মজুদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। তিনি বলেন, দেশে পর্যাপ্ত খাদ্য মজুদ রয়েছে। প্রচুর বোরো ধান উৎপাদনের ফলে চালের দাম শিগগির সহনীয় পর্যায়ে আসবে।