এতে বলা হয়,এই মৃত্যুদণ্ড ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীগুলোর একটি সমন্বিত অভিযানের অংশ, যার উদ্দেশ্য হলো দখলদার ইসরাইলের সাথে সহযোগিতাকারীদের শনাক্ত করে শাস্তি দেওয়া। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তারা ইসরাইলি গোয়েন্দাদের গোপন তথ্য সরবরাহ করছিলেন, যা প্রতিরোধ আন্দোলনের জন্য হুমকিস্বরূপ।
বুধবার এক পারমাণবিক বিজ্ঞানী রুজবেহ ভাদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে তেহরান। ইসরাইলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনি। এছাড়া গত জুন মাসে ইসরাইলি বিমান হামলায় আরও এক পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত হয়। তার বিরুদ্ধেও গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ছিল।
সংশোধিত আইন অনুযায়ী, যদি কেউ শত্রু রাষ্ট্র ও গোষ্ঠীর জন্য কোনো গোয়েন্দা ও গুপ্তচরবৃত্তির কার্যকলাপ এবং অপারেশনাল কার্যক্রমে জড়িত বলে প্রমাণিত হয়, তাহলে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করা যাবে।
রাশিয়ান ফেডারেশনের দেশীয় ও বিদেশি নীতিকে একের পর এক অসম্মানিত করতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ব্রিটিশ কাউন্সিলকে গুপ্তচরদের ডেরা বলেও অভিযোগ করেছে রাশিয়া।