জাতিসংঘে ইউএনএইচসিআর প্রধান
গ্রান্ডি বলেন, এখন আরাকান আর্মি রাখাইনের বেশিরভাগ এলাকা দখলে নিলেও রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। তাদের জীবনে প্রতিদিনের বাস্তবতা হলো গ্রেপ্তার ও আটক হওয়ার ভয়, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষায় প্রবেশাধিকার সীমিত, চলাফেরায় নিষেধাজ্ঞা, জোরপূর্বক শ্রম ও নিয়োগ। প্রতিদিনই তারা বর্ণবাদ ও আতঙ্কের শিকার।
রাখাইনের উত্তাল যুদ্ধের ঢেউ এবার সমুদ্রপথে ছড়িয়ে পড়তে পারে। রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের জন্য শুধু মানবিক বা কূটনৈতিক ইস্যু নয়, এটি এক ক্রমবর্ধমান সামরিক নিরাপত্তা হুমকিও। রাখাইন রাজ্য বর্তমানে বার্মিজ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।
শেষ হলো ৩ দিনের উৎসব
১৪ এপ্রিল চন্দনমিশ্রিত পানি দিয়ে বুদ্ধস্নানের মধ্যদিয়ে শুরু হয় ৭ দিনের এই উৎসব। এলাকাভিত্তিক রাখাইন সম্প্রদায়ের লোকজন বিহার ও ঘরে থাকা বৌদ্ধ মূর্তি স্নান করিয়ে এই উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন। উৎসবের দ্বিতীয় দিন ১৫ এপ্রিল শোভাযাত্রার মাধ্যমে বিহার প্রাঙ্গণে জড়ো হন রাখাইনরা। ওখানে ঠান্ডা শরবত পান এব