
অবহেলিত এই লঞ্চঘাটে একটি পল্টুন স্থাপনের দাবি জানিয়ে আসছিল এলাকাবাসী। বিষয়টি জানার পর বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্যাহ মিয়া গত ১৪ আগস্ট বিআইডব্লিউটিএ-র সঙ্গে যোগাযোগ করে আবেদনপত্র জমা দেন। তার আবেদনের প্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে গাছিরখাল ঘাটে পল্টুনটি পাঠায় বি
সবচেয়ে বড় লঞ্চ টার্মিনাল
নদীপথে যাত্রী কমেছে ৬০ ভাগ। রাজস্ব কমেছে ৩০ শতাংশ। লঞ্চের রুট বন্ধ হয়ে গেছে ১০টি। ১২৫টি লঞ্চের জায়গায় এখন চলছে মাত্র ৩৫ থেকে ৪০টি। টার্মিনাল ও পন্টুনগুলো দিনের বেশিরভাগ সময় থাকে নিষ্ক্রিয় অলসভাবে।