এ সময় বন্দরে ইমিগ্রেশন চালু করা, বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম জোরদার করা, ব্যবসায়ী ভিসা চালু করা, দু’দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন করা, বন্দরগামী ভারতের অভ্যন্তরে বেহাল সড়ক সংস্কার করা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল বলেন, সরকার চাল আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারে আগের মতো ২ শতাংশ আয়কর ঘোষণা দিলেও কাস্টমসের সার্ভারে বর্তমানে চালের আমদানি শুল্ক ৬৩ দশমিক ২৫ শতাংশ দেখাচ্ছে। এই শুল্ক দিয়ে চাল ছাড় করলে কেজি প্রতি প্রায় ৪০ টাকা ডিউটি দিতে হবে।
এ সময় ভবিষ্যতের লিংকআপের জন্য এই বন্দরকে সম্প্রসারণ করা দরকার। এছাড়া বন্দরের ইয়ার্ড ও মালামাল আনা নেওয়ার রাস্তার অভাব থাকায় জিরো পয়েন্ট থেকে বিজিবি ক্যাম্প পর্যন্ত তিন কিলোমিটার রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করার ঘোষণাও দেন তিনি। একই সঙ্গে স্থলবন্দরের পরিধি বাড়ানো হবে বলেও জানান তিনি।