নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়
স্টাফ রিপোর্টার
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ৩টি অলাভজনক ও কার্যক্রমহীন স্থলবন্দর সম্পূর্ণ বন্ধ এবং ১টি স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ৮টি স্থলবন্দর কার্যকর/অকার্যকরের বিষয়ে মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত যাচাই কমিটি এ সুপারিশ করেছে।
সম্পূর্ণ বন্ধের জন্য সুপারিশকৃত স্থলবন্দর তিনটি -নীলফামারী জেলার চিলাহাটি স্থলবন্দর, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার তেগামুখ স্থলবন্দর এবং অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধের সুপারিশ কৃত স্থলবন্দরটি হচ্ছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দর। গতকাল রোববার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর সরেজমিন পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা বিগত সরকারের আমলে নির্মিত দেশের অলাভজনক ও কার্যক্রমহীন বিভিন্ন স্থলবন্দরগুলোর বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় গত ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ৮টি অলাভজনক ও কার্যক্রমহীন স্থলবন্দর কার্যকর বা অকার্যকরের বিষয়ে যাচাইয়ের লক্ষ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধির সমন্বয়ে ৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটি থেকে এ স্থলবন্দরগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করা হয় উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরেজমিন পরিদর্শন, প্রাপ্ত তথ্যাদি, আনুষঙ্গিক সুবিধা ও অসুবিধা, অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক কিনা এসব বিষয় পর্যালোচনা করে কমিটি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেছে।
এ প্রতিবেদনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ও বাণিজ্য সম্ভাবনা বিবেচনায় নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি স্থলবন্দর, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার তেগামুখ স্থলবন্দরের কার্যক্রম চালুর জন্য অবকাঠামো নির্মাণের প্রয়োজন নেই মর্মে সুপারিশ করেছে।
এ ছাড়াও কমিটি হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের কেদারকোটে নির্মিত স্থলবন্দরের ভারতীয় অংশে কোনো অবকাঠামো ও সড়ক না থাকায় চালু করা সম্ভব হচ্ছে না, তাই বাল্লা স্থলবন্দরের অপারেশন কার্যক্রম বন্ধ করার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে কমিটি ময়মনসিংহ জেলার গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরের দুটি স্থানের পরিবর্তে একটি স্থানে স্থলবন্দরের কার্যক্রম চালু রাখার সুপারিশ করেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দরে বন্দরকেন্দ্রিক গতিশীল অর্থনৈতিক কার্যক্রম চলমান আছে। বিগত সময়ের আয়ব্যয় অনুপাত তুলনায় লাভজনক বিবেচনায় স্থলবন্দরটির কার্যক্রম আরও গতিশীল করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে মর্মে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দরের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে এবং পূর্বে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম গতিশীল ছিল ও বন্দর কেন্দ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম দৃশ্যমান। এ বিনিয়োগ বিবেচনায় ন্যূনতম জনবল দিয়ে বন্দরের কার্যক্রম চালু রাখা যেতে পারে। এছাড়া রপ্তানি বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে।
দিনাজপুরের বিরল স্থলবন্দরে বিদ্যমান ব্যবস্থায় রেল পথে আমদানি-রপ্তানি চালু রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া ইমিগ্রেশন সুবিধা চালুর জন্য ভারতকে অনুরোধ করা যেতে পারে। বিওটি ভিত্তিক পরিচালনার চুক্তিবদ্ধ হওয়ায় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক এ স্থলবন্দরে অর্থ ব্যয়ের প্রয়োজন নেই। ভবিষ্যতে ভারত কর্তৃক সড়ক নির্মাণ এবং স্থলরুট হিসেবে ঘোষণা করলে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণের জন্য পোর্ট অপারেটরকে বলা যেতে পারে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ৩টি অলাভজনক ও কার্যক্রমহীন স্থলবন্দর সম্পূর্ণ বন্ধ এবং ১টি স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধের সুপারিশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ৮টি স্থলবন্দর কার্যকর/অকার্যকরের বিষয়ে মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত যাচাই কমিটি এ সুপারিশ করেছে।
সম্পূর্ণ বন্ধের জন্য সুপারিশকৃত স্থলবন্দর তিনটি -নীলফামারী জেলার চিলাহাটি স্থলবন্দর, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার তেগামুখ স্থলবন্দর এবং অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধের সুপারিশ কৃত স্থলবন্দরটি হচ্ছে হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দর। গতকাল রোববার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর সরেজমিন পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা বিগত সরকারের আমলে নির্মিত দেশের অলাভজনক ও কার্যক্রমহীন বিভিন্ন স্থলবন্দরগুলোর বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় গত ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ৮টি অলাভজনক ও কার্যক্রমহীন স্থলবন্দর কার্যকর বা অকার্যকরের বিষয়ে যাচাইয়ের লক্ষ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধির সমন্বয়ে ৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটি থেকে এ স্থলবন্দরগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করা হয় উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরেজমিন পরিদর্শন, প্রাপ্ত তথ্যাদি, আনুষঙ্গিক সুবিধা ও অসুবিধা, অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক কিনা এসব বিষয় পর্যালোচনা করে কমিটি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেছে।
এ প্রতিবেদনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ও বাণিজ্য সম্ভাবনা বিবেচনায় নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি স্থলবন্দর, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার তেগামুখ স্থলবন্দরের কার্যক্রম চালুর জন্য অবকাঠামো নির্মাণের প্রয়োজন নেই মর্মে সুপারিশ করেছে।
এ ছাড়াও কমিটি হবিগঞ্জের বাল্লা স্থলবন্দরের কেদারকোটে নির্মিত স্থলবন্দরের ভারতীয় অংশে কোনো অবকাঠামো ও সড়ক না থাকায় চালু করা সম্ভব হচ্ছে না, তাই বাল্লা স্থলবন্দরের অপারেশন কার্যক্রম বন্ধ করার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে কমিটি ময়মনসিংহ জেলার গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরের দুটি স্থানের পরিবর্তে একটি স্থানে স্থলবন্দরের কার্যক্রম চালু রাখার সুপারিশ করেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দরে বন্দরকেন্দ্রিক গতিশীল অর্থনৈতিক কার্যক্রম চলমান আছে। বিগত সময়ের আয়ব্যয় অনুপাত তুলনায় লাভজনক বিবেচনায় স্থলবন্দরটির কার্যক্রম আরও গতিশীল করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে মর্মে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দরের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে এবং পূর্বে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম গতিশীল ছিল ও বন্দর কেন্দ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম দৃশ্যমান। এ বিনিয়োগ বিবেচনায় ন্যূনতম জনবল দিয়ে বন্দরের কার্যক্রম চালু রাখা যেতে পারে। এছাড়া রপ্তানি বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে।
দিনাজপুরের বিরল স্থলবন্দরে বিদ্যমান ব্যবস্থায় রেল পথে আমদানি-রপ্তানি চালু রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া ইমিগ্রেশন সুবিধা চালুর জন্য ভারতকে অনুরোধ করা যেতে পারে। বিওটি ভিত্তিক পরিচালনার চুক্তিবদ্ধ হওয়ায় স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক এ স্থলবন্দরে অর্থ ব্যয়ের প্রয়োজন নেই। ভবিষ্যতে ভারত কর্তৃক সড়ক নির্মাণ এবং স্থলরুট হিসেবে ঘোষণা করলে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণের জন্য পোর্ট অপারেটরকে বলা যেতে পারে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বুধবার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এ তিনটি কনভেনশন অনুসমর্থন
২ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষায় ভূরুঙ্গামারী, থানচি ও মেহেরপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন তিনটি ব্যাটালিয়ন গঠন করা হচ্ছে। এই তিন ব্যাটালিয়নসহ বিজিবির জন্য মোট ২ হাজার ২৫৮টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সীমান্ত-১ শাখা থেকে মঙ্গলবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে