আমার দেশ অনলাইন
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বেইজিংয়ে সাক্ষাতের পর উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের স্পর্শ করা সব বস্তু সাবধানে মুছে ফেলেছে উত্তর কোরিয়ার কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম রয়র্টাস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ক্রেমলিনের প্রতিবেদক আলেকজান্ডার ইউনাশেভ টেলিগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন, যেখানে দেখা গেছে—দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা আলোচনার পর কিমের নিরাপত্তা কর্মীরা চেয়ারের পিছন, হাতল, এমনকি কফি টেবিল পর্যন্ত পরিষ্কার করছেন। কিমের পান করার গ্লাসও সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
বৈঠক শেষে, কিম এবং পুতিন চা-সভার জন্য রুম থেকে বেরিয়ে গেলে কক্ষ থেকে তার উপস্থিতির সব চিহ্ন মুছে ফেলা হয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন,এটি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার নজর এড়িয়ে কিমের স্বাস্থ্যের যেকোনো সম্ভাব্য তথ্য গোপন রাখার কৌশলেরই অংশ।
জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই জানিয়েছে, আগের বিদেশ সফরগুলোর মতো এবারও কিম নিজের বিশেষ সবুজ ট্রেনে একটি ব্যক্তিগত টয়লেট বহন করেছেন, যাতে কোনো বর্জ্য নমুনা সংগ্রহের সুযোগ না থাকে।
মার্কিন থিঙ্কট্যাঙ্ক স্টিমসন সেন্টারের উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ মাইকেল ম্যাডেন জানান, এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থার পেছনে উদ্দেশ্য হলো কিমের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য—যেমন ত্বক, চুল বা দেহবর্জ্য—বিদেশি গোয়েন্দাদের হাত থেকে রক্ষা করা।
এ ধরনের কর্মকাণ্ড নতুন নয়। ২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইনের সঙ্গে বৈঠকের সময়ও কিমের নিরাপত্তারক্ষীরা তার বসার চেয়ারে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তা সাবধানে পরিষ্কার করেছিলেন। ২০১৯ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পর তার হোটেল রুম ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে পরিষ্কার করা হয়েছিল।
২০২৩ সালের আরেক শীর্ষ সম্মেলনে, পুতিনের সঙ্গে বসার আগে কিমের নিরাপত্তারক্ষীরা চেয়ারে জীবাণুনাশক প্রয়োগের পাশাপাশি মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষা চালান।
বিশ্লেষকদের মতে, এসব কর্মকাণ্ড কিম জং উনের প্রতি উত্তর কোরিয়ার নিরাপত্তা সংস্থার চরম নিষ্ঠা এবং চূড়ান্ত সাবধানতার বহিঃপ্রকাশ, যা রাজ্যীয় গোপনীয়তা রক্ষার একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বেইজিংয়ে সাক্ষাতের পর উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের স্পর্শ করা সব বস্তু সাবধানে মুছে ফেলেছে উত্তর কোরিয়ার কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম রয়র্টাস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ক্রেমলিনের প্রতিবেদক আলেকজান্ডার ইউনাশেভ টেলিগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন, যেখানে দেখা গেছে—দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা আলোচনার পর কিমের নিরাপত্তা কর্মীরা চেয়ারের পিছন, হাতল, এমনকি কফি টেবিল পর্যন্ত পরিষ্কার করছেন। কিমের পান করার গ্লাসও সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
বৈঠক শেষে, কিম এবং পুতিন চা-সভার জন্য রুম থেকে বেরিয়ে গেলে কক্ষ থেকে তার উপস্থিতির সব চিহ্ন মুছে ফেলা হয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন,এটি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার নজর এড়িয়ে কিমের স্বাস্থ্যের যেকোনো সম্ভাব্য তথ্য গোপন রাখার কৌশলেরই অংশ।
জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই জানিয়েছে, আগের বিদেশ সফরগুলোর মতো এবারও কিম নিজের বিশেষ সবুজ ট্রেনে একটি ব্যক্তিগত টয়লেট বহন করেছেন, যাতে কোনো বর্জ্য নমুনা সংগ্রহের সুযোগ না থাকে।
মার্কিন থিঙ্কট্যাঙ্ক স্টিমসন সেন্টারের উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ মাইকেল ম্যাডেন জানান, এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থার পেছনে উদ্দেশ্য হলো কিমের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য—যেমন ত্বক, চুল বা দেহবর্জ্য—বিদেশি গোয়েন্দাদের হাত থেকে রক্ষা করা।
এ ধরনের কর্মকাণ্ড নতুন নয়। ২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইনের সঙ্গে বৈঠকের সময়ও কিমের নিরাপত্তারক্ষীরা তার বসার চেয়ারে জীবাণুনাশক স্প্রে করে তা সাবধানে পরিষ্কার করেছিলেন। ২০১৯ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পর তার হোটেল রুম ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে পরিষ্কার করা হয়েছিল।
২০২৩ সালের আরেক শীর্ষ সম্মেলনে, পুতিনের সঙ্গে বসার আগে কিমের নিরাপত্তারক্ষীরা চেয়ারে জীবাণুনাশক প্রয়োগের পাশাপাশি মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষা চালান।
বিশ্লেষকদের মতে, এসব কর্মকাণ্ড কিম জং উনের প্রতি উত্তর কোরিয়ার নিরাপত্তা সংস্থার চরম নিষ্ঠা এবং চূড়ান্ত সাবধানতার বহিঃপ্রকাশ, যা রাজ্যীয় গোপনীয়তা রক্ষার একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।
আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেখামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
৪ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
৪ ঘণ্টা আগেগুগলের ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নিজস্ব ওয়েব ব্রাউজার উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। ওপেনএআই তাদের নতুন এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’।
৪ ঘণ্টা আগে