
আমার দেশ অনলাইন

গাজায় ভবিষ্যতে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী গঠনের পরিকল্পনায় পাকিস্তান, আজারবাইজান এবং ইন্দোনেশিয়া সেনা পাঠাতে পারে বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকো।
বৃহস্পতিবার তুরস্কভিত্তিক গণমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, একজন বর্তমান ও একজন সাবেক মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ২০০৫ সাল থেকে ইসরাইলের স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সেনা পাঠানোর ক্ষেত্রে এই তিনটি মুসলিম দেশ “সবচেয়ে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেছে।”
কর্মকর্তারা পলিটিকোকে বলেন, “স্থিতিশীলতা বাহিনী গঠনের বিষয়ে আলোচনা চলছে, তবে এখনো কোনো দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিশ্রুতি দেয়নি। তবু পাকিস্তান, আজারবাইজান ও ইন্দোনেশিয়া এ বিষয়ে সর্বাধিক আগ্রহ দেখিয়েছে।”
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০-দফা শান্তি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র তার আরব, মুসলিম ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে মিলে গাজায় একটি “অস্থায়ী আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী ” মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে। এই বাহিনী ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা দেবে এবং যুদ্ধবিরতি কার্যকর রাখতে ভূমিকা রাখবে।
যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, গাজায় কোনো মার্কিন সেনা মোতায়েন করা হবে না; তবে যুদ্ধবিরতি সমন্বয়ে সহায়তার জন্য ইসরাইলে প্রায় ২০০ সেনা মোতায়েন থাকবে।
এর আগে তুরস্ক, মিশর ও কাতার ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় স্বাক্ষর করে গণহত্যা বন্ধে মার্কিন উদ্যোগের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবং বর্তমান যুদ্ধবিরতির গ্যারান্টি হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্পের পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপে গাজায় একটি নতুন শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, বহুজাতিক বাহিনী গঠন এবং হামাসকে নিরস্ত্রীকরণসহ বিভিন্ন প্রস্তাব থাকতে পারে।

গাজায় ভবিষ্যতে একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী গঠনের পরিকল্পনায় পাকিস্তান, আজারবাইজান এবং ইন্দোনেশিয়া সেনা পাঠাতে পারে বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকো।
বৃহস্পতিবার তুরস্কভিত্তিক গণমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, একজন বর্তমান ও একজন সাবেক মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ২০০৫ সাল থেকে ইসরাইলের স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সেনা পাঠানোর ক্ষেত্রে এই তিনটি মুসলিম দেশ “সবচেয়ে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেছে।”
কর্মকর্তারা পলিটিকোকে বলেন, “স্থিতিশীলতা বাহিনী গঠনের বিষয়ে আলোচনা চলছে, তবে এখনো কোনো দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিশ্রুতি দেয়নি। তবু পাকিস্তান, আজারবাইজান ও ইন্দোনেশিয়া এ বিষয়ে সর্বাধিক আগ্রহ দেখিয়েছে।”
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০-দফা শান্তি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র তার আরব, মুসলিম ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে মিলে গাজায় একটি “অস্থায়ী আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী ” মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে। এই বাহিনী ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা দেবে এবং যুদ্ধবিরতি কার্যকর রাখতে ভূমিকা রাখবে।
যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, গাজায় কোনো মার্কিন সেনা মোতায়েন করা হবে না; তবে যুদ্ধবিরতি সমন্বয়ে সহায়তার জন্য ইসরাইলে প্রায় ২০০ সেনা মোতায়েন থাকবে।
এর আগে তুরস্ক, মিশর ও কাতার ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় স্বাক্ষর করে গণহত্যা বন্ধে মার্কিন উদ্যোগের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এবং বর্তমান যুদ্ধবিরতির গ্যারান্টি হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্পের পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপে গাজায় একটি নতুন শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, বহুজাতিক বাহিনী গঠন এবং হামাসকে নিরস্ত্রীকরণসহ বিভিন্ন প্রস্তাব থাকতে পারে।

ট্রাম্প প্রশাসনের এই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা টেলিগ্রাফ পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, যুক্তরাজ্যে সফরের সময় যখনই হোটেলে বিবিসি দেখতে বাধ্য হন, তার “দিনটা নষ্ট হয়ে যায়।” তিনি অভিযোগ করেন, “ব্রিটিশ করদাতাদের অর্থে পরিচালিত এই গণমাধ্যম আসলে একটি বামঘেঁষা প্রচারযন্ত্র।”
২৩ মিনিট আগে
গাজায় বর্তমানে ৬ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি শিশু স্কুলের বাইরে রয়েছে। এই অঞ্চলের আনুমানিক ৮১৫টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ৯৭ শতাংশই ক্ষতিগ্রস্ত বা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের শিক্ষা অধিকারের বিশেষ প্রতিবেদক ফারিদা শহীদ।
৩৬ মিনিট আগে
আফগানিস্তানের সঙ্গে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলেও সংলাপ অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে পাকিস্তান। তবে দেশটি বলেছে, তাদের মূল নিরাপত্তা উদ্বেগ— আফগান ভূখণ্ড থেকে সন্ত্রাসবাদ— আগে সমাধান করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঝড়টি রোববার সন্ধ্যার দিকে ফিলিপাইনের উত্তরাঞ্চলে স্থলভাগে আঘাত হানবে। বর্তমানে এটি ঘণ্টায় প্রায় ১৮৫ কিলোমিটার (১১৫ মাইল) বেগে প্রবাহিত হচ্ছে, এবং দমকা বাতাসের বেগ পৌঁছাতে পারে ২৩০ কিলোমিটার (১৪৩ মাইল) পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগে