
আমার দেশ অনলাইন

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেছেন। সম্প্রতি যুক্তরাজ্য সফর শেষে ওয়াশিংটনে ফেরার পথে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি তাকে সেখানে চাইনি এবং রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় অনুরোধ করিনি। আমি মনে করি লন্ডনের মেয়র খান বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ মেয়রদের একজন।’
শুক্রবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্রাম্প জানান, তিনি উইন্ডসর ক্যাসেলে রাজা চার্লস আয়োজিত রাষ্ট্রীয় ভোজসভা থেকে সাদিক খানকে বাদ দেওয়ার জন্য নিজেই অনুরোধ করেছিলেন। তিনি খানের উপস্থিতি চাননি বলেই সরাসরি জানিয়ে দেন।
তবে বিবিসি জানিয়েছে, সাদিক খান নিজেই ওই অনুষ্ঠানে “আমন্ত্রণ চাননি বা আশা করেননি।”
ট্রাম্প ও খানের মধ্যে দীর্ঘদিনের প্রকাশ্য বিরোধ নতুন কিছু নয়। ২০১৫ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমদের ভ্রমণ নিষিদ্ধ করার কথা বলার পর থেকেই এই বিরোধের সূচনা হয়। এরপর একাধিকবার দুই জনেই একে অপরকে প্রকাশ্যে কটাক্ষ করেছেন।
সম্প্রতি দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত একটি উপ-সম্পাদকীয়ে সাদিক খান ট্রাম্পকে বিশ্বব্যাপী অতি-ডানপন্থী রাজনীতির “আগুন জ্বালানোয় সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখা নেতা” হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি লেখেন, “গত কয়েক বছরে বিভাজনকারী রাজনীতিকে উস্কে দিতে ট্রাম্প এবং তার দল সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে।”
উল্লেখ্য, ট্রাম্পের এই মন্তব্যটি এসেছে এমন একটি সময়ে, যখন যুক্তরাজ্যে অভিবাসন ও ডানপন্থি রাজনীতির উত্তেজনা বেড়েছে। লন্ডনে বড় ধরনের অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভের পর এই বিতর্ক আরও গভীর হয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেছেন। সম্প্রতি যুক্তরাজ্য সফর শেষে ওয়াশিংটনে ফেরার পথে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি তাকে সেখানে চাইনি এবং রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় অনুরোধ করিনি। আমি মনে করি লন্ডনের মেয়র খান বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ মেয়রদের একজন।’
শুক্রবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম আল-আরাবিয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্রাম্প জানান, তিনি উইন্ডসর ক্যাসেলে রাজা চার্লস আয়োজিত রাষ্ট্রীয় ভোজসভা থেকে সাদিক খানকে বাদ দেওয়ার জন্য নিজেই অনুরোধ করেছিলেন। তিনি খানের উপস্থিতি চাননি বলেই সরাসরি জানিয়ে দেন।
তবে বিবিসি জানিয়েছে, সাদিক খান নিজেই ওই অনুষ্ঠানে “আমন্ত্রণ চাননি বা আশা করেননি।”
ট্রাম্প ও খানের মধ্যে দীর্ঘদিনের প্রকাশ্য বিরোধ নতুন কিছু নয়। ২০১৫ সালে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমদের ভ্রমণ নিষিদ্ধ করার কথা বলার পর থেকেই এই বিরোধের সূচনা হয়। এরপর একাধিকবার দুই জনেই একে অপরকে প্রকাশ্যে কটাক্ষ করেছেন।
সম্প্রতি দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত একটি উপ-সম্পাদকীয়ে সাদিক খান ট্রাম্পকে বিশ্বব্যাপী অতি-ডানপন্থী রাজনীতির “আগুন জ্বালানোয় সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখা নেতা” হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি লেখেন, “গত কয়েক বছরে বিভাজনকারী রাজনীতিকে উস্কে দিতে ট্রাম্প এবং তার দল সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে।”
উল্লেখ্য, ট্রাম্পের এই মন্তব্যটি এসেছে এমন একটি সময়ে, যখন যুক্তরাজ্যে অভিবাসন ও ডানপন্থি রাজনীতির উত্তেজনা বেড়েছে। লন্ডনে বড় ধরনের অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভের পর এই বিতর্ক আরও গভীর হয়।

আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
খামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
২ ঘণ্টা আগে
হোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
২ ঘণ্টা আগে
গুগলের ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নিজস্ব ওয়েব ব্রাউজার উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। ওপেনএআই তাদের নতুন এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’।
২ ঘণ্টা আগে