
আমার দেশ অনলাইন

নিউইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়েছেন জোহরান মামদানি। ৩৪ বছর বয়সী মামদানি পেয়েছেন ১০ লাখ ১৮ হাজার ১৯০ ভোট, যা মোট ভোটের ৫০.৩ শতাংশ। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যান্ড্রু কুমো পেয়েছেন ৮ লাখ ৪১ হাজার ৪৭৬ ভোট, যা মোট ভোটের ৪১.৬ শতাংশ।
নির্বাচনে জিতে প্রথম মুসলিম, প্রথম দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং প্রথম আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া নেতা হিসেবে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন মামদানি।
প্রতিদ্বন্দ্বিতার শুরুর দিকে মামদানি অন্য প্রার্থীদের মতো এতোটা পরিচিত ছিলেন না। তবে তার স্পষ্ট বক্তব্য, নিউইয়র্ক সিটি নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গ ও পরিকল্পনা, তার প্রচার কৌশল তাকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তোলে। প্রচারণার সময় বাসাভাড়া সহজলভ্য করা, সাশ্রয়ী আবাসন নিশ্চিত করা, ন্যুনতম মজুরি ঘণ্টায় ৩০ ডলার করা, বিনামূল্যে বাস পরিবহন সেবা, ধনীদের ওপর কর বাড়ানোসহ নানা প্রতিশ্রৃতি দেন তিনি।
হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবী তার হয়ে কাজ শুরু করেন। প্রচারণায় সামাজিকমাধ্যমকে দুর্দান্তভাবে ব্যবহার করেন মামদানি।
জোহরান মামদানি যুক্তরাষ্ট্রের প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতাদের সমর্থন আদায়ে সক্ষম হন।
তবে অল্প বয়স, অনভিজ্ঞতা ও মুসলমান হওয়ায় নানা ধরনের সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাকে।
তবে সব সমালোচনা ছাপিয়ে যায় তার নির্বাচনী অঙ্গীকার ও নিউইয়র্ক সিটি নিয়ে তার নানা পরিকল্পনা। প্রচারণার পুরো সময় তিনি নিউইয়র্ক সিটিতে জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর ওপর জোর দেন। আর ভোটারদের মন জয়ে তার এই পরিকল্পনা দারুণভাবে কাজ দেয়।
আরএ

নিউইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়েছেন জোহরান মামদানি। ৩৪ বছর বয়সী মামদানি পেয়েছেন ১০ লাখ ১৮ হাজার ১৯০ ভোট, যা মোট ভোটের ৫০.৩ শতাংশ। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যান্ড্রু কুমো পেয়েছেন ৮ লাখ ৪১ হাজার ৪৭৬ ভোট, যা মোট ভোটের ৪১.৬ শতাংশ।
নির্বাচনে জিতে প্রথম মুসলিম, প্রথম দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং প্রথম আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া নেতা হিসেবে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন মামদানি।
প্রতিদ্বন্দ্বিতার শুরুর দিকে মামদানি অন্য প্রার্থীদের মতো এতোটা পরিচিত ছিলেন না। তবে তার স্পষ্ট বক্তব্য, নিউইয়র্ক সিটি নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গ ও পরিকল্পনা, তার প্রচার কৌশল তাকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তোলে। প্রচারণার সময় বাসাভাড়া সহজলভ্য করা, সাশ্রয়ী আবাসন নিশ্চিত করা, ন্যুনতম মজুরি ঘণ্টায় ৩০ ডলার করা, বিনামূল্যে বাস পরিবহন সেবা, ধনীদের ওপর কর বাড়ানোসহ নানা প্রতিশ্রৃতি দেন তিনি।
হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবী তার হয়ে কাজ শুরু করেন। প্রচারণায় সামাজিকমাধ্যমকে দুর্দান্তভাবে ব্যবহার করেন মামদানি।
জোহরান মামদানি যুক্তরাষ্ট্রের প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতাদের সমর্থন আদায়ে সক্ষম হন।
তবে অল্প বয়স, অনভিজ্ঞতা ও মুসলমান হওয়ায় নানা ধরনের সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাকে।
তবে সব সমালোচনা ছাপিয়ে যায় তার নির্বাচনী অঙ্গীকার ও নিউইয়র্ক সিটি নিয়ে তার নানা পরিকল্পনা। প্রচারণার পুরো সময় তিনি নিউইয়র্ক সিটিতে জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর ওপর জোর দেন। আর ভোটারদের মন জয়ে তার এই পরিকল্পনা দারুণভাবে কাজ দেয়।
আরএ

ইসরাইলি নীতির সমালোচনা করায় তাকে ইহুদি-বিরোধী বলে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে সেই চেষ্টাও ব্যর্থ হয়েছে। ভোটাররা বুঝেছেন, গাজার গণহত্যার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া কোনো বিদ্বেষ নয়, বরং ন্যায়বিচারের আহ্বান। মামদানি বলেছেন, “ন্যায়বিচার কখনো নির্বাচনী হতে পারে না।”
১৫ মিনিট আগে
মামদানি ২০১৮ সালে মার্কিন নাগরিক হয়েছিলেন, কিন্তু জন্মের সময় তিনি নাগরিক ছিলেন না, যা বর্তমান আইন অনুসারে একজন ব্যক্তির প্রেসিডেন্ট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য বাধ্যতামূলক।
১ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের অক্টোবরে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন অজুহাতে গাজায় আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন করে বিমান আবারো হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। তবে এর মধ্য দিয়েও যুদ্ধবিরতি চুক্তির শর্তপূরণে ইসরাইলি হামলায় মারা যাওয়া বন্দিদের লাশ খুঁজতে বের হচ্ছ
১ ঘণ্টা আগে
তুজলা ইউনিভার্সিটি ক্লিনিক্যাল সেন্টারের মুখপাত্র জানিয়েছেন, কয়েকজন রোগী কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন, যাদের মধ্যে তিনজনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে