সিএনএনের জরিপ
আমার দেশ অনলাইন
অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক কঠোর কর্মসূচির বিরোধিতা করেছেন বেশিরভাগ মার্কিনি। সিএনএনের এক জরিপে উঠে এসেছে এমন তথ্য। জরিপে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ মার্কিনি অভিবাসী বিতাড়নে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পদক্ষেপকে বাড়াবাড়ি হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
সিএনএনের সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, ৫৫ শতাংশ মানুষ বলেছেন, প্রেসিডেন্ট অবৈধভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অভিবাসীদের বিতাড়নের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পদক্ষেপ নিয়েছেন।
ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সমর্থিত প্রাপ্তবয়স্কদের ৯০ শতাংশ বলছেন, অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানোর নীতি বাস্তবায়নে অতিরিক্ত পদক্ষেপ নিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। তাদের সাথে একমত রিপাবলিকান সমর্থিত প্রাপ্তবয়স্কদের মাত্র ১৫ শতাংশ।
৫৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী নতুন আটক কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনার বিরোধী। নতুন আটক কেন্দ্রে এক লাখ পর্যন্ত অবৈধ অভিবাসীকে আটক রাখা যাবে। অন্যদিকে ৫৩ শতাংশ অভিবাসন এবং শুল্ক প্রয়োগের বাজেট বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধির বিরোধিতা করছেন।
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের প্রচেষ্টার বিরোধিতা করছেন ১০ জনের মধ্যে প্রায় ৬ জন। জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল ট্রাম্পের অগ্রাধিকার নীতি। এ বিষয়ে আদালত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ পর্যালোচনা করছে।
সামগ্রিকভাবে অর্ধেকেরও কম মাত্র ৪৬ শতাংশ বলেছেন ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি দেশকে নিরাপদ করেছে। আর ৪২ শতাংশ বলেছেন যে ফেডারেল সরকার অভিবাসী বিতাড়ন কার্যকর করার ক্ষেত্রে আইন অনুসরণের বিষয়ে সতর্ক ছিল। এপ্রিল থেকে উভয় পরিসংখ্যানই মূলত অপরিবর্তিত রয়েছে।
বেশিরভাগ মার্কিনি অপরাধমূলক রেকর্ড ছাড়া অভিবাসীদের লক্ষ্যবস্তু করার বিরোধী। সিএনএনের জরিপে, ৫৯ শতাংশ মার্কিনি অপরাধমূলক রেকর্ড ছাড়া অননুমোদিত অভিবাসীদের গ্রেপ্তার এবং আটক করার বিরোধিতা করেন। যারা বছরের পর বছর ধরে কোন অপরাধমূলক রেকর্ড ছাড়াই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।
যদিও মাত্র এক-চতুর্থাংশ রিপাবলিকান এবং রিপাবলিকানপন্থীরা এ ধরনের গ্রেপ্তারের বিরোধিতা করেন। ৪৭ শতাংশ এতে সরাসরি সমর্থন দেন।
একই জরিপে অংশগ্রহণকারীরা কোন বিষয়টিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তা জানতে হয়। এই প্রশ্নে ২০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী অভিবাসনের কথা উল্লেখ করেছেন, যা অর্থনৈতিক উদ্বেগের পরেই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
আরএ
অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক কঠোর কর্মসূচির বিরোধিতা করেছেন বেশিরভাগ মার্কিনি। সিএনএনের এক জরিপে উঠে এসেছে এমন তথ্য। জরিপে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ মার্কিনি অভিবাসী বিতাড়নে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পদক্ষেপকে বাড়াবাড়ি হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
সিএনএনের সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, ৫৫ শতাংশ মানুষ বলেছেন, প্রেসিডেন্ট অবৈধভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অভিবাসীদের বিতাড়নের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পদক্ষেপ নিয়েছেন।
ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সমর্থিত প্রাপ্তবয়স্কদের ৯০ শতাংশ বলছেন, অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানোর নীতি বাস্তবায়নে অতিরিক্ত পদক্ষেপ নিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। তাদের সাথে একমত রিপাবলিকান সমর্থিত প্রাপ্তবয়স্কদের মাত্র ১৫ শতাংশ।
৫৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী নতুন আটক কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনার বিরোধী। নতুন আটক কেন্দ্রে এক লাখ পর্যন্ত অবৈধ অভিবাসীকে আটক রাখা যাবে। অন্যদিকে ৫৩ শতাংশ অভিবাসন এবং শুল্ক প্রয়োগের বাজেট বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধির বিরোধিতা করছেন।
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের প্রচেষ্টার বিরোধিতা করছেন ১০ জনের মধ্যে প্রায় ৬ জন। জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল ট্রাম্পের অগ্রাধিকার নীতি। এ বিষয়ে আদালত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ পর্যালোচনা করছে।
সামগ্রিকভাবে অর্ধেকেরও কম মাত্র ৪৬ শতাংশ বলেছেন ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি দেশকে নিরাপদ করেছে। আর ৪২ শতাংশ বলেছেন যে ফেডারেল সরকার অভিবাসী বিতাড়ন কার্যকর করার ক্ষেত্রে আইন অনুসরণের বিষয়ে সতর্ক ছিল। এপ্রিল থেকে উভয় পরিসংখ্যানই মূলত অপরিবর্তিত রয়েছে।
বেশিরভাগ মার্কিনি অপরাধমূলক রেকর্ড ছাড়া অভিবাসীদের লক্ষ্যবস্তু করার বিরোধী। সিএনএনের জরিপে, ৫৯ শতাংশ মার্কিনি অপরাধমূলক রেকর্ড ছাড়া অননুমোদিত অভিবাসীদের গ্রেপ্তার এবং আটক করার বিরোধিতা করেন। যারা বছরের পর বছর ধরে কোন অপরাধমূলক রেকর্ড ছাড়াই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।
যদিও মাত্র এক-চতুর্থাংশ রিপাবলিকান এবং রিপাবলিকানপন্থীরা এ ধরনের গ্রেপ্তারের বিরোধিতা করেন। ৪৭ শতাংশ এতে সরাসরি সমর্থন দেন।
একই জরিপে অংশগ্রহণকারীরা কোন বিষয়টিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তা জানতে হয়। এই প্রশ্নে ২০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী অভিবাসনের কথা উল্লেখ করেছেন, যা অর্থনৈতিক উদ্বেগের পরেই দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
আরএ
আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের মাদক জব্দ করেছে পাকিস্তানের নৌবাহিনী। বুধবার (২২ অক্টোবর) সৌদি নেতৃত্বাধীন যৌথ সামুদ্রিক জোট কম্বাইন্ড মেরিটাইম ফোর্সেস (সিএমএফ)-এর অংশ হিসেবে পাকিস্তানি নৌবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেখামেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্টে জানান, বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে আমেরিকার নানা প্রান্তে লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। যদি আপনি (ট্রাম্প) এতটাই সক্ষম হন, তবে বিক্ষোভকে দমন করুন।
৪ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউস দাবি করছে, এই প্রকল্পে সরকারি অর্থ ব্যবহার হবে না, বরং ভবিষ্যতের প্রশাসনগুলিও সুবিধা পাবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, বলরুমটি ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফান্ডরেইজিংয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে—যা সরকারি প্রভাবের বিনিময়ে অর্থ আদায়ের নতুন রূপ।
৪ ঘণ্টা আগেগুগলের ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নিজস্ব ওয়েব ব্রাউজার উন্মোচন করেছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই। ওপেনএআই তাদের নতুন এই ব্রাউজারের নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’।
৪ ঘণ্টা আগে