
ওয়াশিংটন পোস্ট

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার দ্রুত প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছে ইরান। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমকে এক বিশ্লেষক বলেছেন, এই অঞ্চলের (মধ্যপ্রাচ্য) প্রতিটি মার্কিন নাগরিক বা সামরিক কর্মী এখন লক্ষ্যবস্তু।
বেশ কয়েক দিন ধরেই ইরানি নেতারা যুক্তরাষ্ট্রকে বারবার সতর্ক করে আসছিলেন। তাদের ভাষ্য ছিল, যদি কোনো হামলা হয় তবে প্রতিশোধ নেওয়া হবে। ১১ জুন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আজিজ নাসির জাদেহ বলেছিলেন, সব মার্কিন ঘাঁটি আমাদের নাগালের মধ্যে রয়েছে এবং আমরা সাহসের সঙ্গে এগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করব।
মধ্যপ্রাচ্যে হাজার হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু সামরিক ঘাঁটিও। এর মধ্যে ইরানের আক্রমণের শিকার হতে পারে এমন কিছু মার্কিন ঘাঁটি এবং সেনা মোতায়েনের তালিকা এখানে দেওয়া হলো—
বাগদাদ থেকে ১৫০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত আল-আসাদ বিমান ঘাঁটি, যা ইরাকি ও মার্কিন বিমান বাহিনী যৌথভাবে পরিচালনা করে। সেখানে হাজার হাজার আমেরিকান সেনা রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইরান এবং তার সহযোগীরা বহুবার এই ঘাঁটিতে আক্রমণ করেছে।
২০২০ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন বাহিনীর হাতে শীর্ষ ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানি নিহত হওয়ার পর তেহরান ইরাকে মার্কিন সেনা ঘাঁটিতে ১৬টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। এর মধ্যে এগারোটি আল-আসাদ ঘাঁটিতে আঘাত হানে। যার ফলে কয়েক ডজন মার্কিন সেনা আহত হয়। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল মার্কিন সেনাদের হত্যা করা। ওই হামলার সময় ইরান উত্তর ইরাকের আধা-স্বায়ত্তশাসিত কুর্দিস্তান অঞ্চলের ইরবিলের একটি সামরিক ঘাঁটিতেও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল। ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়ারা সম্প্রতি আগস্ট মাসেও আল-আসাদে ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন ছুড়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসন এই মাসে বলেছে যে, তারা সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক উপস্থিতি আটটি ঘাঁটি থেকে কমিয়ে একটিতে আনছে। যেই ঘাঁটিতে আনা হয়েছে সেটি হলো— তানফ ঘাঁটি। যা ইরাক ও জর্ডান সীমান্তের কাছে দক্ষিণ সিরিয়ায় অবস্থিত।
২০২৪ সালের জানুয়ারিতে তানফ থেকে ১২ মাইল দক্ষিণে জর্ডানের একটি মার্কিন আউটপোস্ট টাওয়ার ২২-এ ড্রোন হামলায় তিন আমেরিকান সেনা নিহত এবং আরো কয়েক ডজন আহত হয়। যা ২০২১ সালে কাবুলের পতনের পর মার্কিন সেনাবাহিনীর উপর সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা।
পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটিগুলো রয়েছে বাহরাইন ও কাতারে। বাহরাইনে রয়েছে নৌঘাঁটি, যা মার্কিন ৫ম নৌবহরের সদর দপ্তর। এটি প্রায় ৮ হাজার ৩শ’ আমেরিকান নাবিকের আবাসস্থল। আর কাতারে রয়েছে আল-উদেইদ বিমান ঘাঁটি। যা মধ্যপ্রাচ্যে বৃহত্তম মার্কিন ঘাঁটি। দোহার ২০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত আল-উদেইদ মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ডের জন্য একটি ফরোয়ার্ড কমান্ড পোস্ট এবং এখানে ১০ হাজারেরও বেশি সৈন্য থাকতে পারে।
মার্কিন সেনাদের আবাসস্থল হিসেবে পারস্য উপসাগরের অন্যান্য স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে কুয়েতের ক্যাম্প বুহরিং এবং আলী আল-সালেম বিমান ঘাঁটি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-ধাফরা বিমান ঘাঁটি, যেখানে মার্কিন বিমান বাহিনীর ৩৮০তম বিমান অভিযান শাখা অবস্থিত।
মার্কিন হামলার আগে এই সপ্তাহে ইরানি কর্মকর্তারা কাতারিদের সতর্ক করেছিলেন এই বলে যে, আমেরিকান হামলার প্রতিশোধ হিসেবে উপসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত আমেরিকান ঘাঁটিগুলো বৈধ লক্ষ্যবস্তু হবে। এই অঞ্চলে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস এবং কূটনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোও একইভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারে। এমন হুমকির মধ্যে ইরাক এবং ইসরাইলের মিশন থেকে কিছু কর্মী এবং পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে নিয়েছে আমেরিকা। এছাড়া তেহরানের অর্থায়নে পরিচালিত বিভিন্ন গোষ্ঠীও এই অঞ্চলে মার্কিন কর্মী এবং স্বার্থের জন্য হুমকি হতে পারে।
ইরান-সমর্থিত ইরাকভিত্তিক শিয়া মিলিশিয়া কাতায়েব হিজবুল্লাহর নিরাপত্তা কর্মকর্তা আবু আলী আল-আসকারি বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেছিলেন, সেই উদ্দেশ্যে অভিযান পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে, সমগ্র অঞ্চলে আমেরিকান ঘাঁটিগুলো শিকারে পরিণত হবে। আকাশে তাদের বিমানের জন্য যে অপ্রত্যাশিত চমক অপেক্ষা করছে তার কথা বাদই দিলাম।
যুক্তরাষ্ট্রে কি হামলা করতে পারবে ইরান
যদিও ইরানের কাছে বৈচিত্র্যপূর্ণ ব্যালিস্টিক এবং ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের ভাণ্ডার রয়েছে, তবুও সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পের ধারণা অনুসারে, তাদের কোনো ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর ক্ষমতা রাখে না। এমনকি ইরানের বিমান বাহিনীর যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর মতো সক্ষমতা নেই।

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার দ্রুত প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছে ইরান। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমকে এক বিশ্লেষক বলেছেন, এই অঞ্চলের (মধ্যপ্রাচ্য) প্রতিটি মার্কিন নাগরিক বা সামরিক কর্মী এখন লক্ষ্যবস্তু।
বেশ কয়েক দিন ধরেই ইরানি নেতারা যুক্তরাষ্ট্রকে বারবার সতর্ক করে আসছিলেন। তাদের ভাষ্য ছিল, যদি কোনো হামলা হয় তবে প্রতিশোধ নেওয়া হবে। ১১ জুন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আজিজ নাসির জাদেহ বলেছিলেন, সব মার্কিন ঘাঁটি আমাদের নাগালের মধ্যে রয়েছে এবং আমরা সাহসের সঙ্গে এগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করব।
মধ্যপ্রাচ্যে হাজার হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু সামরিক ঘাঁটিও। এর মধ্যে ইরানের আক্রমণের শিকার হতে পারে এমন কিছু মার্কিন ঘাঁটি এবং সেনা মোতায়েনের তালিকা এখানে দেওয়া হলো—
বাগদাদ থেকে ১৫০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত আল-আসাদ বিমান ঘাঁটি, যা ইরাকি ও মার্কিন বিমান বাহিনী যৌথভাবে পরিচালনা করে। সেখানে হাজার হাজার আমেরিকান সেনা রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইরান এবং তার সহযোগীরা বহুবার এই ঘাঁটিতে আক্রমণ করেছে।
২০২০ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন বাহিনীর হাতে শীর্ষ ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানি নিহত হওয়ার পর তেহরান ইরাকে মার্কিন সেনা ঘাঁটিতে ১৬টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। এর মধ্যে এগারোটি আল-আসাদ ঘাঁটিতে আঘাত হানে। যার ফলে কয়েক ডজন মার্কিন সেনা আহত হয়। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল মার্কিন সেনাদের হত্যা করা। ওই হামলার সময় ইরান উত্তর ইরাকের আধা-স্বায়ত্তশাসিত কুর্দিস্তান অঞ্চলের ইরবিলের একটি সামরিক ঘাঁটিতেও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল। ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়ারা সম্প্রতি আগস্ট মাসেও আল-আসাদে ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন ছুড়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসন এই মাসে বলেছে যে, তারা সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক উপস্থিতি আটটি ঘাঁটি থেকে কমিয়ে একটিতে আনছে। যেই ঘাঁটিতে আনা হয়েছে সেটি হলো— তানফ ঘাঁটি। যা ইরাক ও জর্ডান সীমান্তের কাছে দক্ষিণ সিরিয়ায় অবস্থিত।
২০২৪ সালের জানুয়ারিতে তানফ থেকে ১২ মাইল দক্ষিণে জর্ডানের একটি মার্কিন আউটপোস্ট টাওয়ার ২২-এ ড্রোন হামলায় তিন আমেরিকান সেনা নিহত এবং আরো কয়েক ডজন আহত হয়। যা ২০২১ সালে কাবুলের পতনের পর মার্কিন সেনাবাহিনীর উপর সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা।
পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটিগুলো রয়েছে বাহরাইন ও কাতারে। বাহরাইনে রয়েছে নৌঘাঁটি, যা মার্কিন ৫ম নৌবহরের সদর দপ্তর। এটি প্রায় ৮ হাজার ৩শ’ আমেরিকান নাবিকের আবাসস্থল। আর কাতারে রয়েছে আল-উদেইদ বিমান ঘাঁটি। যা মধ্যপ্রাচ্যে বৃহত্তম মার্কিন ঘাঁটি। দোহার ২০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত আল-উদেইদ মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ডের জন্য একটি ফরোয়ার্ড কমান্ড পোস্ট এবং এখানে ১০ হাজারেরও বেশি সৈন্য থাকতে পারে।
মার্কিন সেনাদের আবাসস্থল হিসেবে পারস্য উপসাগরের অন্যান্য স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে কুয়েতের ক্যাম্প বুহরিং এবং আলী আল-সালেম বিমান ঘাঁটি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-ধাফরা বিমান ঘাঁটি, যেখানে মার্কিন বিমান বাহিনীর ৩৮০তম বিমান অভিযান শাখা অবস্থিত।
মার্কিন হামলার আগে এই সপ্তাহে ইরানি কর্মকর্তারা কাতারিদের সতর্ক করেছিলেন এই বলে যে, আমেরিকান হামলার প্রতিশোধ হিসেবে উপসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত আমেরিকান ঘাঁটিগুলো বৈধ লক্ষ্যবস্তু হবে। এই অঞ্চলে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস এবং কূটনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোও একইভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারে। এমন হুমকির মধ্যে ইরাক এবং ইসরাইলের মিশন থেকে কিছু কর্মী এবং পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে নিয়েছে আমেরিকা। এছাড়া তেহরানের অর্থায়নে পরিচালিত বিভিন্ন গোষ্ঠীও এই অঞ্চলে মার্কিন কর্মী এবং স্বার্থের জন্য হুমকি হতে পারে।
ইরান-সমর্থিত ইরাকভিত্তিক শিয়া মিলিশিয়া কাতায়েব হিজবুল্লাহর নিরাপত্তা কর্মকর্তা আবু আলী আল-আসকারি বৃহস্পতিবার সতর্ক করে বলেছিলেন, সেই উদ্দেশ্যে অভিযান পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে, সমগ্র অঞ্চলে আমেরিকান ঘাঁটিগুলো শিকারে পরিণত হবে। আকাশে তাদের বিমানের জন্য যে অপ্রত্যাশিত চমক অপেক্ষা করছে তার কথা বাদই দিলাম।
যুক্তরাষ্ট্রে কি হামলা করতে পারবে ইরান
যদিও ইরানের কাছে বৈচিত্র্যপূর্ণ ব্যালিস্টিক এবং ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের ভাণ্ডার রয়েছে, তবুও সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পের ধারণা অনুসারে, তাদের কোনো ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর ক্ষমতা রাখে না। এমনকি ইরানের বিমান বাহিনীর যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর মতো সক্ষমতা নেই।

বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসাবে দাবিদার ভারতের মুসলমানরা প্রতিনিয়তই তাদের ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে বৈষ্যমের শিকার হচ্ছেন। নাগরিকত্ব সংশোধনমূলক আইন কিংবা তুচ্ছ অভিযোগে মুসলিম পিটিয়ে হত্যা, ভারতের গণতন্ত্রকে ক্রমাগতভাবে প্রশ্ন বিদ্ধ করছে। এমতাবস্থায় ভারতকে ভন্ডামি গণতন্ত্র থেকে বের করে প্রকৃত গণ
২২ মিনিট আগে
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ১৩,৬৫২ জন বাসস্থান আইন লঙ্ঘনকারী, ৪,৩৯৪ জন অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের চেষ্টা করছিলেন। এবং ৪,৫৬৭ জন শ্রম আইন সংক্রান্ত অপরাধে জড়িত ছিলেন।
২৭ মিনিট আগে
পাকিস্তান ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত রোববার (১৯ অক্টোবর) দোহায় অনুষ্ঠিত প্রথম দফা আলোচনার ধারাবাহিকতায় ইস্তাম্বুলে আজকের এই সংলাপে বসেছে পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান। দোহারের আলোচনা কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে উভয় দেশ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়
৩২ মিনিট আগে
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে মিশরীয় দূতাবাসে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা কায়রো সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে যে তারা গাজা উপত্যকার অবরোধে ইসরাইলকে সহযোগিতা করছে। অন্যদিকে মিশর সরকার এই ঘটনাগুলিকে “গাজায় ইসরাইলি অপরাধ থেকে মনোযোগ সরানোর উদ্দেশ্যে পরিচালিত দূষিত কর্মকাণ্ড
৪৩ মিনিট আগে