
আমার দেশ অনলাইন

সাবেক মার্কিন ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস জানিয়েছেন, তিনি ভবিষ্যতে আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, তার রাজনৈতিক যাত্রা এখনও শেষ হয়নি। ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে ২০২৪ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর এটি তার প্রথম বড় আন্তর্জাতিক সাক্ষাৎকার, যেখানে তিনি ২০২৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি।
যুক্তরাজ্যে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে কমলা হ্যারিস জানান, একদিন হোয়াইট হাউসে একজন নারী প্রেসিডেন্ট থাকবেন, এবং সেই দায়িত্ব নেওয়ার সম্ভাবনা তারও রয়েছে। তিনি জানান, নির্বাচনে হারলেও তার রাজনৈতিক লক্ষ্য ও অঙ্গীকার অটুট রয়েছে।
এছাড়াও তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের তীব্র সমালোচনা করেন। তার ভাষায়, ট্রাম্প বিচার বিভাগ ও সরকারি সংস্থাগুলোকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেছেন এবং ভিন্নমত দমনে প্রশাসনিক ক্ষমতা প্রয়োগ করেছেন। হ্যারিসের দাবি, ট্রাম্পের এই আচরণ যুক্তরাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছে।
রিপাবলিকান শিবির হ্যারিসের মন্তব্যকে পরাজিত প্রার্থীর অভিযোগ হিসেবে খারিজ করেছে। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যাবিগেল জ্যাকসন বলেছেন, আমেরিকান জনগণ হ্যারিসের বক্তব্যে আগ্রহী নয় এবং তারা ইতিমধ্যেই তাকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
নিজের নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে হ্যারিস স্বীকার করেছেন যে তিনি অনেক দেরিতে প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন, ফলে কার্যকরভাবে প্রচারণা চালানো সম্ভব হয়নি। তিনি আরও বলেন, অর্থনীতি, আবাসন ও শিশু যত্নের মতো সাধারণ মানুষের ইস্যুগুলোর প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দিতে না পারার জন্য তার প্রচারণা দুর্বল ছিল।
বর্তমানে কমলা হ্যারিস তার বই ‘১০৭ ডেজ’ প্রচারণায় যুক্ত রয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই বইভ্রমণ আসলে তার নতুন রাজনৈতিক অভিযানের প্রাথমিক ধাপ হতে পারে। তারা মনে করছেন, হ্যারিস এখনই রাজনীতি থেকে সরে যাওয়ার চিন্তা করছেন না; বরং ২০২৮ সালের নির্বাচনের জন্য নিজেকে নতুনভাবে প্রস্তুত করছেন।
রাজনৈতিক পরিসরে হ্যারিসের এই বক্তব্য নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকের মতে, তিনি এখনো ডেমোক্র্যাট পার্টির অন্যতম সম্ভাবনাময় মুখ। তার সাম্প্রতিক মন্তব্য স্পষ্ট করে দিয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী ভাইস-প্রেসিডেন্ট আবারও হোয়াইট হাউসের দৌড়ে নামতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সূত্র: বিবিসি

সাবেক মার্কিন ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস জানিয়েছেন, তিনি ভবিষ্যতে আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, তার রাজনৈতিক যাত্রা এখনও শেষ হয়নি। ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে ২০২৪ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর এটি তার প্রথম বড় আন্তর্জাতিক সাক্ষাৎকার, যেখানে তিনি ২০২৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি।
যুক্তরাজ্যে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে কমলা হ্যারিস জানান, একদিন হোয়াইট হাউসে একজন নারী প্রেসিডেন্ট থাকবেন, এবং সেই দায়িত্ব নেওয়ার সম্ভাবনা তারও রয়েছে। তিনি জানান, নির্বাচনে হারলেও তার রাজনৈতিক লক্ষ্য ও অঙ্গীকার অটুট রয়েছে।
এছাড়াও তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের তীব্র সমালোচনা করেন। তার ভাষায়, ট্রাম্প বিচার বিভাগ ও সরকারি সংস্থাগুলোকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেছেন এবং ভিন্নমত দমনে প্রশাসনিক ক্ষমতা প্রয়োগ করেছেন। হ্যারিসের দাবি, ট্রাম্পের এই আচরণ যুক্তরাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছে।
রিপাবলিকান শিবির হ্যারিসের মন্তব্যকে পরাজিত প্রার্থীর অভিযোগ হিসেবে খারিজ করেছে। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যাবিগেল জ্যাকসন বলেছেন, আমেরিকান জনগণ হ্যারিসের বক্তব্যে আগ্রহী নয় এবং তারা ইতিমধ্যেই তাকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
নিজের নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে হ্যারিস স্বীকার করেছেন যে তিনি অনেক দেরিতে প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন, ফলে কার্যকরভাবে প্রচারণা চালানো সম্ভব হয়নি। তিনি আরও বলেন, অর্থনীতি, আবাসন ও শিশু যত্নের মতো সাধারণ মানুষের ইস্যুগুলোর প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দিতে না পারার জন্য তার প্রচারণা দুর্বল ছিল।
বর্তমানে কমলা হ্যারিস তার বই ‘১০৭ ডেজ’ প্রচারণায় যুক্ত রয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই বইভ্রমণ আসলে তার নতুন রাজনৈতিক অভিযানের প্রাথমিক ধাপ হতে পারে। তারা মনে করছেন, হ্যারিস এখনই রাজনীতি থেকে সরে যাওয়ার চিন্তা করছেন না; বরং ২০২৮ সালের নির্বাচনের জন্য নিজেকে নতুনভাবে প্রস্তুত করছেন।
রাজনৈতিক পরিসরে হ্যারিসের এই বক্তব্য নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকের মতে, তিনি এখনো ডেমোক্র্যাট পার্টির অন্যতম সম্ভাবনাময় মুখ। তার সাম্প্রতিক মন্তব্য স্পষ্ট করে দিয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী ভাইস-প্রেসিডেন্ট আবারও হোয়াইট হাউসের দৌড়ে নামতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সূত্র: বিবিসি

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে জুলাই পর্যন্ত সময়ে রাফাহ ও খান ইউনিসের মধ্যবর্তী দক্ষিণাঞ্চলে প্রায় ৮০ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপ তৈরি হয়। এসব ধ্বংসস্তূপের মধ্যে প্রায় ২.৯ মিলিয়ন টন বিপজ্জনক বর্জ্যে দূষিত হতে পারে, যা মূলত শিল্প কারখানা ও অবকাঠামো ধ্বংসের ফলে সৃষ্টি হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
দেশটির বিরোধী দল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের সঙ্গে মুখোমুখি হলে মোদি বিব্রত হতে পারেন। সম্প্রতি ট্রাম্প একাধিকবার দাবি করেছেন যে, তার চাপের মুখে ভারত রাশিয়া থেকে তেল কেনা কমিয়েছে। এছাড়া পাকিস্তান ইস্যুতেও ট্রাম্পের বক্তব্যে দিল্লির অস্বস্তি বেড়েছে। এই প্রেক্ষাপটে মোদি সরাসরি ...
২ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বৈঠকে দুই নেতা পাকিস্তান ও মিশরের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্ব পুনর্ব্যক্ত করেন এবং অর্থনীতি, প্রযুক্তি, নিরাপত্তা ও সমাজ-সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদারের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
২ ঘণ্টা আগে
দুই সপ্তাহ আগে কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ৯৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এরমধ্যে গত ২ দিনে ইসরাইলি হামলায় ১৯ জন নিহতকে গাজা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে