
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের নেতৃত্ব নিয়ে লেবার এমপিদের পক্ষ থেকে কোনো চ্যালেঞ্জ ছোড়া হলে তার বিরুদ্ধে তিনি লড়বেন বলে স্পষ্ট করেছেন মিত্ররা। কিয়ার স্টারমারের অনুগতদের আশঙ্কা, আগামী বাজেটের পরপরই তার পদ নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে হুমকির মুখে পড়তে পারেন তিনি।
সমালোচকরা বলছেন, এটি প্রমাণ করে যে, ডাউনিং স্ট্রিট এখন পুরোপুরি প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানে আছে, যা সংকট মোকাবিলায় বর্তমান সরকারকে কোনোভাবেই সহায়তা করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রীকে তার পদ থেকে সরানোর জন্য নেপথ্যে ষড়যন্ত্র চলছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তার অনুগত ও মিত্ররা। তাকে সরিয়ে সেখানে অন্য কাউকে বসানোর যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা নিয়ে তারা চিন্তিত এবং নেতৃত্ব পরিবর্তনের যে গুরুতর ঝুঁকি রয়েছেÑসেটিও তারা সবাইকে পরিষ্কারভাবে জানাতে চাইছেন।
স্টারমারকে সরানোর পর সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে যে নামগুলো নিয়ে লেবার পার্টির এমপিরা আলোচনা করছেন, তার মধ্যে তাদের ঘনিষ্ঠতম মন্ত্রিসভার কিছু মিত্র, বিশেষ করে স্বাস্থ্য সচিব ওয়েস স্ট্রিটিং এবং স্বরাষ্ট্র সচিব শাবানা মাহমুদ রয়েছেন। কেউ কেউ ধারণা করছেন, এ তালিকায় রয়েছেন জ্বালানি সচিব এড মিলিব্যান্ড এবং সাবেক পরিবহন সচিব লুইস হাইসহ ব্যাকবেঞ্চারদের কয়েকজন।
এক মন্ত্রী বলেছেন, স্টারমার এই চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে লড়বেন। ২০২১ সালের গুরুত্বপূর্ণ উপনির্বাচনের কথা উল্লেখ করেন তিনি। যে নির্বাচনে লেবার পার্টি কনজারভেটিভদের কাছে হেরে যায়। স্টারমার সে সময় নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন। তিনি আরো বলেন, স্টারমার জীবিত থাকা মাত্র দুজন মানুষের একজন, যিনি লেবার পার্টির হয়ে জাতীয় নির্বাচনে জয় পেয়েছেন। মাত্র ১৭ মাস পর তার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বোকামি।
লেবার পার্টির অনেকেই মনে করছেন, আগামী মে মাসে স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসের বিকেন্দ্রীকৃত নির্বাচন এবং ইংল্যান্ডের বিভিন্ন এলাকার স্থানীয় নির্বাচনের পর সরকার একটি বড় সংকটের মুখে পড়তে পারে। এই নির্বাচনের ফলাফল ভালো নাও হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে দলটির কেউ কেউ এমন আশঙ্কাও করছেন যে, নেতা পরিবর্তনের কথা বিবেচনা করার জন্য ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত নয়।
তবে ওয়েস স্ট্রিটিংকে বিশেষ সন্দেহের চোখে দেখছেন প্রধানমন্ত্রীর মিত্ররা। যদিও বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তিনি কখনই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন না। তিনি কখনো এমন পদক্ষেপ নেবেন কি নাÑএর উত্তরে তিনি বলেন, তিনি এমন কোনো পরিস্থিতি দেখছেন না, যেখানে তাকে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে। তবে বুধবার বিসিসি রেডিওকে তিনি স্টারমারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন।
এদিকে, স্কাই নিউজকে তিনি বলেন, তিনি কখনই প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করবেন না। কারণ, তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন করেন। তিনি লেবার পার্টির নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই তাকে সমর্থন করছেন।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের নেতৃত্ব নিয়ে লেবার এমপিদের পক্ষ থেকে কোনো চ্যালেঞ্জ ছোড়া হলে তার বিরুদ্ধে তিনি লড়বেন বলে স্পষ্ট করেছেন মিত্ররা। কিয়ার স্টারমারের অনুগতদের আশঙ্কা, আগামী বাজেটের পরপরই তার পদ নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে হুমকির মুখে পড়তে পারেন তিনি।
সমালোচকরা বলছেন, এটি প্রমাণ করে যে, ডাউনিং স্ট্রিট এখন পুরোপুরি প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানে আছে, যা সংকট মোকাবিলায় বর্তমান সরকারকে কোনোভাবেই সহায়তা করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রীকে তার পদ থেকে সরানোর জন্য নেপথ্যে ষড়যন্ত্র চলছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তার অনুগত ও মিত্ররা। তাকে সরিয়ে সেখানে অন্য কাউকে বসানোর যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা নিয়ে তারা চিন্তিত এবং নেতৃত্ব পরিবর্তনের যে গুরুতর ঝুঁকি রয়েছেÑসেটিও তারা সবাইকে পরিষ্কারভাবে জানাতে চাইছেন।
স্টারমারকে সরানোর পর সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে যে নামগুলো নিয়ে লেবার পার্টির এমপিরা আলোচনা করছেন, তার মধ্যে তাদের ঘনিষ্ঠতম মন্ত্রিসভার কিছু মিত্র, বিশেষ করে স্বাস্থ্য সচিব ওয়েস স্ট্রিটিং এবং স্বরাষ্ট্র সচিব শাবানা মাহমুদ রয়েছেন। কেউ কেউ ধারণা করছেন, এ তালিকায় রয়েছেন জ্বালানি সচিব এড মিলিব্যান্ড এবং সাবেক পরিবহন সচিব লুইস হাইসহ ব্যাকবেঞ্চারদের কয়েকজন।
এক মন্ত্রী বলেছেন, স্টারমার এই চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে লড়বেন। ২০২১ সালের গুরুত্বপূর্ণ উপনির্বাচনের কথা উল্লেখ করেন তিনি। যে নির্বাচনে লেবার পার্টি কনজারভেটিভদের কাছে হেরে যায়। স্টারমার সে সময় নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়ার কথাও ভেবেছিলেন। তিনি আরো বলেন, স্টারমার জীবিত থাকা মাত্র দুজন মানুষের একজন, যিনি লেবার পার্টির হয়ে জাতীয় নির্বাচনে জয় পেয়েছেন। মাত্র ১৭ মাস পর তার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বোকামি।
লেবার পার্টির অনেকেই মনে করছেন, আগামী মে মাসে স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসের বিকেন্দ্রীকৃত নির্বাচন এবং ইংল্যান্ডের বিভিন্ন এলাকার স্থানীয় নির্বাচনের পর সরকার একটি বড় সংকটের মুখে পড়তে পারে। এই নির্বাচনের ফলাফল ভালো নাও হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে দলটির কেউ কেউ এমন আশঙ্কাও করছেন যে, নেতা পরিবর্তনের কথা বিবেচনা করার জন্য ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত নয়।
তবে ওয়েস স্ট্রিটিংকে বিশেষ সন্দেহের চোখে দেখছেন প্রধানমন্ত্রীর মিত্ররা। যদিও বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তিনি কখনই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন না। তিনি কখনো এমন পদক্ষেপ নেবেন কি নাÑএর উত্তরে তিনি বলেন, তিনি এমন কোনো পরিস্থিতি দেখছেন না, যেখানে তাকে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে। তবে বুধবার বিসিসি রেডিওকে তিনি স্টারমারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন।
এদিকে, স্কাই নিউজকে তিনি বলেন, তিনি কখনই প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করবেন না। কারণ, তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সমর্থন করেন। তিনি লেবার পার্টির নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই তাকে সমর্থন করছেন।

ইরানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন উৎপাদনে সহায়তা দেয়া একাধিক ক্রয় নেটওয়ার্কে জড়িত ৩২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
পেরুতে একটি বাস খাদে পড়ে কমপক্ষে ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ২৫ জন। বুধবার একটি পিকআপ ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের পর দ্বিতল বাসটি ৬৫০ ফুট গভীর খাদে পড়ে যায়।
৪০ মিনিট আগে
দিল্লিতে লাল কেল্লার কাছে সোমবার ভয়াবহ গাড়ি বিস্ফোরণের পর ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ব্যাপক ধরপাকড় চলছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি করছে নিরাপত্তা বাহিনী। আটক হয়েছে হাজারো মানুষ। কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি তদন্তের নামে কাশ্মীরিদের ভয় দেখানো বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
গাজায় কাগজে-কলমে চলছে যুদ্ধবিরতি। কিন্তু থেমে নেই ইসরাইলি আগ্রাসন। প্রতিদিনই বোমা হামলায় প্রাণ হারাচ্ছেন নিরীহ ফিলিস্তিনিরা। যুদ্ধ শুরুর দুই বছর পর এ পর্যন্ত প্রাণহানির সংখ্যা ৬৯ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে অঙ্গহানি হয়েছে কমপক্ষে ছয় হাজার ফিলিস্তিনির, যার মধ্যে ২৫ শতাংশই শিশু।
২ ঘণ্টা আগে