
আমার দেশ অনলাইন

জার্মানিতে থাকা সিরীয় শরণার্থীদের নিজ দেশে ফেরার এক কঠোর বার্তা দিয়েছেন জার্মানের চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জ। তিনি বলেছেন, সিরীয় শরণার্থীদের এখনই বাড়ি ফিরে যেতে হবে, নতুবা নির্বাসনের মুখোমুখি হতে হবে।
সোমবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম নিউ আরব এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্জ উত্তর জার্মানির হুসুম সফরকালে অভিবাসন সম্পর্কে সর্বশেষ মন্তব্যে বলেছেন, ১৩ বছরের নৃশংস যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা সিরীয়দের জার্মানিতে আশ্রয় নেওয়ার এখন আর কোনও কারণ নেই।যারা তাদের দেশে ফিরে যেতে অস্বীকৃতি জানায়, তাদেরকে আমরা অবশ্যই বহিষ্কার করব।
যদিও এর আগে দামেস্ক সফরকালে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ওয়াদেফুল বৃহস্পতিবার বলেছিলেন, যুদ্ধের ফলে দেশের বেশিরভাগ অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে, যার কারণে সিরীয়দের ফিরে আসার সম্ভাবনা খুবই সীমিত।
এই বিবৃতি মার্জ এবং ওয়াদেফুলের রক্ষণশীল খ্রিস্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে, যারা অভিবাসনের বিস্ফোরক ইস্যুতে অতি-ডানপন্থী দলগুলির দ্বারা পিছিয়ে পড়া এড়াতে লড়াই করছে।
জার্মানিতে প্রায় দশ লক্ষ সিরীয় বাস করেন, যাদের বেশিরভাগই ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে ব্যাপকভাবে দেশত্যাগের মাধ্যমে যুদ্ধ থেকে পালিয়ে এসেছেন।

জার্মানিতে থাকা সিরীয় শরণার্থীদের নিজ দেশে ফেরার এক কঠোর বার্তা দিয়েছেন জার্মানের চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জ। তিনি বলেছেন, সিরীয় শরণার্থীদের এখনই বাড়ি ফিরে যেতে হবে, নতুবা নির্বাসনের মুখোমুখি হতে হবে।
সোমবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম নিউ আরব এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্জ উত্তর জার্মানির হুসুম সফরকালে অভিবাসন সম্পর্কে সর্বশেষ মন্তব্যে বলেছেন, ১৩ বছরের নৃশংস যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা সিরীয়দের জার্মানিতে আশ্রয় নেওয়ার এখন আর কোনও কারণ নেই।যারা তাদের দেশে ফিরে যেতে অস্বীকৃতি জানায়, তাদেরকে আমরা অবশ্যই বহিষ্কার করব।
যদিও এর আগে দামেস্ক সফরকালে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ওয়াদেফুল বৃহস্পতিবার বলেছিলেন, যুদ্ধের ফলে দেশের বেশিরভাগ অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে, যার কারণে সিরীয়দের ফিরে আসার সম্ভাবনা খুবই সীমিত।
এই বিবৃতি মার্জ এবং ওয়াদেফুলের রক্ষণশীল খ্রিস্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে, যারা অভিবাসনের বিস্ফোরক ইস্যুতে অতি-ডানপন্থী দলগুলির দ্বারা পিছিয়ে পড়া এড়াতে লড়াই করছে।
জার্মানিতে প্রায় দশ লক্ষ সিরীয় বাস করেন, যাদের বেশিরভাগই ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে ব্যাপকভাবে দেশত্যাগের মাধ্যমে যুদ্ধ থেকে পালিয়ে এসেছেন।

২০১৩ সালের দিকে আল-বাগদাদীর সঙ্গে মতবিরোধের পর আল-শারা নিজের পথ বদলান। ধীরে ধীরে তিনি সিরিয়ার অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহী শক্তির অন্যতম নেতা হয়ে ওঠেন। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করে তিনি রাষ্ট্রপতির আসনে বসেন, যা সিরিয়ার পাঁচ দশকের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটায়।
২ ঘণ্টা আগে
একজন সিরিয়ান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও একজন আঞ্চলিক কর্মকর্তা জানান, গত কয়েক মাসে আল-শারার উপর একাধিক হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ করা হয়েছে। এক ষড়যন্ত্রে লক্ষ্য ছিল আল-শারার নির্ধারিত একটি সরকারি অনুষ্ঠানে হামলা চালানো। বিষয়টির সংবেদনশীলতার কারণে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে
এছাড়াও বিস্ফোরণের পর দেশটির রাজধানীসহ দেশজুড়ে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ স্থান, মেট্রো স্টেশন, বিমানবন্দর ও সরকারি ভবনে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একই সঙ্গে মুম্বাই, কলকাতা, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানাতেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট চেনি মূলত ছিলেন একজন যুদ্ধের স্থপতি। বুশের সময় যুক্তরাষ্ট্রের কথিত সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মূল স্থপতি হয়ে উঠেন তিনি। যার মধ্যে ছিল ২০০২ সালের আফগানিস্তানে আক্রমণ, ২০০৩ সালে ইরাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ এবং ব্যাপক গোয়েন্দা নজরদারি এবং নির্যাতন কর্মসূচি।
১০ ঘণ্টা আগে