অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ

পার্লামেন্টে নতুন নীতিমালা পেশ থাই প্রধানমন্ত্রীর

আমার দেশ অনলাইন
প্রকাশ : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯: ৪৫
ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ ছিল থাইল্যান্ড। সেই অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন চার্নভিরাকুল। গতকাল সোমবার পার্লামেন্টে তার সরকারের নীতিগত এজেন্ডা তুলে ধরেন তিনি।

নতুন এই নীতিমালার মধ্যে রয়েছেÑজীবনযাত্রার ব্যয় কমানো, পারিবারিক ঋণ মোকাবিলা এবং অভ্যন্তরীণ পর্যটনশিল্পকে জোরদার করা। কারণ, ‘শ্যাম দেশ’ নামে পরিচিত থাইল্যান্ড এখন ট্রাম্পের উচ্চ শুল্ক, উচ্চ পারিবারিক ঋণ, মূল্যস্ফীতিসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সমস্যার সঙ্গে লড়াই করছে।

বিজ্ঞাপন

প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে বলেন, সীমিত সময় এবং নতুন সরকার নতুনভাবে বাজেট পরিকল্পনা না করার পাশাপাশি সংখ্যালঘু প্রশাসন হওয়ায় সরকারকে এ জাতির সামনে থাকা চ্যালেঞ্জগুলো জরুরিভাবে মোকাবিলা করতে হবে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে এক লাখ বাথ (৩ হাজার ১০৩ ডলার)-এর বেশি ঋণ না থাকা ব্যক্তিদের সহায়তা করবে সরকার। সে সঙ্গে ছোট ব্যবসার জন্য ১০ লাখ বাথ পর্যন্ত অনুদান দেবে।

শুক্রবার ৪৭ বিলিয়ন বাথসহ (১.৪৬ বিলিয়ন ডলার) প্রদান প্রকল্প চালু করার পরিকল্পনাও ঘোষণা করেছে সরকার, যেখানে যোগ্য থাই নাগরিকদের কেনা নির্দিষ্ট খাদ্য এবং ভোগ্যপণ্যের দামের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দেবে। আনুতিন বলেন, নতুন সরকারের অন্যান্য অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে কম্বোডিয়ার সঙ্গে বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান, অবৈধ জুয়া মোকাবিলা এবং উন্নত সতর্কতা ব্যবস্থা ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলা করা।

এসব নীতিমালা বাস্তবায়নে অল্প সময়ই হাতে পাবেন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন। কারণ, গত সপ্তাহে তিনি ঘোষণা করেছিলেন তিনি জানুয়ারির শেষ নাগাদ সংসদ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন; ফলে আগামী বছরের মার্চ বা এপ্রিলের শুরুতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

শুক্র-শনিবারও চলবে বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম

প্রধান উপদেষ্টার আদেশে জুলাই সনদের আইনি রূপ দিতে হবে

নভেম্বরের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা শুরুর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

আইআরআই’র সঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়া ও ইসির নিরপেক্ষতা নিয়ে আলোচনা এনসিপির

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত